এক্সপ্লোর
Advertisement
সুরাত ধর্ষণ: গ্রেফতার সন্দেহভাজন অভিযুক্ত, নির্যাতিতাকে নিজেদের হারিয়ে যাওয়া মেয়ে হিসেবে দাবি অন্ধ্রের দম্পতির
সুরাত: কাঠুয়াকাণ্ড নিয়ে দেশ যখন উত্তাল, তার মধ্যেই গতসপ্তাহে প্রকাশ্যে আসে সুরাতে এক এগারো বছরের নাবালিকার ওপর নৃশংস ধর্ষণের ঘটনা। ওই নাবালিকাকে আট দিন ধরে বন্দি রেখে নির্যাতন চালানোর পর খুন করা হয়। মেয়েটির দেহে ৮৬টি ক্ষত চিহ্ন মেলে।শুক্রবার এই ধর্ষণকাণ্ডে আমদাবাদ থেকে এক সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করে গুজরাত পুলিশ। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম হর্ষ সাহায় গুর্জার। রাজস্থানের সাওয়াই মাধোপুর জেলার গঙ্গানগরে বাড়ি ওই ব্যক্তির, জানিয়েছেন গুজরাতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক প্রদীপসিং জাদেজা।
যেখান থেকে মেয়েটির দেহ উদ্ধার হয়, সেই পাণ্ডেসারা এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেই পুলিশের হাতে প্রথম সূত্র আসে। এই ঘটনার তদন্তকারী আধিকারিকেরা সিসিটিভি ফুটেজে একটি কালো গাড়িকে চিহ্নিত করে। তদন্তে নেমে জানা যায় গাড়িটির মালিক রাজস্থানের এক কন্ট্র্যাক্টর, পাথরের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। ওই ব্যক্তির বাড়িতে নির্যাতিতা মেয়েটি ও তার মা কাজ করত। পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে ওই কন্ট্র্যাক্টর জানান, তাঁর ভাই কালো গাড়িটি নিয়ে গুজরাত গিয়েছিলেন। এই ধর্ষণকাণ্ডের সঙ্গে কোনওভাবে সে জড়িত থাকতে পারে বলে সন্দেহপ্রকাশ করে গাড়ির আসল মালিক।
এদিকে এরমধ্যেই অন্ধ্রপ্রদেশের এক দম্পতি দাবি করেন নির্যাতিতা যে নাবালিকার দেহ উদ্ধার হয়েছে সেটি তাদের মেয়ে। কারণ, সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়েটির যে ছবি ভাইরাল হয়, এবং তাদের মেয়ের ছবির প্রচুর মিল রয়েছে। গত অক্টোবর থেকে তাঁর মেয়ের কোনও সন্ধান মিলছিল না। আপাতত ওই দম্পতির ডিএনএ-র নমুনা সংগ্রহ করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, যেখানে থেকে মেয়েটির দেহ পাওয়া গিয়েছিল, তার ঠিক দুদিন পর ঘটনাস্থল থেকে কিছুদূরেই এক মহিলার দেহ উদ্ধার হয়। ওই মহিলার সঙ্গে নির্যাতিতার কোনও সম্পর্ক আছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
বিনোদনের
Advertisement