Rajasthan News: প্রেমিকার সঙ্গে মিলে স্ত্রীকে খুন, রাজস্থানে গ্রেফতার বিজেপি নেতা
BJP Leader Kills Wife: রাজস্থানের অজমের থেকে এই ঘটনা সামনে এসেছে।

জয়পুর: প্রেমিকা সঙ্গে মিলে স্ত্রীকে খুন। কাঠগড়ায় বিজেপি নেতা। শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজস্থানে। অভিযোগ, স্ত্রীকে খুন করে ডাকাতি বলে চালানোর চেষ্টা করেন ওই বিজেপি নেতা। তাঁকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁর প্রেমিকাকেও। ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই অপরাধের পর্দাফাঁস সম্ভব হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। এই ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। (BJP Leader Kills Wife)
রাজস্থানের অজমের থেকে এই ঘটনা সামনে এসেছে। গ্রেফতার হয়েছেন বিজেপি নেতা রোহিত সৈনী। গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁর প্রেমিকা রিতু সৈনীকেও। গত ১০ অগাস্ট রোহিত নিজের স্ত্রী সঞ্জুকে খুন করেন বলে অভিযোগ। রোহিতের সঙ্গে খুনে শামিল ছিলেন রিতুও। এমনকি খুনের পরিকল্পনাও তাঁর বলে জানা যাচ্ছে। (Rajasthan News)
পুলিশ জানিয়েছে, গত ১০ জুন রহস্যজনক পরিস্থিতিতে সঞ্জুর নিথর দেহ উদ্ধার হয়। প্রথমে রোহিত ডাকাতির তত্ত্ব খাড়া করেন। অজ্ঞাতপরিচয় ডাকাতের দল স্ত্রীকে খুন করে, মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। কিন্তু জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর বয়ানে অসঙ্গতি ধরা পড়ে। চাপ দিতেই শেষ পর্যন্ত স্ত্রীকে খুনের কথা স্বীকার করেন রোহিত। প্রেমিকার কথায়, তাঁর সঙ্গে মিলেই স্ত্রীকে খুন করেন বলে জানান পুলিশকে।
BJP Leader Kills Wife At Girlfriend's Behest In Ajmer, Tries To Pass It Off As Robbery; Both Arrested#Rajasthan #AjmerNews #BJP #ABPLivehttps://t.co/3veqULYxuH
— ABP LIVE (@abplive) August 17, 2025
রিতু পেশায় বেসরকারি স্কুলের শিক্ষিকা। তিনি বিবাহবিচ্ছিন্না। চার বছরের এক মেয়েও রয়েছে তাঁর। পুলিশের দাবি, গোড়া থেকেই রোহিতের উপর সন্দেহ ছিল তাদের। রাখির দিন দিনে দুপুরে ডাকাতির তত্ত্ব বিশ্বাসযোগ্য় মনে হয়নি। আসল কথা বের করতে রোহিতের উপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করা হয়, আর তাতেই অপরাধ কুবল করে নেন তিনি।
राजस्थान के BJP नेता की काली करतूत,
— CP Bhai Yadav (@cpbhai_) August 17, 2025
गर्लफ्रेंड के कहने पर ले ली पत्नी की जान,
पुलिस को बताई लूट वाली बात !https://t.co/LR2P8Mc9TY
অজমেরের অ্যাডিশনাল এসপি (রুরাল) দীপক কুমার জানিয়েছেন, দীর্ঘ সময় ধরে রোহিত এবং ঋতুর মধ্যে সম্পর্ক। সঞ্জুকে সরিয়ে দিতে রোহিতের উপর চাপসৃষ্টি করছিলেন রিতু। তিনিই খুনের পরিকল্পনা করেন। ডাকাতির গল্পও রিতুরই মস্তিষ্কপ্রসূত, যাতে তদন্ত করতে গিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে পুলিশ। দু’জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।






















