এক্সপ্লোর
Advertisement
গভীর রাতে এসএসসি ভবনের সামনে থেকে আপার প্রাইমারির আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দিল পুলিশ, প্রতিবাদে পথ অবরোধ
গভীর রাতে এসএসসি ভবনের সামনে থেকে আপার প্রাইমারির আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দিল পুলিশ। পুলিশের ভূমিকার প্রতিবাদে পথ অবরোধ। শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর অবস্থান তুলে নেবেন বলেছিলেন আন্দোলনকারীরা। তাই তুলে দেওয়া হয়েছে, দাবি পুলিশের। অস্বীকার করে চাকরিপ্রার্থীদের হুঁশিয়ারি, আন্দোলন চলবে।
প্রথমে পুলিশের ঘোষণা, পরে সল্টলেকে এসএসসি ভবনের সামনে থেকে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দেওয়া। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি। আপার প্রাইমারির আন্দোলনকারীদের নিয়ে রাতভর নাটক।
আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, ২০১৬ সালে উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার ফল বেরোলেও নিয়োগ প্রক্রিয়া বিলম্বিত করছে সরকার। পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক পদে অবিলম্বে নিয়োগপত্র দিতে হবে।
এই দাবিতে সোমবার রাত থেকে সল্টলেকে এসএসসি ভবনের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো আন্দোলনকারী। বুধবার বিকেলে চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এরপর তিনি জানান, ‘বিচারাধীন বিষয়। কোর্ট যখন বলবে তখন নিয়োগ হবে।’
রফাসূত্র না মেলার দাবি করে আন্দোলন অনড় ছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। এরপর বুধবার গভীর রাতে তাঁদের গাড়িতে তুলে শিয়ালদা স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় নামিয়ে দেয় বিধাননগর কমিশনারেটের পুলিশ।
প্রতিবাদে শিয়ালদায় পথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। পরে মিছিল করে মৌলালি যান আন্দোলনকারীরা। সেখান থেকে ফের শিয়ালদায় ফিরে আসেন তাঁরা। রাতভর চলে অবস্থান বিক্ষোভ। সকালে অবশ্য এলাকা খালি করে দেন চাকরিপ্রার্থীরা।
বিধাননগর কমিশনারেট সূত্রে খবর, আন্দোলনকারীরা বলেছিলেন, শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর অবস্থান তুলে নেবেন। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পরেও তাঁরা ওঠেননি। তাই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশের এই দাবি অস্বীকার করেছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের প্রশ্ন, রাতের অন্ধকারে কেন তুলে দেওয়া হল?
প্রথমে পুলিশের ঘোষণা, পরে সল্টলেকে এসএসসি ভবনের সামনে থেকে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দেওয়া। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি। আপার প্রাইমারির আন্দোলনকারীদের নিয়ে রাতভর নাটক।
আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, ২০১৬ সালে উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার ফল বেরোলেও নিয়োগ প্রক্রিয়া বিলম্বিত করছে সরকার। পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক পদে অবিলম্বে নিয়োগপত্র দিতে হবে।
এই দাবিতে সোমবার রাত থেকে সল্টলেকে এসএসসি ভবনের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো আন্দোলনকারী। বুধবার বিকেলে চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এরপর তিনি জানান, ‘বিচারাধীন বিষয়। কোর্ট যখন বলবে তখন নিয়োগ হবে।’
রফাসূত্র না মেলার দাবি করে আন্দোলন অনড় ছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। এরপর বুধবার গভীর রাতে তাঁদের গাড়িতে তুলে শিয়ালদা স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় নামিয়ে দেয় বিধাননগর কমিশনারেটের পুলিশ।
প্রতিবাদে শিয়ালদায় পথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। পরে মিছিল করে মৌলালি যান আন্দোলনকারীরা। সেখান থেকে ফের শিয়ালদায় ফিরে আসেন তাঁরা। রাতভর চলে অবস্থান বিক্ষোভ। সকালে অবশ্য এলাকা খালি করে দেন চাকরিপ্রার্থীরা।
বিধাননগর কমিশনারেট সূত্রে খবর, আন্দোলনকারীরা বলেছিলেন, শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর অবস্থান তুলে নেবেন। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পরেও তাঁরা ওঠেননি। তাই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশের এই দাবি অস্বীকার করেছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের প্রশ্ন, রাতের অন্ধকারে কেন তুলে দেওয়া হল?
আরও দেখুন
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
বিনোদনের
ক্রিকেট
জেলার
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement