সারা বিশ্বেই এটিএম মেশিনগুলি পাঁচ বছর অন্তর বদল করা হয় এবং নতুন সফটওয়্যার বসানো হয়। কিন্তু ভারতে ১০ বছরেও বদলানো হয় না।
2/7
গত তিন বছরে ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড সংক্রান্ত জালিয়াতি ছয়গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। একটি রিপোর্ট অনুসারে ভারতে ৭০ শতাংশ এটিএম মেশিন হ্যাক করা কোনও মুশকিলের কাজ নয়। কেননা, ওই এটিএমগুলি উইন্ডোজ XP সফটওয়্যারে চলে, যেগুলিকে মাইক্রোসফ্ট ২০১৪-র এপ্রিল থেকে সুরক্ষিত করা বন্ধ করে দিয়েছে।
3/7
এক্ষেত্রে যেটা জরুরী, সুপরিচিত কোনও মোবাইল পেমেন্ট অ্যাপ ডাউনলোড করা উচিত। অপরিচিত কোনও অ্যাপ গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা উচিত নয়। যে অ্যাপ ডাউনলোড করা হচ্ছে তার রেটিং ও অন্যান্য গ্রাহকদের রিভিউ একবার পড়ে নেওয়া দরকার।
4/7
চিপসেট মেকার কোম্পানি কোয়ালকম অনুসারে, ভারতের কোনও মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপই সুরক্ষিত নয়। কেননা, বেশিরভাগ ব্যাঙ্কিং ও ওয়ালেট অ্যাপস হার্ডওয়্যার সিকিউরিটি ব্যবহার করে না। সব কোম্পানি পুরোপুরিভাবে অ্যান্ড্রয়েড মোডেই কাজ করে। এতে খুব সহজেই গ্রাহকদের পাসওয়ার্ড চুরি হয়ে যেতে পারে।
5/7
কানপুরে মোবাইল রিচার্জের দোকানদার লালজী খুবই সমস্যায় পড়েছেন। নোট বাতিল হওয়ার পরও যাতে ব্যবসা সচল থাকে সেজন্য তিনি পেটিএম ডাউনলোড করেন। তাঁর অভিযোগ গত ১১ ডিসেম্বর তাঁর পেটিএম ওয়ালেটে ৮২৮৬ টাকা ছিল। কিন্তু সন্ধেয় দেখা যায় ব্যালেন্স শূন্য। কয়েকদিন হল তিনি অভিযোগ দায়ের করেছেন। এবার পুলিশের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ভাবছেন।
6/7
ডিজিটাল লেনদেন নিয়ে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল, মোবাইলের মাধ্যমে লেনদেনের জন্য রক্ষিত টাকা কি সুরক্ষিত? এর সোজাসাপ্টা কোনও জবাব নেই। এক্ষেত্রে কয়েকটি রিপোর্ট ও ঘটনা জেনে রাখা জরুরী।
7/7
নোট বাতিলের পর দেশে মানুষ খুবই অসুবিধার মুখে পড়েছেন। কিন্তু পেটিএমের মতো ই-ওয়ালেট কোম্পানিগুলির ব্যবসা অনেকটাই বেড়েছে। কিন্তু ই-ওয়ালেট ও ব্যাঙ্কিং অ্যাপের ব্যবহার কতটা সুরক্ষিত তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।