‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’-র মধ্যে একটি উচ্চ-প্রযুক্তির এলিভেটর রয়েছে। এর ফলে, যে কোনও পর্যটক মূর্তির অনেকটা উঁচু পর্যন্ত যেতে পারবেন। এর আগে, চিনের স্প্রিং টেম্পলে অবস্থিত ১৫৩ মিটার উঁচু বুদ্ধ-প্রতীমা বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ছিল।
2/5
সর্দার বল্লভভাই পটেলের মূর্তি তৈরি করতে প্রায় ৫ বছর লেগেছে। খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’ তৈরি করা হয়েছে অত্যাধুনিক ভূকম্পন-রোধ প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এই মূর্তির রক্ষণাবেক্ষণে প্রতি বছর ৪৩.৮ কোটি টাকা খরচ হবে। অর্থাৎ, প্রতিদিনের হিসেবে ১২ লক্ষ টাকা!
3/5
একটা ছোট্ট তথ্য দিয়েই সর্দার পটেলের মূর্তি ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’-র উচ্চতার একটা আন্দাজ করা যেতে পারে। সাত কিলোমিটার দূর থেকে এই মূর্তি দেখা যায়। মূর্তির পায়ের উচ্চতাই কেবল ৮০ ফুট। হাতের উচ্চতা ৭০ ফুট, কাঁধের উচ্চতা ১৪০ ফুট এবং মুখের উচ্চতা ৭০ ফুট।
4/5
মূর্তিটি বসানো হয়েছে গুজরাতের নর্মদা জেলার সর্দার সরোবর বাঁধ লাগোয়া সাধু বেট টাপুতে তৈরি করা হয়েছে। সর্দার সরোবর বাঁধ থেকে এটি প্রায় ৩.৫ কিলোমিটার দূরত্বে স্থিত।
5/5
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মূর্তির উন্মোচন করলেন। দেশের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ‘লৌহ পুরুষ’ সর্দার বল্লভভাই পটেলের সম্মানে ১৮২ মিটার উঁচু ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’ মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। এটি এখন বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মূর্তি। প্রসঙ্গত, আমেরিকায় বসানো ‘স্ট্যাচু অফ লিবার্টি’ (৯৩ মিটার) মূর্তির চেয়ে দ্বিগুণ উচ্চতা স্ট্যাচু অফ ইউনিটি-র।