![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Ukraine Russia War: রুশ আক্রমণের পর ইউক্রেনে বেসমেন্টে আশ্রয় ভারতীয় পড়ুয়াদের, দেশে ফেরানোর আর্জি
Russia Ukraine War: ললিত কুমার বলেছেন, এখান থেকে নিজেদের মতো করে কোথাও যাওয়া সম্ভব নয়। এখানে জারি রয়েছে মার্শাল ল। এর অর্থ, কেউ বাইরে যেতে পারে না।
![Ukraine Russia War: রুশ আক্রমণের পর ইউক্রেনে বেসমেন্টে আশ্রয় ভারতীয় পড়ুয়াদের, দেশে ফেরানোর আর্জি Russia Ukraine War indian students in ukraine took refuge in the basement Ukraine Russia War: রুশ আক্রমণের পর ইউক্রেনে বেসমেন্টে আশ্রয় ভারতীয় পড়ুয়াদের, দেশে ফেরানোর আর্জি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/02/25/97decb1956c16e093254dab062758761_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: গতকাল থেকেই প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশের পর ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করেছে রাশিয়ার সেনাবাহিনী। চলছে মুহুর্মুহু আক্রমণ। এরইমধ্যে রাশিয়ার সীমান্ত সংলগ্ন সুমী (Sumy) শহর রুশ সৈনিকদের দখলে চলে এসেছে। এরপর সেখানে আটকে পড়া প্রায় ৪০০ ভারতীয় ছাত্র বেসমেন্টে আশ্রয় নিয়েছে। তাঁরা দ্রুত তাঁদের উদ্ধারের জন্য ভারত সরকারের কাছে কাতর আর্জি জানিয়েছে। তাঁদের বেশিরভাগই সুমি স্টেট মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়া। বেসমেন্টে বসে আতঙ্কের প্রহর গুণছেন তাঁরা। ওই পড়ুয়ারা বলেছেন, বাইরে গোলাগুলির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। ফলে তাঁরা তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে রয়েছেন।
ভারত সরকারের কাছে ছাত্রদের আর্জি
বেসমেন্টে আশ্রয় নেওয়া এক ছাত্র ললিত কুমার সংবাদসংস্থাকে বলেছেন, আমরা আমাদের হস্টেলের বেসমেন্টে লুকিয়ে রয়েছি। বুঝতে পারছি না, আমরা নিরাপদ থাকব কিনা। আমরা ভারত সরকারের কাছে ইউক্রেনের পূর্ব অঞ্চল থেকে আমাদের নিয়ে যাওয়ার আর্জি জানাচ্ছি।
জারি মার্শাল ল
ললিত কুমার বলেছেন, এখান থেকে নিজেদের মতো করে কোথাও যাওয়া সম্ভব নয়। এখানে জারি রয়েছে মার্শাল ল। এর অর্থ, কেউ বাইরে যেতে পারে না। গাড়ি, বাস, ব্যক্তিগত যানবাহন রাস্তায় বের করতে পারবে না। এটিএম ও সুপার মার্কেটও বন্ধ। আটক পড়ুয়ারা ওই বেসমেন্টের ভিডিও শেয়ার করে দেখিয়েছেন, কোথায় তাঁরা আশ্রয় নিয়েছেন। কুমার বলেছেন, আমাদের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও নেই। ফলে খুব বেশিদিন এভাবে থাকা যাবে না।
ওই পড়ুয়ারা বলছেন, ভারত সরকার আমাদের শেষ ভরসা। আমরা নিজেদের দেশে ফিরতে চাই। পরিবার ও পরিজনদের কাছে যেতে চাই। আমাদের সাহায্য করুন।
উল্লেখ্য, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের আজ দ্বিতীয় দিন। ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের আরও কাছে পৌঁছে গিয়েছে রাশিয়ার বাহিনী। সকাল থেকেই কিয়েভে একাধিক বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গিয়েছে। একটি আবাসিক বহুতলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আমেরিকার এক সেনেটরের দাবি, উপর্যুপরি কিয়েভে আক্রমণ চালাচ্ছে রাশিয়া। ৪০ মিনিটের কম সময়ের মধ্যে ৩০ টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)