এক্সপ্লোর
Advertisement
'বাড়ির সবথেকে ছোট মেয়ে, সবার আদরের, দাহ করার আগে হলুদও পেল না', এবিপি আনন্দের কাছে হাহাকার হাথরসের নির্যাতিতার পরিবারের
ঘরের মেয়েকে এইভাবে হারাবার যন্ত্রণা কিছুতেই ভুলতে পারছে না হাথরসের নির্যাতিতার পরিবার। তাঁরা বলেন, "মেয়েকে শেষবার পেলে তার গায়ে হলুদ লাগাতাম। বাড়িতে দেহ রাখলে পরিবারের অন্যান্যরাও তাকে দেখতে পেত। যে মারা গেছে সে আমাদেরই মেয়ে, অন্য কারও না। অন্তিম সংস্কারের সময় পরিবারকে থাকতে যে পুলিশের নিরাপত্তা দেওয়ার কথা, তাদেরই এখন দেখে ভয় হয়।"
২৭ ঘণ্টারও বেশি অপেক্ষার পর অবশেষে নির্যাতিতার পরিবারের কাছে পৌঁছবার অনুমতি পেল এবিপি আনন্দ। ফের জেলাশাসকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছে মৃতার পরিবার। তাঁদের দাবি জেলাশাসক এসে তাঁদের বলেছিলেন, "মেয়ে করোনায় মারা গেল কী করতেন? করোনায় মারা গেলে কিন্তু ক্ষতিপূরণ পাবেন না।"
২৭ ঘণ্টারও বেশি অপেক্ষার পর অবশেষে নির্যাতিতার পরিবারের কাছে পৌঁছবার অনুমতি পেল এবিপি আনন্দ। ফের জেলাশাসকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছে মৃতার পরিবার। তাঁদের দাবি জেলাশাসক এসে তাঁদের বলেছিলেন, "মেয়ে করোনায় মারা গেল কী করতেন? করোনায় মারা গেলে কিন্তু ক্ষতিপূরণ পাবেন না।"
আরও দেখুন
Advertisement
সেরা শিরোনাম
আজ ফোকাস-এ
জেলার
জেলার
বিজ্ঞান
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement