By : abp ananda | Updated at : 22 May 2022 07:43 AM (IST)
নিজস্ব চিত্র
1/9
ক্রমশ জটিল হচ্ছে অসমের বন্যা পরিস্থিতি। বেশ কিছুদিন কেটে গেলেও এখনও জলের তলায় অসমের বিস্তীর্ণ এলাকা। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। একাধিক এলাকায় শুধুমাত্র নৌকার মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাচ্ছে। ছবি: পিটিআই
2/9
বন্যার কারণে অসমের ৩১টি জেলা জুড়ে কমবেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সব মিলিয়ে অন্তত সাত লক্ষ নাগরিক কোনও না কোনওভাবে বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত। কাছাড় ও নওগাঁর পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগে প্রশাসন। এছাড়াও, হোজাই, দারাং, মোরিগাঁও, করিমগঞ্জের পরিস্থিতিও যথেষ্ট জটিল। ছবি: পিটিআই
3/9
টানা অনেকদিন ধরে বৃষ্টির কারণেই বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে অসমে। উপচে পড়েছে ব্রক্ষ্মপুত্র নদ ও অসমের অন্যান্য নদী। ছবি: পিটিআই
4/9
বন্যার পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় ভূমিধস হচ্ছে। তাতে আরও বিপদ বাড়ছে। অসম প্রশাসন সূত্রে খবর, বন্যা ও ধসের কারণে সে রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ১৮ জন মারা গিয়েছেন। জমি, ফসল, গবাদিপশুরও বিস্তর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রশাসন সূত্রে খবর, নব্বই হাজার হেক্টরেরও বেশি পরিমাণ জমির ফসল এখন জলের তলায় রয়েছে। হাজার দুয়েকের বেশি বাড়ি এখনও জলের তলায়। জমি-ফসল ছাড়াও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বিপুল সংখ্যক গবাদি পশুরও। ছবি: পিটিআই
5/9
বন্যা কবলিত এলাকার বাসিন্দাদের উদ্ধার করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত প্রায় তিনশোটি ত্রাণ শিবির করা হয়েছে। সেখানে রাখা হচ্ছে বন্যা দুর্গতদের। বাঁধ, হাইওয়ে বা উঁচু এলাকায় স্কুলগুলিতে ত্রাণ শিবির করা হয়েছে। ছবি: পিটিআই
6/9
বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন হওয়ায় নৌকার সাহায্যে যোগাযোগ করা হচ্ছে। প্রয়োজনীয় ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছতেও নৌকার সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। উদ্ধারকারী দলের রবার বোট ছাড়াও, দেখা মিলছে স্থানীয়দের ব্যবহার করা নৌকারও। ছবি: পিটিআই
7/9
বন্যা পরিস্থিতির মোকাবিলায় উদ্ধার কাজে নেমেছে ভারতীয় সেনা। সাহায্য করছে ভারতীয় বায়ু সেনাও। রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর এবং এনডিআরএফ একযোগে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। শনিবার পর্যন্ত অন্তত ২৫ হাজার জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। ছবি: পিটিআই
8/9
নিরাপত্তা বাহিনীর একাধিক গাড়ি, ট্রাক নামানো হয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকায় উদ্ধারকাজ চালাতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন তাঁরাও। উদ্ধারকাজের মাঝেই মাটি ধসে একদিকে হেলে গিয়েছে একটি ট্রাক। ছবি: পিটিআই
9/9
পরিস্থিতি গুরুতর হওয়ায়, উদ্ধারকাজে পাঠানো হয়েছে চিনুক ভারী হেলিকপ্টারও। এনডিআরএফ-কে সাহায্য করতে পাঠানো হয়েছে কপ্টারটি। ছবি: পিটিআই