Suvendu Adhikari : ‘কেন্দ্রের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা দিচ্ছে রাজ্য’, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দু অধিকারীর
BJP : শুভেন্দু অধিকারীর সংযোজন, ‘৯ মাস ধরে চুরি করছে, হিসেব দিতে না পারায় ১০০ দিনের টাকা বন্ধ। কেন্দ্রের জলপ্রকল্পের টাকাও পাবে না'।
![Suvendu Adhikari : ‘কেন্দ্রের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা দিচ্ছে রাজ্য’, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দু অধিকারীর BJP Suvendu Adhikari slams West Bengal Government says they giving away center money in Lakhir Bhyandar Scheme Suvendu Adhikari : ‘কেন্দ্রের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা দিচ্ছে রাজ্য’, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দু অধিকারীর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/09/24/87cc6dbb79f58f29766e96f08a1f63de166402987939252_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : রাজ্য সরকারকে বেনজির আক্রমণ শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। ‘কেন্দ্রের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা দিচ্ছে রাজ্য’, এমনই বিস্ফোরক দাবি বিরোধী দলনেতার। শুভেন্দু অধিকারীর সংযোজন, ‘৯ মাস ধরে চুরি করছে, হিসেব দিতে না পারায় ১০০ দিনের টাকা বন্ধ। কেন্দ্রের জলপ্রকল্পের টাকাও পাবে না'।
পাশাপাশি নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) ও শিক্ষক দুর্নীতি নিয়োগ মামলায় (SSC Scam) গ্রেফতার পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে আক্রমণ শানিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, ‘জাতীয় শিক্ষা মিশনের টাকা থেকে ভাইপো, পার্থরা কাটমানি খেয়েছে। এদের টাকা খাওয়ার সব রাস্তা বন্ধ হয়ে আসছে’।
শুভেন্দুর আক্রমণ
রাজ্য সরকারকে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে শুভেন্দু বলেছেন, 'কিছুই দিতে পারবে না, কেন্দ্রের থেকে পাওয়া টাকা ঘুরিয়ে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দিচ্ছে। সব ধরা পড়েছে। ন'মাস ধরে চুরি করছে, হিসেব দিতে পারেনি। তাই ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা বন্ধ আছে। জল জীবন মিশন নাম দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী, যা পাল্টে করে দিয়েছিল জলস্বপ্ন বলে। যতক্ষণ না নাম বদলাচ্ছে, জলেও টাকা পাবে না। আইসিডিএস-এর চুরি বন্ধ করব আমরা। স্কুলের পড়ুয়াদের পোশাক, জুতোর জন্য দেওয়া টাকা থেকে ভাইপো, পার্থ-রা কাটমানি খেয়ে নিম্নমানের পোশাক, জুতো দিয়েছে। শুধু লোগো লাগিয়ে দিয়েছে, জামাকাপড়ে। এদের টাকা খাওয়ার সব রাস্তা আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে আসছে।'
কুণালের পাল্টা
শুভেন্দু অধিকারীর যে আক্রমণ ঘিরে পাল্টা তাঁকে নিশানা করেছেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। তিনি বলেছেন, 'দেখুন কে বলছে, কে গলার শির ফুলিয়ে বলছে, যে ২০২০ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর পর্যন্ত তৃণমূল সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী ছিল। দলেরও গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে যে ক্রমাগত চেঁচিয়েছে মোদি হঠাও দেশ বাঁচাও। এখন আসলে টানা কুৎসা করে যাচ্ছে। কেন্দ্রের টাকা মানেটা কী, বিজেপি নেতাদের পৈতৃক সম্পত্তি ? বাংলা সহ বিভিন্ন রাজ্যের মাটি থেকে আয়কর সহ যে টাকা আদায় হচ্ছে, সেখান থেকেই তো কেন্দ্র টাকা দিচ্ছে। সাংবিধানিক কাঠামো অনুযায়ী বাংলাকে তাদের ভাগ দিচ্ছে কেন্দ্র। সেটাও তারা দিতে দিচ্ছে না। ভোটে হেরে গেছে বলে, অর্থনৈতিক অবরোধ তৈরি করছে। দু-চারটে গন্ডগোল তো সব রাজ্যেই সব, সেগুলো সামলে পশ্চিমবঙ্গ ভাল কাজ করছে বলেই তো দেশের মধ্যে একশো দিনের কাজে বাংলা এক নম্বর। কেন্দ্রের রিপোর্টেই তো একাধিক ডবল ইঞ্জিন সরকারকে টপকে শীর্ষে পশ্চিমবঙ্গ। '
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)