FASTag Rule: FASTag-এর নতুন নিয়মে বার্ষিক পাসে কীভাবে গোনা হবে ২০০টি ভ্রমণ ? কীভাবে ফের রিচার্জ করা যাবে ?
FASTag Annual Pass: দেশে এবার চালু হতে চলেছে ফাস্ট্যাগের অ্যানুয়াল পাস। আগামী ১৫ অগাস্ট ২০২৫ থেকে এই নতুন পাস চালু হবে সারা দেশে। এর অর্থ হল ফাস্ট্যাগ রিচার্জ করার আলাদা করে কোনও ঝামেলা থাকবে না।

FASTag Annual Pass: দেশে কোটি কোটি মানুষের এখন নিজস্ব চার-চাকার গাড়ি রয়েছে। দৈনন্দিন ভিত্তিতে বহু দূরত্ব অতিক্রম করেন এদের অনেকেই। যদি তারা বেশি দূরত্ব অতিক্রম করেন এবং রাস্তার মধ্যে কোথায় টোল প্লাজা পড়ে তাহলে তাঁকে টোল ট্যাক্স (FASTag Rule) দিতে হয় রোজই। আর সেই টোল ট্যাক্স দেওয়ার জন্যই তাদের গাড়িতে ফাস্ট্যাগ লাগানো রয়েছে। কিন্তু এখন থেকে এই ফাস্ট্যাগের নিয়ম আমূল বদলে যেতে চলেছে। সারা দেশেই (Toll Tax) আসবে এই বদল। দেশের কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন মন্ত্রী নীতিন গডকড়ী টোল ট্যাক্স (FASTag Annual Pass) নিয়ে একটি বড় ঘোষণা করেছেন।
দেশে এবার চালু হতে চলেছে ফাস্ট্যাগের অ্যানুয়াল পাস। আগামী ১৫ অগাস্ট ২০২৫ থেকে এই নতুন পাস চালু হবে সারা দেশে। এর অর্থ হল ফাস্ট্যাগ রিচার্জ করার আলাদা করে কোনও ঝামেলা থাকবে না। এই বার্ষিক ফাস্ট্যাগ পাসের বৈধতা থাকবে এক বছর অথবা ২০০টি ভ্রমণের জন্য। যেটিই প্রথমে শেষ হবে সেটিই ধার্য হবে এই বার্ষিক ফাস্ট্যাগ পাসের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ যদি আগে বৈধতা ১ বছর শেষ হয়ে যায়, তাহলে সেটি ধার্য হবে অথবা ২০০টি ভ্রমণ শেষ হয়ে গেলে বৈধতা ফুরিয়ে যাবে।
কীভাবে গণনা করা হবে এই ২০০টি যাত্রা বা ভ্রমণ ? এক্ষেত্রে স্পষ্টই বলা হয়েছে যে যদি আপনি যাত্রাপথে কোনও টোল প্লাজা অতিক্রম করেন তাহলে সেটিকে একটি ভ্রমণ হিসেবে গণনা করা হবে। আর এভাবেই আপনি ২০০ বার টোল প্লাজা অতিক্রম করতে পারেন। আর এই লিমিট পেরিয়ে গেলে আপনার ফাস্ট্যাগ কাজ করা বন্ধ করে দেবে অর্থাৎ তা নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। এরপরে এটিকে আবার রিচার্জ করতে হবে।
কীভাবে হবে পুনরায় রিচার্জ
কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন মন্ত্রী নীতীন গড়কড়ী জানিয়েছেন যে এই ফাস্ট্যাগ অ্যানুয়াল পাসের রিচার্জ করা যাবে হাইওয়ে যাত্রা অ্যাপ এবং ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার অ্যাপ থেকে। ফাস্ট্যাগ পাস এই অ্যাপের মাধ্যমে রিনিউ করা যাবে। তবে পরে সড়ক পরিবহন দফতরের আলাদা ওয়েবসাইট থেকে এই কাজ করা যাবে। এই ওয়েবসাইট থেকেও পাস রিনিউ বা সক্রিয় করা যাবে। নতুন ফাস্ট্যাগ সিস্টেমের জন্য বার্ষিক রিচার্জের পরিমাণ ৩০০০ টাকা নির্ধারণ করা হতে পারে।






















