এক্সপ্লোর

সঙ্গীতে অদ্বৈতের সন্ধান, ভারতাত্মার খোঁজে সাধক বিঠোফেন

সাধারণত ধরে নেওয়া হয়, ভারতে পশ্চিমী ধ্রুপদী শেকড় গাড়তে পারেনি, কারণ আমাদের নিজস্ব ধ্রুপদী ঐতিহ্য অবিশ্বাস্য গভীর।

আড়াইশো বছর আগে এই জানুয়ারিতেই জন্মেছিলেন লুডউইগ ফন বিঠোফেন।সময়টা যদি স্বাভাবিক হত, তবে জার্মানি, অস্ট্রিয়া, ইউরোপের বাইরে বিশ্বের এক বিরাট অংশে এ নিয়ে উৎসব হতে পারত। প্রখ্যাত অপেরা কম্পোজার গিসেপ্পি ভার্দি যেমন বলেন,  বিঠোফেনের নাম উচ্চারণের আগে আমাদের সকলের শ্রদ্ধায় মাথা নত করা উচিত। ভারতে এখন অবশ্য করোনা সঙ্কট না চললেও বিঠোফেনের জন্মবার্ষিকী নিয়ে খুব একটা হইচইয়ের সম্ভাবনা ছিল না। তা বলে তিনি এ দেশে অপরিচিত নন, পশ্চিমী ধ্রূপদ সঙ্গীতের ওপরেও বহু ভারতীয়রই অত্যন্ত অনুরাগ রয়েছে। ৫০ বছর আগে ভারত সরকার তো তাঁর ওপর ডাকটিকিটও বার করে। কিন্তু চিন, কোরিয়া বা জাপানের সাধারণ মানুষের মধ্যে পশ্চিমী ধ্রুপদী যেমন দীর্ঘদিন ধরে সমাদৃত ও স্বীকৃত, ভারতে তা এখনও সীমাবদ্ধ রয়েছে মুঠোভরা একদল বোদ্ধার মধ্যে। বছর কয়েক আগে জার্মান ভায়োলিন শিল্পী ভিক্টোরিয়া এলিজাবেথ কাউঞ্জনার লিখেছিলেন, এলিয়াহু ইনবালের পরিচালনায় সিওল ফিলহার্মনিক শোস্তাকোভিচের যে ১১ নম্বর সিম্ফনি পারফর্ম করে, তা শ্রোতাদের কাছ থেকে ততটাই উৎসাহের সঙ্গে সমাদৃত হয়েছিল, যা ফিফা বিশ্বকাপে গোল হলে হয়। ভারতে এই উৎসাহ অকল্পনীয়, রাশিয়া, জার্মানি, ইউরোপের অন্যত্র বা আমেরিকাতেও তাই। সাধারণত ধরে নেওয়া হয়, ভারতে পশ্চিমী ধ্রুপদী শেকড় গাড়তে পারেনি, কারণ আমাদের নিজস্ব ধ্রুপদী ঐতিহ্য অবিশ্বাস্য গভীর। তা ছাড়া হিন্দি ছবির মিউজিক গেড়ে বসেছে, বিশেষত উত্তর ও মধ্য ভারতে। শোস্তাকোভিচ, আর্নল্ড শোয়েনবার্গ বা অলিভার মেসিয়ানের সঙ্গীত মনযোগ দাবি করে ঠিকই কিন্তু ভিভাল্ডি বা মোজার্টের মিষ্টত্বে ভরা সঙ্গীতও ভারতে কেন মাটি পেল না তা নিয়ে ভেবে লাভ নেই। তা সত্ত্বেও এটাও সত্যি, যে ভারতে বিঠোফেনের নাম এমন একজনের সঙ্গে জড়িত যিনি আমাদের প্রায় প্রতিটি আলোচনায় রয়েছেন- মোহনদাস কর্মচন্দ গাঁধী। অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে, কারণ বিঠোফেন ও গাঁধীর মধ্যে সম্ভবত একটা মিল, তাঁরা দুজনেই বিশ্ববন্দিত ঐতিহাসিক চরিত্র। সাধারণের চোখে, বিঠোফেন ছিলেন একজন শিল্পী, যিনি প্রতিদিনের সাধারণত্বকে অতিক্রম করে সঙ্গীত তৈরি করেছিলেন আর গাঁধী ছিলেন রাজনৈতিক দুনিয়ায় নিমগ্ন এক চরিত্র। কিন্তু বিঠোফেন শুধু সঙ্গীতে সীমাবদ্ধ ছিলেন না। তাঁর জীবনীকাররা প্রত্যেকে উল্লেখ করেন নেপোলিয়নের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের টানাপোড়েনের কথা। থার্ড সিম্ফনি তাঁর‘ মহান মুক্তিদাতা’ নেপোলিয়নকে উৎসর্গ করার কথা ছিল কিন্তু ইরোইকা (হিরোইক) সিম্ফনির উদ্বোধনের আগেই নেপোলিয়ন নিজেকে ফ্রান্সের সম্রাট ঘোষণা করেন। বিঠোফেন নিজে ছিলেন গণতন্ত্রে কঠোরভাবে বিশ্বাসী, এই বিশ্বাসঘাতকতা ক্রুদ্ধ করে তাঁকে। টাইটল পেজ থেকে নেপোলিয়নের নাম বাদ দিয়ে দেন তিনি। এক বন্ধুকে বলেন, তাহলে তিনিও একজন সাধারণ মানুষের আলাদা কিছু নন। এখন তিনিও সব মানবাধিকার পায়ে দলে নিজের উচ্চাকাঙ্খা চরিতার্থ করবেন। নিজেকে সকলের ঊর্ধ্বে তুলে অত্যাচারী শাসক হয়ে উঠবেন। তাঁর সঙ্গীতেও এই রাজনীতি সচেতনতার প্রমাণ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে মেলে, যা অসামান্য দক্ষতা ও প্রতিভা দিয়ে প্রকাশ্যে নিয়ে আসেন এস্তেবান বাখ, ফলে বিঠোফেনের নাইন্থ সিম্ফনি উঠে আসে সব ধরনের রাজনৈতিক মতামত নিয়ে। রোমান্টিক, আদর্শবাদী থেকে নাৎসি, দক্ষিণ আফ্রিকা ও পূর্বতন রোডেশিয়ায় বর্ণবৈষম্যের সমর্থক- সবাই তা নিজেদের সুবিধেয় ব্যবহার করেছেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে গাঁধীর কী সম্পর্ক, নীরদ চৌধুরী, ভি এস নইপালরা যাঁকে অন্যান্য সমালোচনার সঙ্গে এই বলেও বিদ্ধ করেছেন, যে তাঁর সঙ্গে কলার কোনও সম্পর্ক নেই? সাধারণ ধারণা, স্বাধীনতা সংগ্রামে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, সম্পূর্ণ মনযোগ দিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখেছিলেন, তা যেন গঠনমূলক হয়, এছাড়াও সামাজিক সংস্কার, ভারতীয় গ্রামের পরিস্থিতি, ছুঁৎমার্গ দূর করার প্রচেষ্টা, হিন্দু-মুসলমান সমস্যা এমন অগণ্য বিষয় নিয়ে তাঁর আগ্রহ ছিল। ফলে কবিতা, গান, ছবি আঁকা বা তখনকার উঠতি মাধ্যম সিনেমা- এ সবে মন দেওয়ার সময় ছিল না তাঁর। অনেকে অবশ্য বলেন, এই সব যুক্তি তাঁর খামতি ঢাকা দেওয়ার ছুতো, গাঁধীর কোনও সৌন্দর্যবোধই ছিল না, শিল্প নিয়ে তাঁর কোনও আগ্রহ ছিল না, তিনি সে সব বোঝার চেষ্টাই করেননি। গাঁধীর যে নার্সি মেহতার বৈষ্ণবজন তো-র সুরের প্রতি আকর্ষণ ছিল, তা তাঁরা ব্যাখ্যা করেছেন চরকা কাটার সুর নিয়ে বড় বেশি বাড়াবাড়ি হচ্ছে বলে। আবার অনেকে বলেন, শিল্প নিয়ে তিনি যথেষ্টই আগ্রহী ছিলেন, এ ব্যাপারে তাঁর নিজস্ব সংবেদনশীলতা ছিল। সিন্থিয়া স্নোডগ্রাস যেমন তাঁর ২০০৭-এ প্রকাশিত গবেষণাপত্র দ্য সাউন্ডস অফ সত্যাগ্রহ-য় প্রমাণ করেছেন, সঙ্গীতে তাঁর যথেষ্ট রুচি ছিল, তাঁর জীবনীকারেরা বারবার দাবি করেছেন, বিঠোফেনের সঙ্গীত আলোড়িত করত তাঁকে। এ জন্য কারও যদি ভূমিকা থাকে তিনি হলেন গাঁধী শিষ্যা মীরাবেন। তিনি বিঠোফেনের অনুরাগী ছিলেন, বিশের দশকে দেখা করেন বিখ্যাত ফরাসি ঔপন্যাসিক ও বিঠোফেন বিশেষজ্ঞ রোমাঁ রোলাঁর সঙ্গে। মীরাবেনের মনে হয়, তিনি হয়তো তাঁকে বিঠোফেনের স্বর্গীয় সঙ্গীত সম্ভারের কাছাকাছি নিয়ে যেতে পারবেন। রোলাঁ তাঁকে উপদেশ দেন, যদি তিনি এমন কোনও জিনিয়াসের সন্ধান চান, যাঁকে তিনি নিজের ভক্তি ও সেবা দিতে পারবেন, তবে জীবন্ত কারও সন্ধান করা উচিত, যেমন এক শীর্ণ ভারতীয়, লোকে যাঁকে মহাত্মা নামে চেনে। ১৯২৯-৩০-এ রোমাঁ রোলাঁ রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের জীবনী রচনা করেন, তার আগে ১৯২৪-এ তিনি গাঁধীর ওপর একটি বই লেখেন, তাতে গাঁধীর ব্যাখ্যা করেন এমন একজন মানুষ যিনি অসীমের সঙ্গে এক হয়ে গিয়েছেন বলে। মৃতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের খোঁজ করছেন কেন, যখন বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ এখনও জীবিত, যিনি আপনাকে মুগ্ধ করতে পারেন তাঁর চরকার শব্দে যা আপনার প্রিয় সুরকারের ভায়োলিনের শব্দ থেকে বিন্দুমাত্র কম মধুর নয়। এরপর এক ইংরেজ রিয়ার-অ্যাডমিরালের মেয়ে নিজের সাবালকত্বের ২০টা বছর গাঁধীর সাহচর্যে কাটিয়ে দিলেন। ১৯৬০-এ আত্মজীবনী লেখেন মীরাবেন, দ্য স্পিরিটস পিলগ্রিমেজ-এ এই সব কিছুরই উল্লেখ রয়েছে, তবে সব থেকে মূল্যবান হল গাঁধীর সঙ্গে তাঁর প্রথম সাক্ষাতের কথা। তিনি লিখেছেন, আমি ঘরে ঢুকতে হালকা বাদামি রঙের একজন উঠে দাঁড়িয়ে আমার দিকে হেঁটে এলেন। আর কিছু না, আমার মনে হচ্ছিল, যেন একটা আলোর উৎস। আমি হাঁটু মুড়ে বসে পড়লাম। দুটো হাত আমাকে আস্তে করে দাঁড় করাল, একটা কণ্ঠ বলল, তুমি আমার মেয়ে... হ্যাঁ, ইনিই হলেন মহাত্মা গাঁধী, আর আমি এসে পড়েছি। গাঁধী হত্যার ১০ বছর পর ভারত ছাড়েন মীরাবেন। চলে যান ভিয়েনা উডসে, সেখানে কাটিয়ে দেন জীবনের বাকি কুড়িটা বছর। বিঠোফেনের চরণচিহ্ন ধরে, তাঁর প্যাস্তোরাল সিম্ফনি (৬ নম্বর) শুনে এবং দ্য স্পিরিট অফ বিঠোফেন-এর ওপর কাজ করে, যা তাঁর মৃত্যুর সময় অসম্পূর্ণ ছিল। ভারতে বিঠোফেনের আগমন আরও জটিল দৃষ্টিভঙ্গি থেকেও তুলে ধরা সম্ভব। আঠেরো শতকের শেষ থেকে উনিশ শতকের শুরু পর্যন্ত ভারতবর্ষ জার্মান কল্পনায় বিরাট জায়গা জুড়ে ছিল। গ্যটে, দার্শনিক শোপেনআওয়ার, দার্শনিক, কবি, ভারতবিদ, ভাষাবিদ ফ্রেডরিক শেগেল, সংস্কৃতজ্ঞ অগাস্ট উইলহেলম শেগেলদের লেখনীতে বারবার উঠে আসে ভারত। বিঠোফেনের নোটবই টাগবাখ (১৮১২-১৮১৮)-এ ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তাঁর ভারত সম্পর্কে আগ্রহ নেহাত হালকা নয়, তাঁর সমসাময়িকদের মতই গভীর ছিল। টাগবাখ পড়ে বোঝা যায়, গ্যটেকে যা মুগ্ধ করেছিল, জার্মানিতে অসাধারণ জনপ্রিয় সেই কালিদাসের শকুন্তলা তিনি বিস্তারিত অধ্যয়ন করেন। চার্লস উইলকিনসের ভগবদগীতার ইংরেজি অনুবাদও তাঁর পড়া ছিল, যে গ্রন্থের অসামান্য ভূমিকা লিখেছিলেন ওয়ারেন হেস্টিংস। এছাড়া স্যার উইলিয়াম জোনসের লেখনী, উইলিয়াম রবার্টসনের অ্যান হিস্টরিক্যাল ডিসকুইজিশন কনসার্নিং দ্য অ্যানসিয়েন্ট হ্যাড অফ ইন্ডিয়া (১৭৯১) থেকেও এই বধির সুরকার প্রেরণা পেয়েছিলেন। হোমারের ইলিয়ড (২২:৩০৩-৫) থেকেও প্রেরণা পান তিনি। ইলিয়ডের Let me not sink into the dust unresisting and inglorious, But first accomplish great things, of which future generations too shall hear!” পংক্তিটি তাঁর নোটবইয়ে যেমন ছিল, তেমনই ছিল গীতার উক্তি, কর্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন। এই নোটবইয়ে শেষ লেখা হয়েছে ১৮১৮-তে। তার কয়েক বছর পর বিঠোফেন এমন কিছুর জন্ম দেন, যা তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ সুরসৃষ্টি বলে পরিচিত, প্রশ্নাতীতভাবে পশ্চিমী ধ্রুপদী সঙ্গীতের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ অবদান। দ্য লেট স্ট্রিং কোয়ার্টার্স (১২-১৬ নম্বর এবং জর্জ ফিউজ)-কে ভাবা হয়েছিল বোধের অগম্য, বিভ্রান্ত কাজ বলে। বিঠোফেনের সমসাময়িক সুরকার ফ্রাঞ্জ শুবার্ট সম্ভবত একাই বলেছিলেন, দ্য লেট স্ট্রিং কোয়ার্টার্স সম্ভবত মানব অস্তিত্বের ভাষাতীত প্রকাশ ও আত্মার অলৌকিক সন্ধান। মৃত্যুর ঠিক আগে শেষবারের মত শুবার্ট শুনেছিলেন ১৪ নম্বর কোয়ার্টেট সি মাইনরে (ওপাস ১৩১)। তিনি বলেছিলেন, এরপর, আমাদের আর কী লেখার আছে! বিঠোফেনের প্রয়াণের বহু বছর পর এই সুরসৃষ্টি নিয়ে মানুষের মত বদলাতে শুরু করে। কিন্তু সঙ্গীত বিশেষজ্ঞরা যেভাবে বিঠোফেনের চিন্তার জগতের গঠনে ভারতীয় দর্শনের ভূমিকাটি খুঁটিয়ে দেখতে অস্বীকার করেন, তা অত্যন্ত বিস্ময়কর। মুক্তির জন্য যে বিষাদময় আকাঙ্খা হিন্দুদের কাছে মোক্ষ ও বৌদ্ধরা যাকে নির্বাণ বলে ব্যাখ্যা করেন তা হয়তো বিঠোফেনের সৃষ্টিময়তায় ছাপ ফেলেছিল। উপনিষদ এবং শঙ্করাচার্যের পর বিঠোফেনই আমাদের অদ্বৈতের সঙ্গীত শুনিয়েছেন।
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement

সেরা শিরোনাম

Rituparna Sengupta : 'দুর্নীতির টাকা জানতেন না', ৭০ লক্ষ 'টাকা ফেরাতে চান ঋতুপর্ণা'
'দুর্নীতির টাকা জানতেন না', ৭০ লক্ষ 'টাকা ফেরাতে চান ঋতুপর্ণা'
SEBI-Hindenburg Tussle: আদানি-রিপোর্টের জের, হিন্ডেনবার্গকে শোকজ ধরাল SEBI, 'প্রভাবশালীদের বাঁচানের চেষ্টা', এল পাল্টা জবাব
আদানি-রিপোর্টের জের, হিন্ডেনবার্গকে শোকজ ধরাল SEBI, 'প্রভাবশালীদের বাঁচানের চেষ্টা', এল পাল্টা জবাব
Rahul Gandhi Speech Expunged: ধর্মীয় বিদ্বেষ নিয়ে BJP-মোদিকে আক্রমণ, NEET, 'অগ্নিপথে'র উল্লেখ, লোকসভায় বাদ গেল রাহুলের ভাষণের অংশ
ধর্মীয় বিদ্বেষ নিয়ে BJP-মোদিকে আক্রমণ, NEET, 'অগ্নিপথে'র উল্লেখ, লোকসভায় বাদ গেল রাহুলের ভাষণের অংশ
Rath Yatra: এই যাত্রায় অংশ নিলে ১০০ যজ্ঞের ফল মেলে! সেই টানেই ছুটে যান ভক্তরা
এই যাত্রায় অংশ নিলে ১০০ যজ্ঞের ফল মেলে! সেই টানেই ছুটে যান ভক্তরা
Advertisement
ABP Premium

ভিডিও

ED On Rituparna: '..ওই টাকা রেশন দুর্নীতির, জানতেন না ঋতুপর্ণা', ED-কে টাকা ফেরত দিতে চান অভিনেত্রীHC On Arabul: ভাঙড়ের TMC নেতা আরাবুল ইসলামকে জামিন দিল হাইকোর্টKolkata News: প্রকাশ্যে মারধর, প্রতিবাদে বিক্ষোভ মহিলাদের। ABP Ananda LiveRation Scam: ED-কে প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা ফেরত দিতে চান ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, খবর সূত্রের। ABP Ananda Live

ফটো গ্যালারি

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
Rituparna Sengupta : 'দুর্নীতির টাকা জানতেন না', ৭০ লক্ষ 'টাকা ফেরাতে চান ঋতুপর্ণা'
'দুর্নীতির টাকা জানতেন না', ৭০ লক্ষ 'টাকা ফেরাতে চান ঋতুপর্ণা'
SEBI-Hindenburg Tussle: আদানি-রিপোর্টের জের, হিন্ডেনবার্গকে শোকজ ধরাল SEBI, 'প্রভাবশালীদের বাঁচানের চেষ্টা', এল পাল্টা জবাব
আদানি-রিপোর্টের জের, হিন্ডেনবার্গকে শোকজ ধরাল SEBI, 'প্রভাবশালীদের বাঁচানের চেষ্টা', এল পাল্টা জবাব
Rahul Gandhi Speech Expunged: ধর্মীয় বিদ্বেষ নিয়ে BJP-মোদিকে আক্রমণ, NEET, 'অগ্নিপথে'র উল্লেখ, লোকসভায় বাদ গেল রাহুলের ভাষণের অংশ
ধর্মীয় বিদ্বেষ নিয়ে BJP-মোদিকে আক্রমণ, NEET, 'অগ্নিপথে'র উল্লেখ, লোকসভায় বাদ গেল রাহুলের ভাষণের অংশ
Rath Yatra: এই যাত্রায় অংশ নিলে ১০০ যজ্ঞের ফল মেলে! সেই টানেই ছুটে যান ভক্তরা
এই যাত্রায় অংশ নিলে ১০০ যজ্ঞের ফল মেলে! সেই টানেই ছুটে যান ভক্তরা
Hina Khan Health Update: অ্যাওয়ার্ড শো সেরে সোজা হাসপাতালে, কেমোথেরাপি শুরু হিনা খানের
অ্যাওয়ার্ড শো সেরে সোজা হাসপাতালে, কেমোথেরাপি শুরু হিনা খানের
Suryakumar Yadav Catch: চাপের মুখে অবিশ্বাস্য ফিল্ডিং, বিশ্বকাপ ফাইনালের মোড় ঘোরানো ক্যাচ নিয়ে কী বললেন সূর্যকুমার?
চাপের মুখে অবিশ্বাস্য ফিল্ডিং, বিশ্বকাপ ফাইনালের মোড় ঘোরানো ক্যাচ নিয়ে কী বললেন সূর্যকুমার?
Wimbledon 2024: উইম্বলডনে প্রথম রাউন্ডেই হেরে ছিটকে গেলেন সুমিত নাগাল
উইম্বলডনে প্রথম রাউন্ডেই হেরে ছিটকে গেলেন সুমিত নাগাল
Arabul Islam Gets Bail: জামিন পেলেন আরাবুল ইসলাম
জামিন পেলেন আরাবুল ইসলাম
Embed widget