Shreyas Iyer: শ্রেয়সের সুস্থতা কামনায় ছট পুজোয় প্রার্থনা সূর্যকুমারের মায়ের, আবেগে ভাসল সোশ্যাল মিডিয়া
Suryakumar's Mother On Shreyas Injury: পরবর্তীতে সিডনিতে হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছিল শ্রেয়সকে। যদিও ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন তারকা ক্রিকেটার। ছট পুজোয় প্রার্থনা করলেন সূর্যকুমারের মা।

মুম্বই: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজের শেষ ম্য়াচে ফিল্ডিং করার সময় গুরুতর চোট পেয়েছিলেন শ্রেয়স আইয়ার। পরিস্থিতি এতটাই জটিল ছিল যে, মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েছিলেন তারকা ব্যাটার। পাঁজরে রক্তক্ষরণের জন্য দ্রুত মাঠ ছাড়তে হয় শ্রেয়সকে। পরবর্তীতে সিডনিতে হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছিল শ্রেয়সকে। যদিও ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন তারকা ক্রিকেটার। এবার ছট পুজোয় শ্রেয়সের সুস্থতা প্রার্থনা করে পুজো দিলেন সূর্যকুমার যাদবের মা স্বপ্না যাদব। সূর্যকুমার যাদবের বোন দিনাল যাদবের সোশ্য়াল মিডিয়ায় সেই ভিডিও ক্লিপও পোস্ট করা হয়েছে।
সিডনিতে অ্য়ালেক্স ক্যারির ক্যাচ ধরার সময় মাটিতে আছাড় খেয়ে পড়েন। তখনই রক্তক্ষরণ শুরু হয় তাঁর। ড্রেসিংরুমে ফিজিওর সঙ্গে ফিরে আসার পর জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যান। সূর্যর বোন দিনাল যে ভিডিও ক্লিপ পোস্ট করেছেন তাতে দেখা যাচ্ছে যে তাঁর ইন্সটাগ্রামের স্টোরিতে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেন। যেখানে দেখা যায়, সুইমিং পুলে ছট পুজো করছেন সূর্যর মা। সেখানেই পোস্টের নীচে লেখা রয়েছে যে 'মা শ্রেয়স আইয়ারের জন্য প্রার্থনা করছেন।'
প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্য়াচের আগের দিন সাংবাদিক বৈঠকে উপস্থিত হয়ে সূর্যকুমার যাদব বলেছিলেন,''আমরা ওর সঙ্গে কথা বলেছি। ওর চোটের বিষয়ে জানতে পেয়ে আমি ওকে ফোন করেছিলাম। তখন বুঝতে পারি যে শ্রেয়সের সঙ্গে ওর ফোন নেই। তারপর আমাদের ফিজিও কমলেশ জৈনকে ফোন করে জানতে পারি ওর পরিস্থিতি বর্তমানে স্থিতিশীল। প্রথম দিন ও কেমন ছিল, সেই নিয়ে বেশি কিছু বলতে পারব না। তবে আপাতত ওকে ঠিকঠাক দেখাচ্ছে। শেষ দুই কথা হয়েছে ওর সঙ্গে এবং ও রিপ্লাইও দিচ্ছে। ফোনে যখন রিপ্লাই করতে পারছে, তখন ও স্থিতিশীল বোঝাই যাচ্ছে।''
টি-টোয়েন্টি ফর্ম্য়াটে ভারতের অধিনায়ক জানান প্রাথমিকভাবে শ্রেয়সের চোট খুব একটা গুরুতর বলে মনে হয়নি। তবে সাজঘরে ফেরার পরেই পরিস্থিতির জটিলতা এবং কতটা গভীর, তা বোঝা যায়। 'দেখুন আমরা তো ডাক্তার নই। আমরা বাইরে থেকে যখন দেখি, তখন তো ওকে ক্যাচ ধরার পর দেখে স্বাভাবিক বলেই মনে হয়ছিল। তবে যারা ওর সঙ্গে মাঠে ছিল তারা আরও ভালভাবে বলতে পারবে। কিন্তু সাজঘরে ওকে নিয়ে যাওয়ার পরেই বোঝা যায় ওর আরও চিকিৎসার প্রয়োজন। তারপরেই তড়িঘড়ি ওকে এক বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়, যিনি সবটা দেখেশুনে ঠিক কী হয়েছে, সেটা বুঝিয়ে বলেন। কিছু সময় পরে ও আবার স্বাভাবিকভাবে কথা বলা শুরু করে।' দাবি সূর্যকুমারের।




















