Howrah: চুরি করা পেশা ও নেশা! পুলিশের জালে এম এ পাস চোর!
চুরি করা পেশা ও নেশা! পুলিশের জালে এম এ পাস চোর! একটি চুরির কিনারা করতে গিয়ে বড়সড় সাফল্য পেল হাওড়ার সাঁকরাইল থানার পুলিশ। গ্রেফতার করা হল আসানসোলের বাসিন্দা মূল পান্ডা সৌমাল্য চৌধুরী সহ মোট তিনজনকে। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রায় দশ লক্ষাধিক টাকার সোনার গয়না। সৌমাল্য চৌধুরী ইংরেজিতে এম এ। কিন্তু চুরি করাই তার নেশা। এটাকে পেশা হিসেবেই বেছে নেয় সে। পুলিশ জানিয়েছে, ৯ জুন বেলা সাড়ে ১০টা নাগাদ বাড়িতে চুরির নির্দিষ্ট অভিযোগ জমা পড়ে। তদন্তে সৌমাল্য চৌধুরীর ও তাঁর সহযোগী প্রকাশ শাসমলের নাম উঠে আসে। পূর্ব মেদিনীপুর থেকে তাঁদের গ্রেফতার হরা হয়। জেরায় জানা গিয়েছে তাঁদের সঙ্গে মাধব সামন্ত যুক্ত রয়েছেন। সে চুরির সব সামগ্রী বিক্রি করেছিল। পরে মাধবকেও গ্রেফতার করা হয়।জেরায় জানা গিয়েছে হাওড়া ও চন্দননগরে এই ধরনের আরও ছয়টি চুরির ঘটনার সঙ্গে তারা যুক্ত। চুরি যাওয়া সব জিনিস বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
জ্ঞানেশ্বরী দুর্ঘটনার পর প্রতারণাকাণ্ডে ফের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিবিআই-তলব অমৃতাভ চৌধুরী ও তাঁর ছেলেকে। নিজাম প্যালেসে হাজিরা অভিযুক্ত অমৃতাভ চৌধুরী ও তাঁর ছেলে। ডিএনএ-র নকল রিপোর্ট জমা দিয়ে প্রতারণার অভিযোগ। অভিযুক্তদের জোড়াবাগানের বাড়িতে গিয়ে ছবি ও নথি সংগ্রহ করে সিবিআই।