নটিংহ্যামশায়ারের এই বিশাল রানের জবাবে নর্দাম্পটনশায়ারও দারুণ ব্যাটিং করে। ৪২৫ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা। রোরি ক্লেইনভেল্ড মাত্র ৬৩ বলে ১০টি চার ও ৯টি ছয়ের সাহায্যে ১২৮ রান করেন
2/8
৯৭ বলে ১৫০.৫১ স্ট্রাইক রেটে ১৪টি চার ও ৮টি ছয়ের সাহায্যে ১৪৬ রান করে স্টিফেন ক্রুকের বলে আউট হন ওয়েসেলস
3/8
দুটো দলের মোট রান ৮৭০, যা ইংল্যান্ডের ক্ষেত্রে রেকর্ড। ২০০৫-০৬ মরশুমে একদিনের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার ৪৩৪ রান তাড়া করে দক্ষিণ আফ্রিকা ৪৩৮ রান তুলে জিতেছিল। সেই ম্যাচে মোট ৮৭২ রান হয়েছিল। তার চেয়ে মাত্র ২ রান কম হয়েছে নটিংহ্যামশায়ার ও নর্দাম্পটনশায়ারের এই ম্যাচে
4/8
ইংল্যান্ডের মাটিতে প্রথম শ্রেণির ম্যাচে পার্টনারশিপের নয়া রেকর্ড গড়েছেন ল্যাম্ব ও ওয়েসেলস
5/8
১৫০ বলে ২১টি চার ৬টি ছয়ের সাহায্যে ১৮৪ রান করেন লাম্ব। তাঁর স্ট্রাইক রেট ১২২.৬৬
6/8
নটিংহ্যামশায়ার নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৪৪৫ রান করে। এটা সারা বিশ্বে লিস্ট এ ম্যাচে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান। ২০০৭ সালে গ্লস্টারশায়ারের বিরুদ্ধে সারের ৪ উইকেটে ৪৯৬ রানই সর্বোচ্চ
7/8
রয়্যাল লন্ডন ওয়ান ডে কাপের গ্রুপ পর্যায়ের ম্যাচে নর্দাম্পটনশায়ারের বিরুদ্ধে ওপেনিং জুটিতে ৩৪২ রান করেছেন নটিংহ্যামশায়ারের এই দুই ব্যাটসম্যান। তাঁরা এই রান করেন মাত্র ৩৯.২ ওভারে
8/8
১৯৯৯ বিশ্বকাপে টনটনে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সৌরভ ও দ্রাবিড়ের জুটিতে উঠেছিল ৩১৮ রান। সেটাই এতদিন ইংল্যান্ডের মাটিতে প্রথম শ্রেণির ম্যাচে সবচেয়ে বড় পার্টনারশিপ ছিল। এই রেকর্ড ভেঙে গেল