![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Fifa World Cup 2022: নতুন বলে খেলা হবে বিশ্বকাপের শেষ চার ম্যাচ, ঘোষণা ফিফার
Qatar 2022: শেষ চার ম্যাচের জন্য বল বদলে ফেলল ফিফা। যে বলের নাম আল হিম। আরবি শব্দ। যার অর্থ, স্বপ্ন। বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত সব ম্যাচ খেলা হয়েছে আল রিহলা বলে। যে আরবি শব্দের অর্থ, সফর।
![Fifa World Cup 2022: নতুন বলে খেলা হবে বিশ্বকাপের শেষ চার ম্যাচ, ঘোষণা ফিফার Fifa World Cup 2022: FIFA changes the ball for the last four matches of the Qatar 2022 World Cup Fifa World Cup 2022: নতুন বলে খেলা হবে বিশ্বকাপের শেষ চার ম্যাচ, ঘোষণা ফিফার](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/12/11/3220033ac1f6ebb22752d5e3e61f4a8e167075550121650_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
দোহা: বিশ্বকাপের (FIFA World Cup) ক্ল্যাইম্যাক্স হাজির। ৩২ দলের টুর্নামেন্টে আপাতত ৪ দল রয়েছে। চার সেমিফাইনালিস্ট - ক্রোয়েশিয়া, আর্জেন্তিনা, মরক্কো ও ফ্রান্স। বাকি আর ৪টি ম্যাচ। দুই সেমিফাইনাল, তৃতীয়-চতুর্থ স্থান নির্ধারণকারী ম্য়াচ ও ফাইনাল।
আর সেই চার ম্যাচ খেলা হবে নতুন বলে!
শেষ চার ম্যাচের জন্য বল বদলে ফেলল বিশ্ব ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা ফিফা। যে বলের নাম আল হিম। আরবি শব্দ। যার অর্থ, স্বপ্ন। বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত সব ম্যাচ খেলা হয়েছে আল রিহলা বলে। যে আরবি শব্দের অর্থ, সফর। ৬০ ম্যাচ খেলা হয়েছে এই বলে।
রবিবার ফিফা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আল রিহলা যে প্রযুক্তিতে তৈরি হয়েছিল, সেই একই প্রযুক্তি থাকছে আল হিমে। তৈরি করছে একই সংস্থা, অ্যাডিডাস। এই বল রেফারিদের আরও দ্রুত ও নিখুঁত সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। এই বলে থাকবে ভার প্রযুক্তির উপকরণ। ইন্টারনাল মেজারমেন্ট ইউনিট (IMU) থাকবে বলের ঠিক মাঝখানে। যার ফলে অফসাইড নির্ধারণ, বলের সঠিক অবস্থান, সব কিছু নিখুঁতভাবে বোঝা যাবে।
ইংল্যান্ডের বিদায়
বলা হচ্ছিল, বিশ্বকাপের সেরা ম্যাচ হতে পারে এটাই। কিক অফের পর থেকে হতাশ হতে হয়নি ফুটবলপ্রেমীদের। দ্রুত গতিতে আক্রমণ ও প্রতি আক্রমণে উপভোগ্য ম্যাচ হয়। প্রথমার্ধে বরং কিছুটা চাপ তৈরি করেছিল ইংল্যান্ডই। পরিসংখ্যান বলছে, প্রথমার্ধে ইংল্যান্ডের কাছে বলের দখল ছিল বেশি। প্রায় ৫৮ শতাংশ। গোল লক্ষ্য করে শটও বেশি নিয়েছিল ইংল্যান্ডই। তবু শেষ রক্ষা হল না।
গোল করে এগিয়ে যায় ফ্রান্সই। ম্যাচের বয়স তখন ১৭ মিনিট। ইংল্যান্ড বক্সের বাইরে থেকে অবিশ্বাস্য শটে গোল করেন ফ্রান্সের চুয়ামেনি। এগিয়ে যান ফরাসিরা। গোল হজম করে ইংল্যান্ডের আক্রমণের ধার বাড়ে। কিন্তু পিছিয়ে ছিল না ফ্রান্সও। সবচেয়ে বড় কথা, এমবাপে-অলিভিয়ের জিহুদের গতির সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় ইংরেজ ডিফেন্ডারদের।
বিরতি পর্যন্ত ম্যাচ ১-০ ছিল। তবে খেলা রং পাল্টাতে শুরু করে দ্বিতীয়ার্ধে। ম্যাচে ৫২ মিনিটে নিজেদের বক্সে বোকায়ো সাকাকে কড়া ট্যাকল করেন ফ্রান্সের প্রথম গোলদাতা চুয়ামেনি। রেফারি পেনাল্টি দেন। ৫৪ মিনিটে সেই পেনাল্টি থেকে গোল করেন হ্যারি কেন। ইংল্যান্ড ম্যাচে সমতায় ফেরে। বিশ্বকাপে এই নিয়ে চারটি গোল তিনি করলেন পেনাল্টি থেকে। যে নজির আর কারও নেই।
তবে নাটকের তখনও বাকি ছিল। ৭৮ মিনিটের মাথায় ইংল্যান্ডের বক্সের ডানদিক থেকে ক্রস ভাসিয়ে দেন আঁতোয়াঁ গ্রিজম্যান। তাতে মাথা ছুঁইয়ে গোল করেন জিহু। সকলের অলক্ষ্যে বক্সে ঢুকে পড়ে কার্যত বিদ্যুতের গতিতে হেড করে পিকফোর্ডকে হার মানা। ২-১ এগিয়ে যায় ফ্রান্স।
তবে তার পরেই হার্নান্ডেস বক্সের মধ্যে ফাউল করেন মাউন্টকে। রেফারি ভার প্রযুক্তির সাহায্যে পেনাল্টি দেন। এই পেনাল্টিও মারতে যান কেন। কিন্তু সুযোগ নষ্ট করেন। হ্যারি কেনের শট ক্রসবারের ওপর দিয়ে উড়ে যায়। বাকি প্রায় ১৮ মিনিটে আর কোনও গোল হয়নি।
আরও পড়ুন: ল হারলেও, রোনাল্ডোকে প্রথম একাদশ থেকে বাদ দেওয়ায় আক্ষেপ নেই পর্তুগিজ কোচের
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)