Fake IAS Update: 'মানুষকে ভুয়ো ভ্যাকসিন দেওয়া বিকৃত মানসিকতার লক্ষণ', কসবা-কাণ্ডে প্রতিক্রিয়া পুলিশ কমিশনারের
ভুয়ো ভ্যাকসিনকাণ্ডে (Fake Vaccination Camp) ধৃত দেবাঞ্জন দেবকে (Debanjan Deb) জেরায় সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। সূত্রের দাবি, ২৫ লক্ষ টাকা খরচ করে ১ বছর ধরে প্রতারণার জাল ছড়িয়েছিল ভ্যাকসিনকাণ্ডে ধৃত দেবাঞ্জন দেব। করোনার সংক্রমণ শুরু হওয়ার পরই ছক সাজিয়ে ফেলে সে। ধীরে ধীরে রাজনৈতিক যোগাযোগ বাড়িয়ে একের পর এক ভ্যাকসিন ক্যাম্পের আয়োজন করতে থাকে। এই ঘটনা প্রসঙ্গে কলকাতার পুলিশ কমিশনার সৌমেন মিত্র (Saumen Mitra) বলেন, ‘দেবাঞ্জন খুবই অমানবিক কাজ করেছে। এটা মানসিক বিকৃতি ছাড়া কিছুই নয়। কদিন আগেই ঘটনাটি আমাদের নজরে এসেছে। এর জন্য শহরবাসীর সাহায্যে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
অন্যদিকে দেবাঞ্জন দেবের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন পোস্ট ঘিরে বিতর্ক। ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim), সুব্রত মুখোপাধ্যায় (Subrata Mukherjee), থেকে দেবাশিস কুমার (Debashis Kumar), শান্তনু সেন (Shantanu Sen) -- একাধিক তৃণমূল নেতা ও পুলিশকর্তার সঙ্গে ছবিতে দেখা যাচ্ছে দেবাঞ্জনকে। কিন্তু নাম উঠে আসা প্রত্যেকেই দাবি করেছেন তাঁরা চেনেন না দেবাঞ্জন দেবকে। এই নিয়ে থানায় অভিযোগও দায়ের করেছেন এক তৃণমূল নেতা।