এক্সপ্লোর
Advertisement
বিশ্বজয়ী কে? ফাইনালে লড়াই ক্রোয়েশিয়া ও ফ্রান্সের
মস্কো: জায়েন্ট কিলার। চ্যালেঞ্জার। একের পর এক ফেভারিটদের হারিয়ে একেবারে বিশ্বকাপের খেতাবি লড়াইয়ে ক্রোয়েশিয়া। সামনে আর একটা হার্ডল। পেরোতে পারলেই ৪২ লক্ষের স্বপ্নপূরণ। পরপর তিনটি ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে যাওয়ার পরেও স্নায়ুর চাপ ধরে রেখে বাজিমাত করেছেন পেরিসিচরা। আর, এবার দেশের ফুটবল ইতিহাসে সবথেকে বড় ম্যাচ। রবিবার মস্কোর লুজনিকি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ ফাইনালে ফ্রান্সের মুখোমুখি লুকা মদ্রিচরা। ১৯৯৮-এ ফ্রান্স বিশ্বকাপে তৃতীয় স্থানে শেষ করে ক্রোটরা। সেটাই এখনও পর্যন্ত দাভর সুকেরের দেশের সেরা পারফরমেন্স। অন্যদিকে ফ্রান্সের মাথায় বিশ্বসেরার তাজ উঠেছে একবারই। ফরাসিরা ১৯৯৮ বিশ্বকাপের খেতাব জেতে। রানার্স হয় ২০০৬ এ।
রাশিয়ায় গ্রুপ পর্বে ক্রোয়েশিয়া তিনটি ম্যাচেই জিতে নক আউট পর্বে পৌঁছয়। ফ্রান্স দুটি ম্যাচ জিতলেও আটকে গেছিল ডেনমার্কের কাছে। নক আউট পর্বের প্রথম ম্যাচ থেকেই দুরন্ত ফর্মে দেখা গেছে কিলিয়ান এমবাপেদের। গ্রিজম্যান , ভারানে , লরিসদের মতো ফুটবলাররা রয়েছেন নিজেদের সেরা ছন্দে।
নকআউটে ফ্রান্স হারায় আর্জেন্তিনা, উরুগুয়ে ও বেলজিয়ামকে।
অন্যদিকে, ক্রোয়েশিয়া নক আউট পর্বে জেতে ডেনমার্ক, রাশিয়া ও ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে।
বিশ্বকাপে একমাসের খেলা হয়ে যাওয়ার পর এবার শেষ লড়াই। তৈরি দুই দলই।
ক্রোয়েশিয়ার সামনে সুযোগ প্রথমবার বিশ্বকাপ জয়ের। ২০ বছর পর ফ্রান্সের সামনে ফের বিশ্বজয়ের হাতছানি। এই ম্যাচে পরিসংখ্যান , স্ট্র্যাটেজি সবকিছুকে ছাপিয়ে বারবার বড় হয়ে দাঁড়ায় দেশকে বিশ্বসেরা করার তাগিদ। ইতিহাস তৈরির তাগিদই কি এখন তাতাচ্ছে ক্রোটদের?
খেলার (Sports) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
আইপিএল
জেলার
খবর
Advertisement