মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকেই দাবদাহে পুড়ছেন সকলে। তার পর থেকে যত দিন যাচ্ছে, ততই বাড়ছে গরম। পাখা বন্ধ করেছেন কি দরদর করে ঘাম শুরু।
2/10
এখনই বাড়ির বাইরে পা রাখার জো নেই একেবারেই। রাস্তায় পা রাখা মাত্র ঘেমেনেয়ে একাকার। সারাদিন ওই ভাবে কাজ চালিয়ে যাওয়া সত্যিই দুষ্কর। কিন্তু সামান্য কিছু টোটকাতেই অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা দূর হতে পারে।
3/10
গ্রীষ্মকালে একাধিক বার স্নান করা যেতেই পারে। ঘামের সমস্যা দূর করতে চাইলে দিনে দু’বার স্নান করা তাই প্রয়োজন। এতে শরীরও ঠান্ডা হয়, আবার ঘেমো গায়ের দুর্গন্ধও দূর হয়।
4/10
স্নান করে বেরিয়ে সঙ্গে সঙ্গে জামা-কাপড় পরে নেবেন না। বরং আগে ভাল করে গা মুছুন। ভিজে গা শুকোলে তবেই জামা গায়ে দিন। কারণ ভিজে গায়ে বেরোলেই বেশি ঘাম হয়।
5/10
সৌন্দর্যের সংজ্ঞা বদলে গিয়েছে গত কয়েক বছরে। তবে নেহাত সৌন্দর্যের খাতিরে নয়, ঘামের সমস্যা দূর করতে ওয়্যাক্সিং করাতে পারেন। এতে ঘাম হলেও দুর্গন্ধ বেরোবে না।
6/10
স্নানের সময় অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল সাবান ব্যবহার করুন। এতে দুর্গন্ধ দূর হয়। তবে কোন সাবান ব্যবহার করবেন, তা নিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন অবশ্যই। অ্যালার্জি বা সংক্রমণের সমস্যা থাকলে জানান।
7/10
শরীরের যে অংশে বেশি ঘাম হয়, সেখানে পাতিলেবুর রস লাগালে উপকার পাবেন। আবার স্নানের জলেও লেবুর রস নিঙড়ে দিতে পারেন। পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতেও এই টোটকা কাজে লাগাতে পারেন।
8/10
গরমে রান্নায় বেশি তেল না দেওয়াই ভাল। মশলাদার খাবারও এই সময় এড়িয়ে চলুন। নইলে ঘামের পাশাপাশি দুর্গন্ধও এড়াতে পারবেন না।
9/10
গরমে সঠিক জামা-কাপড় এবং জুতো পরা অবশ্যই উচিত। এই সময় নাইলন, সিন্থেটিকের জামা এড়িয়ে চলুন। ঢিলেঢালা সুতির জামা পরুন। তাতে ঘাম হলেও তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে। মোজা পরলেও তা সুতির হোক।
10/10
ত্বকের পিএইচ মাত্রায় ভারসাম্য বজায় রাখে ভিনিগার। অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল উপাদান থাকে এর মধ্যে, ফলে ঘাম থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায় না। শরীরে যে অংশে বেশি ঘাম হয়, সেখানে ভিনিগার স্প্রে করে নিতে পারেন।