আরামবাগ, গোঘাটের পর এবার খানাকুলেও জল-যন্ত্রণার ছবি। তৈরি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। রূপনারায়ণ ও দ্বারকেশ্বরের জলে প্লাবিত খানাকুলের একাধিক গ্রাম। বন্দিপুরে দ্বারকেশ্বর ও ঘোড়াদহে রূপনারায়ণের বাঁধ ভেঙে হু-হু করে জল ঢুকতে শুরু করেছে একাধিক গ্রামে।
2/10
বেশ কয়েকটি এলাকা বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। রাস্তার ওপর দিয়ে বইছে জল। দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ বাড়ায় নতুন করে বিস্তীর্ণ এলাকায় প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
3/10
ডিভিসির ছাড়া জলে ভাসল হাওড়ার উদয়নারায়ণপুর ও আমতার বিস্তীর্ণ এলাকা। উদয়নারায়ণপুরের হরিহরপুর, টোকাপুর শিবানীপুর, হোদোল, কুরচি- এই ৫টি জায়গায় বাঁধ ভেঙে দামোদরের জল ঢুকছে গ্রামে। উদয়নারায়ণপুর-তারকেশ্বর রাজ্য সড়কের ওপর দিয়ে বইছে জল। এর ফলে হাওড়া ও হুগলির মধ্যে যোগাযোগ কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে।
4/10
জলমগ্ন উদয়নারায়ণপুর হাসপাতাল ও কলেজ। আমতা ও উদয়নারায়ণপুরে উদ্ধারকাজে নেমেছে NDRF ও বিপর্যয় মোকাবিলা দল।
5/10
শিলাবতীর জলে প্লাবিত ঘাটাল মহকুমার বিস্তীর্ণ এলাকা। নদীর পাড়ে মহকুমা শাসকের কার্যালয়ের পাঁচিল ভেঙে হু-হু করে জল ঢুকছে শহরে। চন্দ্রকোণা-ঘাটাল রাজ্য সড়কে যান চলাচল বন্ধ। জল থইথই মহকুমা শাসকের কার্যালয়। একাধিক স্কুলে জল ঢুকে গিয়েছে। বেশ কয়েক জায়গায় শিলাবতীর বাঁধ মেরামতির কাজ শুরু করেছে প্রশাসন।
6/10
তবে জল বাড়ায় কতটা কাজ হবে তা নিয়ে সংশয়ে জেলা পরিষদ। প্রশাসনের তরফে ত্রাণ শিবিরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অন্যদিকে, ঘাটাল সংশোধনাগারে জল ঢুকে যাওয়ায় ৬১ জন বন্দিকে নিয়ে যাওয়া হয় মেদিনীপুর সংশোধনাগারে।
7/10
মুকুটমণিপুর জলাধার থেকে জল ছাড়ায় পাঁশকুড়ায় বিপদসীমার কাছাকাছি কংসাবতীর জল। বেশ কয়েকটি জায়গায় নদী বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে।
8/10
পাঁশকুড়া পুর-এলাকায় বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা। ইতিমধ্যেই কয়েকটি এলাকায় জল ঢুকতে শুরু করেছে। যুদ্ধকালীন তত্পরতায় কংসাবতীর বাঁধ মেরামতির কাজ শুরু করেছে সেচ দফতর।
9/10
৩ দিন জলমগ্ন পানিহাটির বিস্তীর্ণ এলাকা। ঘোলা থানায় জলের মধ্যেই কাজ করছেন পুলিশ কর্মীরা। এলাকার একাধিক বাড়িতে জল ঢুকেছে।
10/10
দোকানের মধ্যেও জল। জমা জলে নাজেহাল স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রতিবার বর্ষায় একই সমস্যা হয় বলে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ।