জাল পাসপোর্ট রাখার কারণে আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন আবু সালেমের সঙ্গে গ্রেফতার হন অভিনেত্রী মণিকা বেদী। জেলে ২ বছর কাটাতে হয় তাঁকে।
2/9
এর আগে অবশ্য একবার গ্রেফতার হয়েছেন সেফ। ২০১২ সালে এক পাঁচতারা হোটেলে জনৈক ব্যবসায়ীকে মারধরের অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। গ্রেফতারও হন, পরে জামিন পেয়ে যান।
3/9
সেফ আলি খানও সলমনের সঙ্গে কৃষ্ণসার হত্যা মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন। তবে আদালত তাঁকে নির্দোষ আখ্যা দিয়েছে।
4/9
আদিত্য পাঞ্চলির ছেলে সুরজের বলিউডে গডফাদার সলমন খান। কিন্তু একটাও ছবি করার আগে অভিনেত্রী জিয়া খানের আত্মহত্যার দায় তাঁর ওপর এসে পড়ে। আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে কিছুদিন জেলে কাটান তিনিও। জামিন পেয়ে গেলেও এই মামলার ফয়সালা এখনও হয়নি।
5/9
পরিচারিকা পরে অবশ্য অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেন। কিন্তু নিম্ন আদালত তা মানেনি। ২০১১ সালে আশপাশের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে তাঁর ৭ বছরের জেল হয়ে যায়। তাঁর আপিল জমা হয়ে আছে হাইকোর্টে।
6/9
বলিউডের আর এক অভিনেতা সাইনি আহুজার জেল হয় বাড়ির পরিচারিকাকে ধর্ষণের দায়ে। হজারোঁ খোয়াইশেঁ অ্যায়সি ২ ও গ্যাংস্টার-এর মত প্রশংসনীয় ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। কিন্তু বলিউডে নিজের জায়গা করে নেওয়ার ঠিক আগে তাঁর জেল হয়ে যায়।
7/9
৫ বছরের জেল হয়েছিল তাঁর, তবে তার আগেই ১৮ মাস জেল খাটায় সাজার পরিমাণ কমে যায়।
8/9
জেলে যাওয়া হিরোদের মধ্যে প্রথমেই আসবে সঞ্জয় দত্তের নাম। ১৯৯৩-এর মুম্বই বিস্ফোরণের অন্যতম অপরাধী সঞ্জয় ৪২ মাস কাটান মুম্বইয়ের ইয়ারওয়াড়া জেলে।
9/9
কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় সলমন খানের ৫ বছর জেল হয়েছে। তবে তিনি একা নন, জেলে গিয়েছেন বলিউডের আরও বেশ কয়েকজন তারকা।