Tulsi Benefits: তুলসির সাত-সতের, সর্দি-কাশি কমানো ছাড়া আর কী কী গুণ রয়েছে এই পাতার?

Tulsi Leaves Health Benefits: তুলসি পাতা চিবিয়ে খেলে সর্দি-কাশির সমস্যা নিমেষে উধাও হয়, এই তথ্য প্রায় সকলেরই জানা। এবার জেনে নেওয়া যাক এই পাতার আর কী কী গুণ রয়েছে।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। তুলসি পাতা চিবিয়ে খেতে পারলে সর্দি-কাশি কার্যত হবেই না আপনার। মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারলে আরও ভাল। চায়ের মধ্যে দিয়েও খেতে পারেন তুলসি পাতা।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। তবে সর্দি-কাশির সমস্যা কমানো ছাড়াও আরও অনেক গুণ রয়েছে তুলসি পাতার। সেগুলি কী কী, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিসের মতো সমস্যা ঘরোয়া টোটকা হিসেবে ভরসা রাখুন তুলসি পাতায়। বুকে জমা কফ কমাতে সাহায্য করে তুলসি পাতা। কমায় শ্বাসকষ্টের সমস্যা।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। তুলসি পাতা খেলে বদহজম, গ্যাস, পেট ফেঁপে যাওয়া, অ্যাসিডিটি- এইসব সমস্যা দূর হয়। তাই নিয়মিত খেতে হবে তুলসি পাতা।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে চাইলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেই হবে। এক্ষেত্রেও সাহায্য করে তুলসি পাতা। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেম ভাল রাখে এই পাতা।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ডায়াবেটিসের রোগীরা তুলসি পাতা খেয়ে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে পারেন। উপকার পাবেন।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। আজকাল প্রায় সবার জীবনেই রয়েছে নানা রকম স্ট্রেস, উদ্বেগ। তুলসি পাতার রস খেলে এই স্ট্রেস এবং উদ্বেগ কমানো সম্ভব।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। তুলসি পাতা যে আমাদের ইমিউনিটি আরও মজবুত করে, সেকথা সকলেই জানেন। তাই দিনে একবার অন্তত তুলসি পাতা কিংবা তুলসি পাতার রস খাবেন।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। শুধু ব্লাড সুগার নয়, ব্লাড প্রেশারের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে তুলসি পাতা। তাই রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে ২ থেকে ৩টে তুলসি পাতা খেয়ে নিন।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।