এক্সপ্লোর

Mohun Bagan SG: লিগশিল্ড চ্যাম্পিয়ন মোহনবাগানকে অভিনন্দন মুখ্যমন্ত্রী মমতার, কী বার্তা ক্রীড়ামন্ত্রীর?

ISL: মোহনবাগানকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।

কলকাতা: আট মিনিটের স্টপেজ টাইম দেওয়া হলেও খেলা গড়িয়ে যায় দশ মিনিট পর্যন্ত। নবম মিনিটে দিমিত্রিয়স পেত্রাতোসের শট বারের ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার পরেই প্রতি আক্রমণে জয়েশ রানে বক্সের বাইরে থেকেই দূরপাল্লার শট নেন, যা অল্পের জন্য পোস্টের বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যায়। তখন উত্তেজনায় তখন থরথর করে কাঁপছে যুবভারতীর গ্যালারির প্রতিটি সবুজ-মেরুন সমর্থক। 

প্রথম লিগশিল্ড জয়ের স্বপ্ন দেখা সবুজ-মেরুন বাহিনী তখন ২-১-এ এগিয়ে। মুম্বই সিটি এফসি আর একটি গোল করলেই তাদের স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে। উত্তেজনার পারদ চরমে ওঠে। বাড়তি সময় দশ মিনিট গড়িয়ে যাওয়ার পর অশান্ত হয়ে ওঠে গ্যালারি এবং মোহনবাগানের ডাগ আউট। ঠিক তখনই বেজে ওঠে রেফারির শেষ বাঁশি এবং যুবভারতীর আকাশ-বাতাস কেঁপে ওঠে মোহনবাগান জনতার উচ্ছ্বাসের বিস্ফোরণে। 

মোহনবাগানকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। অরূপ বলেছেন, 'আইএসএলে লিগ শিল্ড চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য মোহনবাগান ক্লাবের খেলোয়াড়, কোচ,কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সমর্থকদের জানাই হার্দিক অভিনন্দন। এ জয় শুধু মোহনবাগানের নয়,এ জয় সারা বাংলার জয়। এই জয়ের জন্য মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মোহনবাগান ক্লাবকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।'

গত আটবার যা পারেনি তারা, সোমবার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে সেটাই করে দেখাল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। এক নয়, জোড়া অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটিয়ে প্রথমবার আইএসএলে লিগসেরার খেতাব জিতল এবং লিগের ইতিহাসে এই প্রথম তারা হারাল মুম্বই সিটি এফসি-কে। 

এর আগে দু-দু’বার লিগশিল্ড হাতছাড়া করতে হয়েছিল স্প্যানিশ কোচ আন্তোনিও লোপেজ হাবাসকে। সবুজ-মেরুন বাহিনী যে বার প্রথম আইএসএলে খেলে, সে বার লিগশিল্ড এবং কাপ দু’টিই তাদের ছোঁয়া হয়নি মুম্বই সিটি এফসি-র জন্য। তিন বছর পর সেই হারের বদলা নিল কলকাতার ঐতিহ্যবাহী দল। সোমবার যুবভারতীর প্রায় ৬০ হাজার সমর্থকের সামনে আইএসএল ২০২৩-২৪-এর লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে গতবারের লিগশিল্ড চ্যাম্পিয়ন মুম্বই সিটি এফসি-কে ২-১-এ হারিয়ে লিগসেরার খেতাব জিতে নিল তারা। 

এ দিন ম্যাচের ২৮ মিনিটের মাথায় লিস্টন কোলাসোর গোলে এগিয়ে যায় মোহনবাগান এসজি। ৮০ মিনিটের মাথায় ব্যবধান বাড়িয়ে নেন অস্ট্রেলীয় ফরোয়ার্ড জেসন কামিংস। সারা ম্যাচে গোলের জন্য মরিয়া মুম্বই সিটি এফসি-কে অবশেষে ৮৯ মিনিটর মাথায় গোল এনে দেন লালিয়ানজুয়ালা ছাঙতে। এই ম্যাচ ড্র করলেই লিগশিল্ড উঠত মুম্বইয়ের ফুটবলারদের হাতে। কিন্তু ম্যাচের শেষ ১০ মিনিট দশ জনে খেলেও মুম্বইকে সেই আকাঙ্খিত গোলটি করতে দেয়নি মোহনবাগানের দুর্ভেদ্য রক্ষণ। ২২ ম্যাচে ৪৮ পয়েন্ট পেয়ে লিগের সেরার খেতাব জিতে নিল তারা। যা লিগের ইতিহাসে এক নয়া রেকর্ড। এই সাফল্যের ফলে আগামী মরশুমে এশিয়ার সেরা ক্লাব লিগ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বে সরাসরি খেলার যোগ্যতাও অর্জন করল তারা। যে কৃতিত্ব এর আগে এফসি গোয়া ও মুম্বই সিটি এফসি-র ছিল।  

মুম্বইয়ের ৪-৩-৩ ছকের বিরুদ্ধে এ দিন মোহনবাগান শুরু করে ৩-২-৪-১-এ, অর্থাৎ তিন ব্যাকে। লিস্টন কোলাসো এই ম্যাচে মোহনবাগানের প্রথম এগারোয় ফিরে আসে এবং মুম্বইয়ের বিক্রম প্রতাপ সিংয়ের জায়গায় প্রথম দলে আসেন বিপিন সিং। লালিয়ানজুয়ালা ছাঙতে, জর্জ পেরেইরা দিয়াজ ও বিপিনকে সামনে রেখে দল সাজান মুম্বইয়ের কোচ পিটার ক্রাতকি এবং আরমান্দো সাদিকুকে সবার আগে ও তাঁর পিছনে লিস্টন কোলাসো, দিমিত্রিয়স পেত্রাতোস, অনিরুদ্ধ থাপা ও মনবীর সিংকে রেখে দল সাজান বাগান কোচ আন্তোনিও হাবাস, যাঁকে তিন ম্যাচ পর এ দিন ডাগ আউটে দেখা যায়। 

শুরু থেকে দুই দলই এ দিন উইং নির্ভর আক্রমণে ওঠে। মুম্বইয়ের বিপিন বাঁ দিক দিয়ে ঘন ঘন আক্রমণ তৈরি করেন এবং মোহনবাগানের বাঁদিকে কোলাসো ও ডানদিকে মনবীর ছিলেন আক্রমণে ওঠার দায়িত্বে। দু’পক্ষেরই রক্ষণ এ দিন সর্বদা সজাগ ছিল। ফলে দুই দলেরই অ্যাটাকারদের বক্সে ঢুকে গোলে শট নেওয়া কঠিন হয়ে ওঠে। ফলে প্রথম ১৯ মিনিটের মধ্যে কোনও পক্ষই কোনও শট বা হেড অপর দলের গোলে রাখতে পারেনি। 

ম্যাচের প্রথম সুবর্ণ সুযোগটি ২০ মিনিটের মাথায় তৈরি করে নেয় মোহনবাগান, যখন ডানদিক থেকে থাপার অসাধারণ ও নিখুঁত ক্রসে হেড করে গোল করার মরিয়া চেষ্টা করেন কোলাসো, কিন্তু তা পোস্টে লেগে ফিরে আসে। এই সময়ে মোহনবাগানকেই বেশি আক্রমণাত্মক লাগে। তাদের বল পজেশনও ছিল বেশি। 

প্রথম চেষ্টায় যা পারেননি কোলাসো, ন’মিনিট পরে দ্বিতীয় চেষ্টায় আর সুযোগ হাতছাড়া করেননি তিনি। ২৯ মিনিটের মাথায় বক্সের সামনে থেকে বাঁদিকের কোণে থাকা কোলাসোকে বল পাঠান দিমিত্রিয়স পেত্রাতোস, তাঁকে আটকাতে আসেন মেহতাব সিং। কিন্তু তাঁকে পরপর দু’বার ইনসাইড-আউটসাইড করে সোজা গোলে নাকল শট নেন কোলাসো এবং ডানদিকের ওপরের কোণ দিয়ে বল জড়িয়ে যায় মুম্বইয়ের গোলে (১-০)। 

সমতা আনতে মরিয়া মুম্বই সিটি এফসি পাল্টা আক্রমণ শুরু করে এবং ৩৬ মিনিটের মাথায় বক্সের বাইরে থেকে সোজা গোলে জোরালো শট নেন তাদের ডাচ মিডফিল্ডার ফান নিফ, যা ডানদিকে ডাইভ দিয়ে সেভ করেন বিশাল। প্রথমার্ধের নির্ধারিত সময়ের একেবারে শেষ মিনিটে ছাঙতে ছ’গজের বক্সের মাথা থেকে ঠিকমতো বলে শট নিতে পারলে অবধারিত গোল পেতেন। বক্সের ডানদিক থেকে গোলের বলটি তাঁকে প্রায় সাজিয়ে দেন পেরেইরা দিয়াজ। কিন্তু সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ছাঙতে। স্টপেজ টাইমে ফের বক্সের বাইরে থেকে শট নেন ফান নিফ, যা বারের ওপর দিয়ে উড়ে যায়।

প্রথমার্ধে মোহনবাগান যেখানে বিপক্ষের বক্সের মধ্যে আটবার বল ছোঁয়, সেখানে মুম্বই ছোঁয় দশবার। মুম্বই যেখানে পাঁচটির মধ্যে তিনটি শট গোলে রাখে, সেখানে মোহনবাগানের আটটি শটের মধ্যে মাত্র একটি ছিল গোলে এবং সেটি থেকেই গোল করে তারা। 

দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই আগ্রাসী আক্রমণ শুরু করে মুম্বই সিটি এফসি এবং প্রথম মিনিটেই বক্সের বাঁ দিক দিয়ে ঢুকে গোলে শট নেন বিপিন, যা গোলকিপার বিশালের পিছনে ও গোললাইনের সামনে থাকা হেক্টর ইউস্তে আটকান। এই সময়ে মোহনবাগানকে পুরোপুরি কোণঠাসা করে দেয় মুম্বই। কারণ, এই ম্যাচে ড্র করলেই লিগশিল্ড পেয়ে যেত তারা। কিন্তু মরিয়া হয়ে ডিফেন্স করে কলকাতার দল। বিপিনের চেষ্টা বিফলে যাওয়ার পরেই নগুয়েরা বক্সের বাইরে থেকে দূরপাল্লার শট নেন, যা বাঁদিকে ডাইভ দিয়ে বাঁচান বিশাল। 

এই সময়ে উড়ন্ত বল দখল করতে গিয়ে তিরি ও সাদিকুর মধ্যে সঙ্ঘর্ষে দুজনেরই মাথায় চোট লাগে। যার কিছুক্ষণ পরে তিরিকে মাঠ ছাড়তে হয়। ৫৯ মিনিটে তাঁর জায়গায় স্লোভাকিয়ান ফরোয়ার্ড ইয়াকুব ভোইতুসকে নামায় মুম্বই। আক্রমণে ধার বাড়ানোর জন্যই এই সিদধান্ত নেন ক্রাতকি। তিরির জায়গায় রক্ষণে নেমে আসেন ফান নিফ। 

মুম্বই আগ্রাসী হয়ে ওঠার ফলে ৬২ মিনিটে জনি কাউকোর জায়গায় ব্রেন্ডান হ্যামিলকে নামান হাবাস। সমান ভাবে আক্রমণের ঝাঁঝ বজায় রাখার জন্যও সাদিকুর জায়গায় জেসন কামিংসকে নামান তিনি। হ্যামিল মাঠে আসার পর আনোয়ার একটু ওপরে চলে যান, যা বেঙ্গালুরু এফসি-র বিরুদ্ধে ম্যাচেও দেখা গিয়েছিল। 

শুরুতে মুম্বই প্রতিপক্ষকে কোণঠাসা করে রাখলেও ক্রমশ চাপ সামলে পাল্টা আক্রমণে যেতে শুরু করে মোহনবাগান। ৬৮ মিনিটের মাথায় মুম্বই সিটি এফসি নগুয়েরাকে তুলে নেওয়ার পরে তাদের আক্রমণে কিছুটা হলেও ভাটা আসে এবং সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ব্যবধান বাড়ানোর চেষ্টা শুরু করে মোহনবাগান। ৭৮ মিনিটের মাথায় ডানদিক দিয়ে ওঠা মনবীরের কাটব্যাকে বক্সের বাইরে থেকে গোলে দূরপাল্লার শট নেন থাপা, যা সেভ করেন মুম্বইয়ের গোলকিপার ফুর্বা লাচেনপা। 

সমতা আনার জন্য মরিয়া মুম্বই সিটি এফসি অল আউট চলে গেলে পাল্টা আক্রমণে ওঠাই ছিল মোহনবাগানের কৌশল এবং তাদের সেই কৌশলই সফল হয় ৮০ মিনিটের মাথায়, যখন দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান বাড়িয়ে নেন জেসন কামিংস। কোলাসোর গোলের মতো এই গোলেও পেত্রাতোসের কৃতিত্ব ছিল ৫০ শতাংশ। 

বাঁ দিক দিয়ে সেন্টার লাইন পেরিয়ে প্রতিপক্ষের বক্সের সামনে কামিংসের উদ্দেশ্যে ডানদিকে কোণাকুনি উড়ন্ত ক্রস বাড়ান পেত্রাতোস। যা প্রথমে ঠিকমতো রিসিভ করতে না পারলেও এতটা জায়গা ও সময় পান তিনি যে, ভুল শুধরে নিয়ে ফের বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বক্সে ঢুকে ফান নিফকে ডজ করে ডান পায়ে গোলে শট নেন ও জালে বল জড়িয়ে দেন (২-০)। 

এ দিন দলের দুটি গোলেই অ্যাসিস্ট করেন পেত্রাতোস। সারাক্ষণ মাঠে থেকে প্রতিপক্ষের বক্সে চারবার বল ছোঁন তিনি। দুটি গোলের সুযোগ তৈরি করেন। ফাইনাল থার্ডে ছ’বার ঢোকেন ও দশটি পাস বাড়ান। সব মিলিয়ে তিনিই ছিলেন এই ম্যাচের সেরা ফুটবলার ও মোহনবাগানের প্রথম লিগশিল্ড জয়ের অন্যতম নায়ক। 

সারা ম্যাচে যে চেষ্টা করে সফল হতে পারেননি মুম্বইয়ের অ্যাটাকাররা, সেই চেষ্টা অবশেষে সফল হয় নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার দু’মিনিট আগে ছাঙতের গোলে। ফান নিফের ফ্রিকিক বক্সের মধ্যে উড়ে যাওয়ার পর আপুইয়া তা হেড করে বক্সের ডানদিকে থাকা ছাঙতেকে দেন। সম্পুর্ণ অরক্ষিত ছাঙতে কোণাকুনি গ্রাউন্ড শটে জালে বল জড়িয়ে দেন (২-১)। 

কিন্তু নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে যে ধাক্কাটা খায় মোহনবাগান, তা ছিল অভাবনীয়। ব্রেন্ডান হ্যামিল লাল কার্ড দেখে মাঠ ছেড়ে চলে যান। প্রথমে থ্রো ইনে সময় নষ্ট করার জন্য ও পরে রেফারির সঙ্গে তর্ক করার জন্য তাঁকে মাঠ ছাড়ার নির্দেশ দেন রেফারি। অর্থাৎ, বাড়তি যে আট মিনিট দেন রেফারি, তার পুরোটাই মোহনবাগান খেলে দশজনে। 

বাড়তি সময়ে অশান্ত হয়ে ওঠে মাঠের পরিবেশ, যখন কামিংস ও আপুইয়ার মধ্যে তর্কাতর্কি শুরু হয় এবং দু’জনেরই সতীর্থরা এসে একে অপরের সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। আট মিনিট বাড়তি সময় দিলেও তা দশ মিনিট গড়িয়ে যায়। কিন্তু বাড়তি সময়ে পেয়েও তা মুম্বইকে কাজে লাগাতে দেয়নি মোহনবাগান। 

মোহনবাগান এসজি দল (৩-২-৪-১): বিশাল কয়েথ (গোল), আনোয়ার আলি, হেক্টর ইউস্তে, শুভাশিস বোস, অভিষেক সূর্যবংশী (দীপক টাঙরি-৫৭), জনি কাউকো (ব্রেন্ডান হ্যামিল-৬২), লিস্টন কোলাসো (লালরিনলিয়ানা হ্নামতে-৮৭), দিমিত্রিয়স পেত্রাতোস, অনিরুদ্ধ থাপা (আশিস রাই-৮৭), মনবীর সিং, আরমান্দো সাদিকু (জেসন কামিংস-৬২)। 

আরও পড়ুন: সৌরভ-শাহরুখের মানবিক উদ্যোগ, ক্রিকেট ও খাওয়াদাওয়ায় নববর্ষ কাটল অনাথ শিশু-কিশোরদের

আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।

আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement

সেরা শিরোনাম

Bangladeshi Arrest: চোরাপথে ভারতে প্রবেশ করেও হল না শেষরক্ষা, আটক বাংলাদেশের ৬ নাগরিক
চোরাপথে ভারতে প্রবেশ করেও হল না শেষরক্ষা, আটক বাংলাদেশের ৬ নাগরিক
Nadia News : স্বামী জীবিত, অথচ ২ বছর ধরে বিধবা ভাতা পাচ্ছেন শান্তিপুরের বাসিন্দা
স্বামী জীবিত, অথচ ২ বছর ধরে বিধবা ভাতা পাচ্ছেন শান্তিপুরের বাসিন্দা
Malda News: সীমান্তে ফেন্সিং দেওয়া নিয়ে ধুন্ধুমার, কেন আপত্তি বাংলাদেশের?
সীমান্তে ফেন্সিং দেওয়া নিয়ে ধুন্ধুমার, কেন আপত্তি বাংলাদেশের?
Manik Bhattacharya : জেলে থাকার সময়কার  চিকিৎসার খরচ বিধানসভা দেবে কেন?  প্রশ্নের মুখে মানিক ভট্টাচার্য
জেলে থাকার সময়কার চিকিৎসার খরচ বিধানসভা দেবে কেন? প্রশ্নের মুখে মানিক ভট্টাচার্য
Advertisement
ABP Premium

ভিডিও

Madhyamik 2025: মাধ্যমিকে জলের মত সোজা হতে পারে ভৌতবিজ্ঞান I পরীক্ষা দেওয়ার আগে লাস্ট মিনিট টিপসBangladesh News: কড়া নজরদারিতে চলছে কাঁটাতার দেওয়ার কাজ, কী বলছেন BSF জওয়ান?Bangladesh:'কাঁটা তার করে দিলে ঢুকতে সমস্যা হবে,তাই করতে দিচ্ছে না',মন্তব্য মালদার স্থানীয় বাসিন্দারBangladesh News: 'BGB -র আপত্তিতে আমরা জবাব দিয়ে দিয়েছি', মন্তব্য BSF-র

ফটো গ্যালারি

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
Bangladeshi Arrest: চোরাপথে ভারতে প্রবেশ করেও হল না শেষরক্ষা, আটক বাংলাদেশের ৬ নাগরিক
চোরাপথে ভারতে প্রবেশ করেও হল না শেষরক্ষা, আটক বাংলাদেশের ৬ নাগরিক
Nadia News : স্বামী জীবিত, অথচ ২ বছর ধরে বিধবা ভাতা পাচ্ছেন শান্তিপুরের বাসিন্দা
স্বামী জীবিত, অথচ ২ বছর ধরে বিধবা ভাতা পাচ্ছেন শান্তিপুরের বাসিন্দা
Malda News: সীমান্তে ফেন্সিং দেওয়া নিয়ে ধুন্ধুমার, কেন আপত্তি বাংলাদেশের?
সীমান্তে ফেন্সিং দেওয়া নিয়ে ধুন্ধুমার, কেন আপত্তি বাংলাদেশের?
Manik Bhattacharya : জেলে থাকার সময়কার  চিকিৎসার খরচ বিধানসভা দেবে কেন?  প্রশ্নের মুখে মানিক ভট্টাচার্য
জেলে থাকার সময়কার চিকিৎসার খরচ বিধানসভা দেবে কেন? প্রশ্নের মুখে মানিক ভট্টাচার্য
Earthquake News: ভূমিকম্প হলে কলকাতার কোন কোন এলাকা বিধ্বংসী আকার ধারণ করবে ? চাঞ্চল্যকর দাবি গবেষণায়
ভূমিকম্প হলে কলকাতার কোন কোন এলাকা বিধ্বংসী আকার ধারণ করবে ? চাঞ্চল্যকর দাবি গবেষণায়
West Bengal News Live: কেন্দ্র এতে কোনও সাহায্য করেনি, রাজ্য কোনও খামতি রাখেনি, গঙ্গাসাগর মেলা নিয়ে মমতা
কেন্দ্র এতে কোনও সাহায্য করেনি, রাজ্য কোনও খামতি রাখেনি, গঙ্গাসাগর মেলা নিয়ে মমতা
Pranab Mukherjee Memorial: প্রণবের স্মৃতিসৌধ গড়বে কেন্দ্র, 'চাইতে নেই, অর্জন করতে হয়', মনমোহন-পর্ব নিয়ে কংগ্রেসকে বিঁধলেন কন্যা
প্রণবের স্মৃতিসৌধ গড়বে কেন্দ্র, 'চাইতে নেই, অর্জন করতে হয়', মনমোহন-পর্ব নিয়ে কংগ্রেসকে বিঁধলেন কন্যা
Cyber Fraud : সাবধান ! এই ১৪ উপায়ে আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খালি করতে পারে প্রতারকরা 
সাবধান ! এই ১৪ উপায়ে আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খালি করতে পারে প্রতারকরা 
Embed widget