Nobel Peace Prize 2022: নোবেল শান্তি পুরস্কার পেলেন বেলারুশের সমাজকর্মী এলস বিয়ালিয়াতস্কি
Ales Bialiatski: জুবায়েররা নয়, নোবেল শান্তি পুরস্কার পেলেন বেলারুশের সমাজকর্মী
নয়া দিল্লি: নোবেল শান্তি পুরস্কার (Nobel Peace Prize 2022) পেলেন বেলারুশের সমাজকর্মী এলস বিয়ালিয়াতস্কি (Ales Bialiatski)। রাশিয়ান হিউম্যান রাইটস অর্গানাইজেশন মেমোরিয়াল এবং ইউক্রেনিয়ান হিউম্যান রাইটস অর্গানাইজেশন সেন্টার ফর সিভিল লিবার্টিস এর হয়ে কাজ করা এলস, এবার নোবেল শান্তি পুরস্কার ২০২২ পেলেন।
#NobelPeacePrize2022 awarded to human rights advocate Ales Bialiatski from Belarus, the Russian human rights organisation Memorial and the Ukrainian human rights organisation Center for Civil Liberties. pic.twitter.com/ZyEeshxkRD
— ANI (@ANI) October 7, 2022
নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি বেলারুশের মানবাধিকার অ্যাডভোকেট এলস বিলিয়াতস্কি এই পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রসঙ্গত, এবার ভারতের দুই সাংবাদিক এবারের সম্ভাব্য নোবেল প্রাপকদের মধ্যে ছিলেন। ফ্যাক্ট-চেক খবরের ওয়েবসাইট 'অল্ট নিউজ'-এর দুই প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ জুবেইর এবং প্রতীক সিনহা ২০২২ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার লড়াইয়ে ছিলেন। তবে শেষ হাসি হাসলেন রুশ-ইউক্রেন রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে শান্তির দূত হিসেবে যার নাম উঠে এসেছে সেই এলস।
আরও পড়ুন, ব্যক্তিগত যন্ত্রণাই ফুটে ওঠে লেখায়, ৮২ বছর বয়সে অনন্য সম্মান, সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী অ্যানি
ভারতীয় দুই সাংবাদিক ছাড়াও এ বছর নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রাপকের তালিকায় ছিলেন ডেভিড অ্যাটেনবরো, পরিবেশ আন্দোলনকারী সাড়া ফেলে দেওয়া গ্রেটা থুনবার্গ, পোপ ফ্রান্সিস, টুভালুর বিদেশমন্ত্রী সাইমন কোফে, এমনকি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনেস্কিও। আজ নরওয়ের স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রাপকের নাম ঘোষণা করা হয় ।
BREAKING NEWS:
— The Nobel Prize (@NobelPrize) October 7, 2022
The Norwegian Nobel Committee has decided to award the 2022 #NobelPeacePrize to human rights advocate Ales Bialiatski from Belarus, the Russian human rights organisation Memorial and the Ukrainian human rights organisation Center for Civil Liberties. #NobelPrize pic.twitter.com/9YBdkJpDLU
নোবেল প্রাইজ কমিটির তরফে বলা হয়েছে, "নোবেল শান্তি পুরস্কারের বিজয়ীরা নিজ নিজ দেশে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিত্ব করে থাকেন। বহু বছর ধরেই নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য কাজ করে চলেছেন তাঁরা। যুদ্ধাপরাধ থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে কাজ করে চলেন। শান্তি ও গণতন্ত্রের প্রতি নাগরিক সমাজকে পথ প্রদর্শন করে থাকেন।"