![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Tocilizumab Vial Missing: কারও কথা শুনে রাজনৈতিক অবস্থান নিতে পারব না, মেডিক্যাল কলেজে ইঞ্জেকশন কেলেঙ্কারি নিয়ে মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর
Mamata Banerjee on Tocilizumab: ইঞ্জেকশন কেলেঙ্কারির অভিযোগে আজ মেডিক্যাল কলেজে বিক্ষোভ দেখায় কংগ্রেস।
![Tocilizumab Vial Missing: কারও কথা শুনে রাজনৈতিক অবস্থান নিতে পারব না, মেডিক্যাল কলেজে ইঞ্জেকশন কেলেঙ্কারি নিয়ে মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর Tocilizumab vial worth more than Rs 10 Lakhs missing from Medical College Kolkata Tocilizumab Vial Missing: কারও কথা শুনে রাজনৈতিক অবস্থান নিতে পারব না, মেডিক্যাল কলেজে ইঞ্জেকশন কেলেঙ্কারি নিয়ে মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/02/23b5d11bc368e33d23c982510e176f46_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: ‘কারও কথা শুনে রাজনৈতিক অবস্থান নিতে পারব না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যথাযথ পদক্ষেপ করবে’, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ইঞ্জেকশন কেলেঙ্কারি নিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
গতকাল জানা যায়, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে করোনার চিকিত্সায় গুরুত্বপূর্ণ প্রায় ১১ লক্ষ টাকা দামের ২৬টি টসিলিজুমাব ইঞ্জেকশন। এই ইঞ্জেকশন হাতানোর অভিযোগে নাম জড়িয়েছে শাসকদলের ঘনিষ্ঠ এক চিকিত্সকের। ওই চিকিত্সকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সিস্টার ইনচার্জের কথোপকথনের একটি অডিও ক্লিপ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। অভিযুক্ত চিকিত্সক সেই অডিও ক্লিপে শাসক দলের চিকিত্সক নেতা বিধায়ক নির্মল মাজির নাম করেছেন। যদিও নির্মলের দাবি, এই ঘটনার সময় তিনি নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত ছিলেন। নাম কেউ তুলে থাকলে সেই দায়িত্ব তাঁর নয়। এ নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করেছেন তৃণমূল বিধায়ক।
এই ঘটনার তদন্তে তৈরি হয়েছে কমিটি। সেই কমিটির শুনানিও শুরু হয়েছে। আজই আইএনটিইউসি সেবাদলের তরফে মেডিক্যাল কলেজের সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। সূত্রের দাবি, সুপার আশ্বাস দিয়েছেন, তদন্তে কাউকে রেয়াত করা হবে না। বউবাজার থানায়ও ইমেলের মাধ্যমে দায়ের হয়েছে অভিযোগ।
এদিকে, ইঞ্জেকশন কেলেঙ্কারির অভিযোগে আজ মেডিক্যাল কলেজে বিক্ষোভ দেখায় কংগ্রেস।
গতকাল সোশাল মিডিয়ায় ওয়েস্ট বেঙ্গল কংগ্রেস সাপোর্টার্স নামে একটি পেজ থেকে বেশ কিছু নথি আপলোড করে বিস্ফোরক এই অভিযোগ করা হয়। দাবি করা হয়, গত ২৪ এপ্রিল, কোভিড ওয়ার্ডের সিস্টার ইনচার্জের কাছ থেকে ২৬টি টসিলিজুমাব ইঞ্জেকশন নিয়ে যান শাসক ঘনিষ্ঠ এমার্জেন্সি মেডিক্যাল অফিসার। অভিযোগ, নিয়ম মেনে কোনও রসিদ দেওয়া হয়নি। পরে প্যাথলজি বিভাগের রোগীর নমুনা পরীক্ষার ফর্মে ভুয়ো প্রেসক্রিপশন দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। এই সংক্রান্ত কথোপথনের রেকর্ডও ভাইরাল হয়েছে সোশাল মিডিয়ায়। বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ। স্বাস্থ্য ভবনও খতিয়ে দেখছে। এই ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)