Bitcoin Price: নতুন রেকর্ড গড়ল বিটকয়েন
বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি হল বিটকয়েন। কিছুদিন আগেই যার ভ্যালু বাড়তে শুরু করে টেলসা সংস্থার কর্ণধার ইলন মাস্কের সিদ্ধান্তের পর। জানুয়ারি মাসে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করার পর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার। তার উপর সম্প্রতি ক্রেতাদের কাছ থেকে বিটকয়েনে দাম মেটানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মাস্কের ইলেকট্রিক গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা টেসলা। তাতে আরও গতি পেয়েছে বিটকয়েন।
পীযূষ পাণ্ডে, মুম্বই: শুক্রবারই ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের এম-ক্যাপ ছুঁয়েছিল বিটকয়েন, আর রবিবার তা আরও বেশ কিছুটা বেড়ে ৫৮,৩৫৪ মার্কিন ডলার ছুঁল। বৃদ্ধির পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশ।
বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি হল বিটকয়েন। কিছুদিন আগেই যার ভ্যালু বাড়তে শুরু করে টেলসা সংস্থার কর্ণধার ইলন মাস্কের সিদ্ধান্তের পর। জানুয়ারি মাসে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করার পর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার। তার উপর সম্প্রতি ক্রেতাদের কাছ থেকে বিটকয়েনে দাম মেটানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মাস্কের ইলেকট্রিক গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা টেসলা। তাতে আরও গতি পেয়েছে বিটকয়েন।
জানুয়ারি মাসেই বিটকয়েনে বিনিয়োগের অভ্যন্তরীণ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল টেসলা। সেই অনুযায়ী বিনিয়োগ হয়েছিল ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার। তবে সেই সিদ্ধান্ত কিছুদিন আগেই মাস্কের সংস্থা প্রকাশ্যে আনে।
টুইটারে টেসলা জানায়, ‘ভবিষ্যতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং মুনাফা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে আমরা নগদ বিনিয়োগের নীতিতে কিছু পরিবর্তন এনেছি’। ওই টুইটেই ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা করা হয়। তাতেই লাফিয়ে বেড়ে যায় বিটকয়েনের দাম।
জানুয়ারি মাসে গোড়ার দিকে যেখানে একটি বিটকয়েনের দাম ৪০ হাজার মার্কিন ডলার ছিল, মঙ্গলবার তা পৌঁছে যায় ৪৮ হাজারের সর্বকালীন উচ্চতায়।
অনলাইনে ডলার-পাউন্ড-ইউরোর পাশাপাশি কেনাকাটা করা যায় বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।
২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো ছদ্মনামের কেউ কিংবা একদল সফটওয়্যার ডেভেলপার নতুন ধরনের ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার প্রচলন করে। এ ধরনের মুদ্রা ক্রিপ্টোকারেন্সি নামে পরিচিতি পায়। নাকামোতোর উদ্ভাবিত সে ক্রিপ্টোকারেন্সির নাম দেওয়া হয় বিটকয়েন।
বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে সরাসরি (পিয়ার-টু-পিয়ার) আদান-প্রদান হয়। লেনদেনের নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার করা হয় ক্রিপ্টোগ্রাফি নামের পদ্ধতি।