সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে লাল বা হলুদ কাপড় পেতে শ্রী কৃষ্ণ এবং রাধার মূর্তিটি স্থাপন করতে হয়। পাশাপাশি পুজোর ঘটও স্থাপন করা নিয়ম।
2/6
এই জন্যই ভক্তরা প্রথমে কৃষ্ণের পুজো করার আগে, রাধার পুজো করেন। বিশ্বাস করা হয় রাধা অষ্টমীর উপবাস করলে সমস্ত পাপস্খলন হয়।
3/6
কথিত আছে, এক বার রাধানাম উচ্চারণ করলে শ্রীকৃষ্ণ সন্তুষ্ট হন।
4/6
এরপর বৃন্দাবনে নন্দালয়ে অবতীর্ণ হন শ্রীকৃষ্ণ। আর সূর্যদেব আগেই সেখানে বৃষভানু নামে রাজা হয়ে জন্মগ্রহণ করেন। শ্রীরাধা তাঁরই সন্তান। আজীবন রাধা নাম শ্রীকৃষ্ণের আগে উচ্চারিত হয়।
5/6
পুরাণে কথিত, সূর্যদেবের তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে শ্রীকৃষ্ণ তাঁকে দেখা দেন। সূর্য তাঁর কাছে এক কন্যার প্রার্থনা করেন, যাঁর বশে থাকবেন ভগবান কৃষ্ণ। উত্তরে তিনি জানান, এই ত্রিলোকে তিনি একমাত্র শ্রীরাধিকারই বশীভূত। শ্রীরাধা এবং আমাতে কোনও প্রভেদ নাই।
6/6
ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে শ্রী রাধার জন্ম। এদিনই রাধাষ্টমী হিসাবে পালন করা হয়। এই ব্রতপালনে দুঃখ দুর্দশা দূর হয়। পরম শান্তি লাভ হয়। গৃহে অভাব থাকে না। সব অমঙ্গল দূর হয়, বলে বিশ্বাস।