এক্সপ্লোর
Advertisement
শাড়ি মন্তব্য: সাফাইয়ের পর এবার চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়
নয়াদিল্লি: যে ভারতীয় মহিলারা বলেন শাড়ি পরতে পারি না, সেটা ভীষণই লজ্জার। সম্প্রতি হার্ভার্ডের এক কনফারেন্সে এই মন্তব্য করেন ফ্যাশন ডিজাইনার সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়। তারপর থেকে শুরু হয় নেটিজেনদের আক্রমণাত্মক বাণ।
কেউ সব্যসাচীকে পুরুষতান্ত্রিক সমাজের প্রতিনিধি বলে সম্মোধন করেন। কেউ আবার বলেন, তাঁর শাড়িগুলোর এত দাম, তাই সবাই শাড়ি ছেড়ে অন্য পোশাক পরছেন। অনেকে আবার মন্তব্য করেন, শাড়ি পরতে পারা বা না পারার সঙ্গে ভারতীয় ঐতিহ্যকে ভালবাসার কোনও সম্পর্ক নেই। নতুন প্রজন্মের অনেকেরই দাবি, শাড়ি পরতে না পারলেও, তাঁরা ভারতীয় সংস্কৃতি, ঐতিহ্যকে যথেষ্ট সম্মান করেন। তবে তারপরও থামেনি আক্রমণের ঝড়।
অনেকেই বলেন, ভারতীয় সমাজে একটি প্রচলিত কথাই আছে, অল্পবয়সি মেয়েরা যদি শাড়ি পরেন তাহলে তাঁদের ‘আন্টি জি’র মতো লাগে। এই ধারণা সম্পর্কে বলতে গিয়ে মহিলা বাহিনীর প্রশ্ন, এই মানসিকতা বদলাতে তিনি কী করতে চান? তাই অবশেষে সমস্ত বিতর্ক থামাতে তিন পাতার একটি চিঠি লিখে ক্ষমা চেয়েছেন সব্যসাচী। সাফাইয়ে তাঁর কথার ভুল মানে করা হয়েছে বললেও, এবার তিনি ক্ষমা চেয়ে বলেছেন, তাঁর এই বিষয় সম্পর্কে ভুল শব্দ চয়ন হয়ে গিয়েছে। তাঁর আরও সতর্ক হয়ে ভাষার ব্যবহার করা উচিত ছিল। প্রসঙ্গত, শাড়ি পরলে বয়স্ক দেখায় এবং পুরনো ফ্যাশনের এই ভাবনাই সবচেয়ে আগে বদলানো দরকার, সেটা বলতে গিয়ে সব্যসাচীর দাবি, তিনি ভুল শব্দ ব্যবহার করে ফেলেছেন।
তারপর তিনি বলেন, তাঁর ক্রেতারা মূলত মহিলাই এবং নারীদের অসম্মান করার ইচ্ছা তাঁর কোনওভাবেই ছিল না। এমনকি তাঁর ডিজাইনার স্টুডিওতেও প্রধানত মহিলারাই কাজ করেন। অতএব তাঁদের সম্মান করাটাই তাঁর একমাত্র লক্ষ্য।
রইল সেই তিন পাতার চিঠি
Now I have worked with the sari for 16 years. During this time, I have had countless open dialogues in various forums pan-India with women of all age groups and income brackets about the constant barrage of negativity surrounding it. Yet another question of ageism and the sari at Harvard triggered a lot of pent-up frustration that I have accrued for that segment of our society which constantly expresses disdain for this piece of Indian heritage. It is this frustration that I unfortunately generalised to Indian women in response to the question, when I now see that I should have framed it as a call to stop shaming the sari and whomever chooses to wear it. I am passionate about textiles and our heritage, and I am sorry that in the heat of that moment, I allowed this passion to be misplaced. I take full responsibility for this. On the topic of the sari, I ask you today: how many times have you or someone you know encountered this issue? Body shaming, attaching connotations of ‘Auntie Ji’, calling them sloppy; these are all ways that some men and women alike belittle the sari (and, more accurately, the wearer of the sari). These comments are laced with sarcasm and connotations of cultural repression and backwardness. Many women, young and old, are scared to have an outing in a sari because it is shrouded in so many layers of taboo and controversy, often citing inability to correctly drape a sari as an exit point. We are a celebrity-obsessed country, and yes, it does affect consumption patterns and social behaviour at-large. Some consumers are being conditioned to believe that the sari ages women, and you will see the evidence of that clearly documented by so many social media trolls targeting celebrities online. Isn’t that shaming, or shall we call it cyber-bullying? Yet we are often complicit in this, which may even be welcomed by some to encourage more traffic to a website/blog. #Sabyasachi #TheWorldOfSabyasachi A post shared by Sabyasachi Mukherjee (@sabyasachiofficial) on
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
খবর
বাংলাদেশ
জেলার
জেলার
Advertisement