আজ বাংলায়: 'আজ ওঁনাকে স্মরণ করা বেশি প্রাসঙ্গিক', শ্য়ামাপ্রসাদের মৃত্যুবার্ষিকীতে মন্তব্য দিলীপ ঘোষের
শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্য়ায়ের প্রয়াণ দিবসকে বলিদান হিসেবে পালন বিজেপির (BJP)। মৃত্যুবার্ষিকী পালন রাজ্য় সরকারের তরফেও। বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীরা এখনও ঢুকছে। দেশের অখণ্ডতা চ্যালেঞ্জের মুখে বলে দাবি বিজেপির। মতাদর্শ না মিললেও উনি বাংলার কৃতি সন্তান। প্রতিক্রিয়ায় বললেন ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)।
মৃত্যুবার্ষিকী পালন অনুষ্ঠানে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) জানান, এই দিনটাকে স্মরণ করা অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক, কারণ পশ্চিমবঙ্গ এবার পশ্চিম বাংলাদেশ হয়ে যাবে কি না, সেই আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে। এত বড় একজন ব্যক্তির রহস্যমৃত্যুর পরও তদন্ত কমিশন করা হয়নি, এর দায় কংগ্রেসের (Congress), মন্তব্য বিজেপি (BJP) নেতা তথাগত রায়ের (Tathagata Roy)। তিনি বলেন, "শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় না থাকলে যে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য হত না। আজ আমরা সবাই পাকিস্তানে বাস করতাম বা বর্তমান বাংলাদেশে বাস করতাম। সম্ভবত নিহত হতাম বা বিতাড়িত হতাম।" পাশাপাশি বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, "আজ পশ্চিমবঙ্গ ফের ঝুঁকির সামনে এসে দাঁড়িয়েছে যে পশ্চিমবঙ্গ পশ্চিমবঙ্গই থাকবে নাকি পশ্চিম বাংলাদেশ (Bangladesh) হয়ে যাবে। যে পরিস্থিতিতে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় লড়াই করেন, আজও সেই পরিস্থিতি আছে। তাই আজ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে স্মরণ করা বেশি প্রাসঙ্গিক।"
চিনের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের প্রসঙ্গ টেনে বাংলায় ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে ট্যুইটারে রাজ্য সরকারকে নিশানা স্বপন দাশগুপ্তর (Swapan Dasgupta)। বিজেপি (BJP) সাংসদ লিখেছেন, অনেকেরই মনে পড়বে ১৯৬০ সালের চিনের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের ভয়াবহতার কথা। লাল ফৌজ সাধারণ মানুষকে উপেক্ষা করত, আত্মসমালোচনা করানোর নামে এবং অন্যান্য নানাভাবে তাদের ওপর নির্যাতন চালাত, স্মৃতিসৌধ ধ্বংস করত। এখন পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি কর্মীদের ওপর সেরকমটাই ঘটছে, ট্যুইটারে এমনই সমালোচনা স্বপন দাশগুপ্তর। হার মেনে নিতে না পেরে এইসব কথা। পাল্টা কটাক্ষ ফিরহাদ হাকিমের।
জিএসটি (GST) কাউন্সিল নিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে চিঠি দিলেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী। জিএসটি কাউন্সিলে শোনা হচ্ছে না বিরোধীদের কথা। মানা হচ্ছে না রাজ্যগুলির দাবি-দাওয়া। রাজ্য জিএসটি কথা বলতে চাইলে শোনা হচ্ছে না। গণতান্ত্রিক দেশে এরকম হওয়া ঠিক নয়। নির্মলা সীতারমণকে জিএসটি কাউন্সিল নিয়ে চিঠি অমিত মিত্রের (Amit Mitra)।
বিজেপিকে সমর্থন না করায় মিলছে না রেশন। বঞ্চিত থাকতে হচ্ছে ১০০ দিনের কাজ থেকেও। এবার এই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুললেন বিজেপির সাংসদ জন বার্লা। মিথ্যে অভিযোগ, পাল্টা দাবি তৃণমূলের।