তোষি আরও বলেছেন, একজন মায়ের মমতাকে এভাবে বিচার করা যায় না। বাচ্চা জেদ করলে তার পড়াশোনা কেউ কি বন্ধ করে দেয়?বাচ্চাদের বড় করার কাজটা সহজ নয়।
2/8
তোশি আরও বলেছেন, ওই ভিডিও একজন মায়ের। মেয়েটি কতটা জেদি হয়েছে তা নিজের ভাই ও স্বামীকে দেখানোর জন্য তা তোলা হয়েছিল। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে যে, হায়াকে তার মা মারছেন। এ ব্যাপারে তোশি বলেছেন, মা যাতে না পড়ায় সেজন্যই ও কাঁদছিল। এটা বড় কিছু ব্যাপার নয়। প্রত্যেক পরিবারেরই বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরেন আড়িবায়না রয়েছে। আমাদের ওই বাচ্চাও খুব জেদি। তবে ও আমাদের খুবই আদরের।
3/8
তোষি বলেছেন, ওর স্বভাব ওই রকমই..ধমক খাওয়ার পরেই ও খেলতে চলে যায়। ওকে ছেড়ে দিলে ও বলবে, আমি মজা করছিলাম। ওর স্বভাবের জন্য যদি ছেড়ে দেওয়া দেওয়া হয় তাহলে পড়াশোনা করতে পারবে না।
4/8
সঙ্গীত পরিচালক শারিব সাব্রির ভাই তোষি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে বলেছেন, কোহলি ও ধবন আমাদের সম্পর্কে কিছুই জানেন না। আমরা ভালো করে জানি, আমাদের বাচ্চা কেমন!
5/8
পরে জানা যায় ওই মেয়েটি আসলে বলিউডের গায়ক তোশি সাব্রির ভাগ্নী। মেয়েটির নাম হায়া খান। এবার ওই ভাইরাল ভিডিও শেয়ার করার জন্য কোহলি ও অন্যান্যদের সমালোচনায় মুখর হলেন তোশি। তিনি বলেছেন, ওটা পারিবারিক ভিডিও। পরিবারের হোয়াটস্যাপ গ্রুপের জন্যই ভিডিওটি তোলা হয়েছিল।
6/8
এরপর ভিডিওটি শেয়ার করেন যুবরাজ সিংহ ও শিখর ধবনের মতো তারকাও। এরফলে লক্ষ লক্ষ দর্শকের কাছে পৌঁছে যায় ভিডিওটি। শিশুটির প্রতি নির্দয় আচরণের নিন্দায় ঝড় ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
7/8
ভিডিওটি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে পড়ানোর সময় এভাবে মেয়েটিকে শাসন করায় তীব্র ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন ভারতের ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তিনি বলেছেন, বাবা-মায়ের এই আচরণ সহ্য করা যায় না। সন্তানকে ভালোবাসা প্রয়োজন।
8/8
কয়েকদিন আগে একটি ভিডিও অন্তর্জালে ছড়িয়ে পড়েছিল। ভিডিওতে পড়ার সময় একটি বাচ্চা মেয়েকে কাঁদতে দেখা গিয়েছিল। মেয়েটি হাত জোড় করে মাকে বলছে, ভালোবেসে পড়াও। মেরো না।