![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Twitter in India : ভারতে কর্মরত সংস্থার কর্মীদের "সুরক্ষা" নিয়ে উদ্বেগপ্রকাশ টুইটারের
সাম্প্রতিক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ভারতে কর্মরত সংস্থার কর্মীদের নিয়ে উদ্বিগ্ন। টুইটারের তরফে এক মুখপাত্র একথা বলেছেন।
![Twitter in India : ভারতে কর্মরত সংস্থার কর্মীদের Twitter says concerned about India staff safety Delhi police visit manipulated media highlight bjp leader Twitter in India : ভারতে কর্মরত সংস্থার কর্মীদের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/05/27/ccfb05f655352fc56967390729316f33_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নিউ দিল্লি : সোমবার টুইটারের নিউ দিল্লির অফিসে সংস্থার ভারতীয় প্রধানকে একটি নোটিস দিতে গিয়েছিল দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। শাসকদলের এক মুখপাত্রের একটি টুইটার ট্যাগ করাকে নিয়ে এই পদক্ষেপ পুলিশের। এরপর আজ ভারতে কর্মরত সংস্থার কর্মীদের নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল টুইটার কর্তৃপক্ষ।
টুইটারের তরফে এক মুখপাত্র বলেন, সাম্প্রতিক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ভারতে কর্মরত সংস্থার কর্মীদের নিয়ে উদ্বিগ্ন। এর পাশাপাশি আমরা যেসব মানুষকে পরিষেবা দিই, তাঁদের ভাবপ্রকাশের স্বাধীনতার উপর সম্ভাব্য হুমকি নিয়েও আমরা চিন্তিত।
দিল্লি পুলিশের পদক্ষেপের কথা সরাসরি উল্লেখ না করে টুইটারের তরফে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে যেসব শর্তে পরিষেবা দিতে হয় তার বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ভারত এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে পুলিশের হুমকি কৌশল নিয়ে আমাদের উদ্বেগ আছে।
সম্প্রতি বিজেপি নেতাদের তরফে টুইটারে একটি নথির কিছু অংশ শেয়ার করা হয়। বিজেপি নেতাদের দাবি, করোনা অতিমারির মোকাবিলায় ভারত সরকার ব্যর্থ বলে প্রচার করতে বিরোধী দল কংগ্রেস একাজ করেছে। এদিকে কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়েছে, ওই নথি ভুয়ো। এরপর টুইটার কিছু পোস্ট "ম্যানিপুলেটেড মিডিয়া" বলে মার্ক করে দেয়। যদিও এনিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চায়নি দিল্লি পুলিশ।
প্রসঙ্গত, ভারতে দীর্ঘদিন ধরে কৃষক আন্দোলন চলছে। কিন্তু, এনিয়ে সমালোচনা বন্ধ করতে চাইছে মোদি সরকার। এই জাতীয় অভিযোগ তুলে যে সব পোস্ট টুইটারে রয়েছে তা ব্লক করে দিতে বলে প্রযুক্তি মন্ত্রক। মন্ত্রকের তরফে একথা বলা পরই গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে ভারত সরকার ও টুইটার কর্তৃপক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।
উল্লেখ্য, তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত নতুন নিয়ম-কানুনের সমালোচনায় অন্যান্য আন্তর্জাতিক ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগ দিয়েছে টুইটার। তাদের অভিযোগ, খোলামেলা আলোচনা দমন করা হচ্ছে।
এদিকে সহযোগিতার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ভারত সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যেতে চায় টুইটার। এর পাশাপাশি নতুন বিধির পরিবর্তনের দাবিও জানাবে তারা।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)