![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Bankura: 'ঘুম' ভাঙাল মৃত্যুমিছিল? ভগ্নপ্রায় বাড়িতে থাকা বাসিন্দাদের সরানোর উদ্যোগ জেলা প্রশাসনের
Bankura News: দেওয়াল চাপা পড়ে মর্মান্তিক পরিণতি! বাঁকুড়ায় অকালে ঝড়ে গেছে তিন তিনটে শৈশব। আর এরপর থেকেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, এই ৩টি শিশুর প্রাণের দায় কার?
![Bankura: 'ঘুম' ভাঙাল মৃত্যুমিছিল? ভগ্নপ্রায় বাড়িতে থাকা বাসিন্দাদের সরানোর উদ্যোগ জেলা প্রশাসনের Bankura The initiative of the district administration to move the residents living in dilapidated houses Bankura: 'ঘুম' ভাঙাল মৃত্যুমিছিল? ভগ্নপ্রায় বাড়িতে থাকা বাসিন্দাদের সরানোর উদ্যোগ জেলা প্রশাসনের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/10/03/f8da932fb5f8967ee146cdddd14e905a1696299046503176_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
পূর্ণেন্দু সিংহ, বাঁকুড়া: বিষ্ণুপুরে দেওয়াল চাপা পড়ে ৩ শিশুর মৃত্যু থেকে শিক্ষা। বাঁকুড়ার (Bankura) বিভিন্ন এলাকায় ভগ্নপ্রায় বাড়িতে থাকা বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যেতে উদ্যোগ নিল জেলা প্রশাসন। সোমবার বাঁকুড়া ১ নম্বর ব্লকের পুরুনডিহি, কালপাথর, কুমিদ্যা গ্রামে পরিদর্শনে বিডিও।
দেওয়াল চাপা পড়ে মর্মান্তিক পরিণতি! বাঁকুড়ায় অকালে ঝড়ে গেছে তিন তিনটে শৈশব। আর এরপর থেকেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, এই ৩টি শিশুর প্রাণের দায় কার? ঘটনার পর থেকেই প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে রাজ্য প্রশাসনকে। আর এরপরই, বাঁকুড়ার বিভিন্ন এলাকায় ভগ্নপ্রায় বাড়িতে থাকা বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যেতে উদ্যোগ নিল জেলা প্রশাসন। সোমবার বাঁকুড়া ১ নম্বর ব্লকের পুরুনডিহি, কালপাথর, কুমিদ্যা গ্রামে পরিদর্শনে যান বিডিও।
বাঁকুড়ার বিডিও অঞ্জন চৌধুরীর বলেন, 'টেম্পোরারি মেজার্স হিসাবে আমরা ত্রিপল, খাদ্যশস্য দিয়ে যাচ্ছি। পাশের কমিউনিটি হলে শিফট করে দিচ্ছি। যতক্ষণ না পর্যন্ত টাকা পাই ততক্ষণ পর্যন্ত তো এদের আবাস প্লাসের ঘর প্রোভাইড করতে পারছি না'। কিন্তু, দেওয়াল ভেঙে ৩ শিশুর মৃত্যুর পরও এখনও বিপদ যে পদে পদে ওৎ পেতে রয়েছে, তা স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্যেই স্পষ্ট।
গ্রামবাসী অজিত মাল বলছেন, ঘরের দেওয়াল মরমর করছে। ২ টো বাচ্ছাকে নিয়ে বেরিয়ে গেলাম সঙ্গে সঙ্গে। আর পরে গেল ঘরটা। বাড়ি পাইনি। দেয়নি এখনও, টাকা আসে নি। আর এই নিয়েই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।
বাঁকুড়া সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সদস্য বিকাশ ঘোষের কথায়, টাকা কেন নেই, ২০০০ কোটি টাকা পড়ে আছে রাজ্যের কোষাগারে। বিডিও তাহলে বলছে কেন টাকা নেই? বাঁকুড়ার তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা কমিটির সদস্য শ্যামল সাঁতরার কথায়, রাজ্য সরকারের ৪০% টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার কেন্দ্র বাকি টাকা দিলেই হয়ে যাবে। দলমত নির্বিশেষ সবাইকে বাড়ি দেওয়া হবে।
কোনও বড় দুর্ঘটনা ঘটলে তারপরই কি নড়েচড়ে বসবে প্রশাসন? দুর্ঘটনা রুখতে কেন আগেভাগে পদক্ষেপ নেওয়া হবে না? উঠছে সেই প্রশ্নই।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)