হিস্টোরিকাল সিগনিফিকেনস-এ ব্যবহৃত কাওয়াসাকি রিভার মার্ক রয়েছে এই স্পোর্টসবাইকে।
2/7
স্মার্টফোন কানেক্টিভিটি: মোটরসাইকেলের সঙ্গে একটি ব্লুটুথ চিপ সুযুক্ত থাকে, যার মাধ্যমে চালক গাড়ির সমস্ত তথ্য খুব সহজেই জানতে পারেন। প্রয়োজন হয় না কোনও ওয়ারের।
অ্যালুমনিয়ামের চাকা তৈরি হয়েছে বিশেষ নকশায়। সর্বোচ্চ গতি প্রতি ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার। কাওয়াসাকি নিনজা এইচ টু-এর সব লাইট-ই এলইডি।
5/7
কাওয়াসাকি নিনজা এইচ টু। মহেন্দ্র সিংহ ধোনির ‘বাইক মিউজিয়াম’-এ রয়েছে এই স্পোর্টবাইক। দেশে এই জাপানি স্পোর্টসবাইকের প্রথম গ্রাহক মাহি। ভারতীয় টাকায় যার দাম ৩৫ লক্ষ টাকার ওপরে। এই স্পোর্টবাইকে রয়েছে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতো অবিশ্বাস্য ফিচার্স।
6/7
সাসপেনশনস: অন-রোড বাইকে কাওয়াসাকি নিনজা এইচ টু-এ প্রথম স্পোর্ট বাইক, যার মধ্যে রয়েছে KYB AOS-II রেসিং সাসপেনশনস। রয়েছে হাইড্রোলিক অ্যাসিস্ট এবং স্লিপার ক্লাচ।
7/7
এই স্পোর্টসবাইকে রয়েছে সর্বোচ্চ এয়ারফ্লো এফিসিয়েন্সি। ইঞ্জিন ঠাণ্ডা রাখার জন্য কুলিং ওয়েলও দিচ্ছে কাওয়াসাকি নিনজা এইচ টু।