![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Parliamentary Committee On IT : গুগল ও ফেসবুকের প্রতিনিধিদের ডেকে পাঠাল সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটি
কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার রোখা যাবে এবং নাগরিকদের সুরক্ষা নিয়ে মতামত জানতে চাওয়া হবে গুগল ও ফেসবুকের প্রতিনিধিদের।
![Parliamentary Committee On IT : গুগল ও ফেসবুকের প্রতিনিধিদের ডেকে পাঠাল সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটি Shashi Tharoor Led Parliamentary Panel Summons Google Facebook Representatives on June 29th IT Rule in India Parliamentary Committee On IT : গুগল ও ফেসবুকের প্রতিনিধিদের ডেকে পাঠাল সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/28/63216e29b414b0f72eb7d0adbd235f3e_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়া দিল্লি : গুগল ও ফেসবুকের প্রতিনিধিদের ডেকে পাঠাল সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটি। মঙ্গলবার তাঁদের হাজির হতে বলা হয়েছে বলে ANI সূত্রে খবর। কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার রোখা যাবে এবং নাগরিকদের সুরক্ষা নিয়ে মতামত জানতে চাওয়া হবে সংশ্লিষ্ট দুই সংস্থার প্রতিনিধিদের কাছে। উল্লেখ্য, এই সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির মাথায় রয়েছেন কংগ্রেস নেতা শশী তারুর।
ভারতের নতুন তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ম-কানুন নিয়ে আলোচনার জন্য দিন দশেক আগেই ট্যুইটারের আধিকারিকরা উপস্থিত হয়েছিলেন প্যানেলের কাছে। সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মের অপব্যবহার কীভাবে রোখা যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়। কমিটির তরফে ট্যুইটারের প্রতিনিধিদের জানিয়ে দেওয়া হয়, দেশের আইনই "সর্বোচ্চ" এবং তা মেনে চলতে হবে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি নয়া তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ম মেনে চলার ব্যাপারে ট্যুইটার ও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে ধারাবাহিক সংঘাত দেখা গিয়েছে। এই নির্দেশিকা মেনে চলার ব্যাপারে দ্বিধাগ্রস্ততা ও বিলম্বের জন্য কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রক সম্প্রতি এই মাইক্রো ব্লগিং সাইটের তৃতীয় পক্ষের মর্যাদা বাতিল করেছে। সেইসঙ্গে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে ট্যুইটার যে আইনি রক্ষাকবচ পেত, তাও খারিজ হয়ে গিয়েছে।
এই ছাড় খারিজের পাশাপাশি ভুয়ো খবর ছড়ানোর অভিযোগে দিল্লি পুলিশ ট্যুইটার আধিকারিকদের বিরুদ্ধে একটি মামলাও দায়ের করে। এই ইস্যুতে ট্যুইটারকে নিশানা করেছিলেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি ট্যুইট করেছিলেন, ভারতীয় সংস্থা আমেরিকা কিংবা অন্যান্য দেশে ব্যবসা করতে গেলে, স্থানীয় আইন মেনে চলে। তাহলে ভারতের আইন মেনে চলার ক্ষেত্রে ট্যুইটারের মতো মাধ্যমের এত গা-ছাড়া ভাব কেন?
এই আবহেই ট্যুইটারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি অভিযোগ করেন, শুক্রবার প্রায় এক ঘণ্টার জন্য তাঁর অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করে দিয়েছিল ট্য়ুইটার। এই সময়ে অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে দেয়নি ট্য়ুইটার।' যদিও এক ঘণ্টার মধ্য়েই তাঁর অ্য়াকাউন্ট ফের খুলে যায়। টেলিভিশন বিতর্কের ভিডিও পোস্ট করায় কপিরাইট আইন লঙ্ঘন হয়েছে, এই অভিযোগে ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে দেয়নি বলে দাবি করেন রবিশঙ্কর প্রসাদ। রবিশঙ্কর তাঁর লক হয়ে যাওয়া প্রোফাইলের স্ক্রিনশট শেয়ার করে ট্য়ুইট করেন।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)