ফিরোজ ও পূজা নিখোঁজ হয়ে যাওয়ায় তাদের ওপরেই সন্দেহ পড়ে পুলিশের। তাদের ধরে জেরা শুরু হয়। তখনই ফিরোজ স্বীকার করে নেয় স্ত্রীকে খুনের কথা।
2/9
বিছানার নীচে দেহ ঢুকিয়ে দু’দিন ধরে পার্টি করে তারা। গন্ধে যখন আর ঘরে টেকা যাচ্ছে না, তখন তারা ঠিক করে, দেহ ফেলে দিতে হবে। বস্তায় দেহ পুরে তা বাড়ির বাইরে রাস্তার ওপর ফেলে দেয়। তারপর চম্পট দেয় এলাকা থেকে।
3/9
ফিরোজ ও পূজা দিল্লির শকরপুর এলাকায় লিভ টুগেদার করত। হালিম জানতে পেরে ফিরোজের বাড়ি এসে অশান্তি শুরু করে। পূজার সাহায্যে তাকে খুন করে ফিরোজ।
4/9
ফিরোজের জীবনে ততদিনে চলে এসেছে দ্বিতীয় মহিলা। তার নাম পূজা।
5/9
কয়েক মাস বাদে ঝামেলা মিটিয়ে নিতে চায় সে। কিন্তু ফিরোজ গোঁ ধরে থাকে, মিটমাট চলবে না।
6/9
ফিরোজ ও হালিমের কিছু দাম্পত্য সমস্যা ছিল। অশান্তির জেরে হালিম আলাদা থাকতে শুরু করে।
7/9
দিল্লির বাসিন্দা এই লোকটির নাম ফিরোজ। স্ত্রীর নাম ছিল হালিম।
8/9
স্ত্রীর দেহ ঘরে পচছে। অথচ ওই ঘরেই প্রেমিকার সঙ্গে ফুর্তি করতে তার অসুবিধে হয়নি।
9/9
সিনেমার পর্দায় এই ঘটনা দেখলে গাঁজাখুরি বলে উড়িয়ে দেব আমরা। কিন্তু সিনেমা নয়, এটা চরম বাস্তব। নির্বিকার মুখের এই লোকটি স্ত্রীকে খুন করে মৃতদেহের সামনে দু’দিন ধরে পার্টি করেছে। এমনকী স্ত্রীর দেহের সঙ্গে সময়ও কাটিয়েছে সে।