জানা যায়, তাঁর হৃদপিণ্ডে ফুটো আছে, সে জন্য তাঁর শরীরে রক্তের মাত্রা বেড়ে যায়। চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, অপারেশনের পরেও তিনি বেশি দিন বাঁচবেন না। ছবি করা ছেড়ে দেন মধুবালা। চলে আসেন পরিচালনায়। চেয়েছিলেন ফর্জ অওর ইশক নামে একটি ছবি পরিচালনা করবেন। কিন্তু তার আগেই নিজের ৩৬ তম জন্মদিনের মাত্র ৯ দিন পর ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯-এ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
2/5
১৯৬০-এ তিনি বিয়ে করেন কিশোর কুমারকে। বিয়ের পর অত্যন্ত অসুস্থ মধুবালা চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান। সেখানে তাঁকে দেখে চিকিৎসকরা বলেন, তিনি ২ বছরের বেশি বাঁচবেন না।
3/5
২ বছর পর মধুবালাকে দেখা যায় বম্বে টকিজের মহল ছবিতে। আর তিনি পিছনে ফিরে তাকাননি। অশোক কুমার, কিশোর কুমার, দিলীপ কুমার ও দেবানন্দের মত অভিনেতার সঙ্গে একের পর এক ছবিতে কাজ করেছেন তিনি।
4/5
১৯৪২-এ বসন্ত ছবি দিয়ে কেরিয়ার শুরু করেন মুমতাজ। তখনকার বিখ্যাত বাঙালি অভিনেত্রী দেবিকা রানির পরামর্শে তিনি নাম বদলে রাখেন মধুবালা। মুমতাজ নামে তাঁর শেষ ছবি নীল কমল।
5/5
দ্য বিউটি অফ ট্র্যাজেডি নামে খ্যাত মধুবালা জন্মেছিলেন দিল্লিতে, তারিখটা ছিল ১৯৩৩-এর ১৪ ফেব্রুয়ারি। মধুবালার আসল নাম মুমতাজ জাহান দেহলভি। তাঁর বাবার নাম আনাউল্লাহ ও মা আয়েশা বেগম। বাবা কাজ করতেন পেশোয়ারের তামাক কারখানায়। কাজ ছেড়ে চলে আসেন দিল্লি, সেখান থেকে মুম্বই। সেখানেই জন্মান মধুবালা।