এক্সপ্লোর
Advertisement
প্রিয়ঙ্কাকে কংগ্রেসের কার্যকরী সভানেত্রী করার ভাবনা সনিয়ার
নয়াদিল্লি: রাহুল গাঁধী নন। কংগ্রেসের কার্যকরী সভানেত্রী হতে পারেন তাঁর বোন প্রিয়ঙ্কা। বিশেষ সূত্রে এমনই জানা গিয়েছে।
এ মাসের ৮ তারিখ নয়াদিল্লিতে কংগ্রেসের কার্যকরী সমিতির বৈঠকে কয়েকজন প্রবীণ নেতাকে এমনই প্রস্তাব দিয়েছেন সনিয়া গাঁধী। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ সহ প্রবীণ নেতারা কংগ্রেস সভানেত্রীর এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেছেন। কংগ্রেস সূত্রে খবর, গুরুত্ব সহকারেই বিষয়টি ভাবছেন সনিয়া।
‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনের ৭৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান নিয়ে আলোচনা করার জন্যই কংগ্রেসের কার্যকরী সমিতির বৈঠক বসেছিল। সেই বৈঠকে হাজির ছিলেন না কংগ্রেসের সহ-সভাপতি রাহুল। সেখানেই সনিয়া বলেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসকে ভাল ফল করতে হলে তরুণ মুখ তুলে ধরতে হবে। সেই কারণেই প্রিয়ঙ্কাকে কার্যকরী সভানেত্রী করার কথা ভাবছেন তিনি। আগামী এক মাসের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
গত কয়েক বছর ধরেই রাহুলের কংগ্রেস সভাপতি হওয়া নিয়ে জল্পনা চলছে। পাশাপাশি প্রিয়ঙ্কাকেও দলে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও পদ দেওয়ার দাবি করছেন কংগ্রেস নেতা-নেত্রীরা। প্রিয়ঙ্কা এখনও পর্যন্ত নিজেকে অমেঠি ও বরেলিতেই সীমাবদ্ধ রেখেছেন। তবে তিনিই আগামী লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের প্রধান মুখ হতে পারেন।
কংগ্রেসের এক প্রবীণ সাংসদ তথা প্রাক্তন মন্ত্রী বলেছেন, ‘আমরা স্বীকার করি বা না করি, গাঁধী পরিবারই দলকে একসূত্রে বেঁধে রেখেছে। পি ভি নরিসংহ রাও যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বা সীতারাম কেশরী কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন, তখন গাঁধী পরিবারের কোনও সদস্য দলের প্রধান ছিলেন না। কিন্তু তখনও দলের উপর গাঁধী পরিবারের প্রভাব ছিল। যতই গাঁধী পরিবারের বদনামের চেষ্টা হোক না কেন, দেশের বড় অংশের ভোটারদের উপর এই পরিবারের প্রভাব আছে।’
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
পুজো পরব
খবর
জেলার
জেলার
Advertisement