বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর 'তাহাদের কথা' ছবিটিও মিঠুনের জীবনের অন্যতম মাইলস্টোন। এই ছবি মিঠুনকে এনে দেয় জাতীয় পুরষ্কার।
2/9
রবিকান্ত নাগাইচ পরিচালিত এই ছবি দর্শকমহলে যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়। বলিউডে ভরসা যোগ্য অভিনেতা হিসেবে নজর কাড়েন মিঠুন।
3/9
তবে সব ছবির মধ্যে 'স্বামী বিবেকানন্দ' ছবিতে রামকৃষ্ণ চরিত্রে মিঠুনের অভিনয় নজর কাড়ে সকলের। এমন আধ্যাত্মিক চরিত্রে মিঠুনকে আগে দেখা যায়নি।
4/9
১৯৮৭ তে মাধুরী দীক্ষিতের বিপরীতে একসঙ্গে তিনটি ছবিতে সই করেন মিঠুন। তার মধ্যে অন্যতম হিট, 'প্রেম প্রতিজ্ঞা'। তা ছাড়াও 'মুজরিম' ও 'ইলাকা' নামে দুটি ছবিও বক্সঅফিসে দারুণ প্রশংসা পায়।
5/9
সালটা ১৯৭৬। 'মৃগয়া' ছবিতেই মিঠুন চক্রবর্তীর অভিষেক। কিংবদন্তি পরিচালক মৃণাল সেনের জহুরীর চোখ চিনে নিয়েছিল মিঠুনকে। একই ছবিতে আত্মপ্রকাশ করেন মমতা শঙ্করও। দুজনের অভিনয়ই দারুণ প্রশংসা পায় সিনেদুনিয়ায়।
6/9
মিঠুনের কেরিয়ারে আরেকটি উজ্জ্বল ছবি 'হাম পাঁচ'। ১৯৮০ সালে এই ছবির প্রোডিউসর ছিলেন বনি কপূর। ছবিটির গল্প মহাভারতের সঙ্গে বেশ কিছুটা মেলে। এই ছবি পাঁচ ভাইয়ের গল্প বলে, যারা সমাজের কয়েকজন দুর্বৃত্তের সঙ্গে লড়াই করে।
7/9
জে পি দত্তর পরিচালনায় প্রথম যুদ্ধভিত্তিক ছবি 'গুলামি'। এই ছবিতে মিঠুনকে দেখা গিয়েছিল এক সৈনিকের ভূমিকায়। এই ছবি বক্সঅফিসে শোরগোল ফেলে দেয়।
8/9
মিঠুনকে তো তাঁর অনুরাগীরা 'ডিস্কো ডান্সার' বলেই ডাকেন। এই ছবি মুক্তির পর মিঠুন দর্শকের কাছে ডান্সিং স্টার বলেও পরিচিতি পান।
9/9
১৯৯০ সালে পরিচালক যশ জোহরের পরিচালনায় মুক্তি পায় 'অগ্নিপথ'। ছবিতে অমিতাভ বচ্চনের চরিত্রটিই বেশি প্রশংসিত হয়। কিন্তু সমালোচকদের নজর কেড়ে নেন মিঠুন। ওই ছবি এতটাই জনপ্রিয় ছিল যে, ২০১২ তে কর্ণ জোহর আবার নতুন করে 'অগ্নিপথ' তৈরি করেন। সম্পূর্ণ নতুন ছাঁচে।