Student Death: প্রেমিকার শোকে আত্মঘাতী তরুণ, ছাত্রের মৃত্যুতে শোকের ছায়া বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে
East Burdwan News: মৃত ছাত্রের নাম অর্জুন মাল। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তরে বোটানি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন অর্জুন।

পূর্ব বর্ধমান: প্রেমিকা আত্মহত্যা করেন কয়েকদিন আগেই। আর এবার ভয়ঙ্কর পদক্ষেপ প্রেমিকের। প্রেমিকার শোকে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন প্রেমিক। ঘটনায় বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের চিত্তরঞ্জন ছাত্রাবাসে শোকের ছায়া।
মৃত ছাত্রের নাম অর্জুন মাল। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তরে বোটানি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন অর্জুন। এদিন সকালে অর্জুনের সহপাঠীরা তাঁকে ডেকে সাড়া পাচ্ছিলেন না। দরজায় ধাক্কা দেয় দিয়ে ঘরে ঢোকেন তাঁরা। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাস থেকেই ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মেডিক্যাল কলেজে পাঠায়। পরিবার সূত্রে জানা গেছে বেশ কয়েকদিন ধরেই অর্জুন মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। একটি মেয়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল। অর্জুনের বাবার অভিযোগ, মেয়ের বাড়ির লোক জোর করে অন্য জায়গায় বিয়ে ঠিক করছিল। মেয়েকে তাঁরা মারধর করতেন বলেও অভিযোগ তাঁর। এরপরই আত্মহত্যা করেন এই তরুণী। সেই আত্মহত্যা করলেন অর্জুনও। ঘটনায় শোকের ছায়া বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে।
ট্যাংরার অতুল শূর রোডে ব্যবসায়ী প্রণয় ও প্রসূন দে-র বাড়ি চিত্তনিবাস ঘিরে রহস্যের জট। আপাতত পুলিশের নজরে এই বাড়ির তিনতলার ডাইনিং স্পেস ও শৌচাগার। পুলিশ সূত্রে খবর, খাবার জায়গা এবং টয়লেটের মেঝে এবং দেওয়ালে রক্তের দাগ পাওয়া গেছে। তিনতলা থেকে মিলেছে একটি কাগজ কাটার ছুরি। অথচ ৩ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে দোতলার ৩টি ঘর থেকে। তবে কি তিনতলাতেই হাত কাটা হয়েছিল? নিজেরাই শিরা কেটেছিলেন? নাকি হাত কাটার পর দোতলায় পালিয়ে এসেছিলেন প্রণয়ের স্ত্রী সুদেষ্ণা, প্রসূনের স্ত্রী রোমি এবং তাঁর কিশোরী মেয়ে প্রিয়ম্বদা? আহতদের বয়ানের সঙ্গে পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ মিলিয়ে দেখে জট খোলার চেষ্টা করছে পুলিশ।
আহতদের দাবি, সোমবার রাতে কড়া ডোজের ঘুমের ওষুধ ও প্রেশারের ওষুধ মেশানো পায়েস খেয়েছিলেন পরিবারের ৬ সদস্য। মঙ্গলবার সকালে ছোট ভাই প্রসূনের মেয়ে প্রিয়ম্বদা বমি করে সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়ে। তাকে মৃত ভেবে পরিবারের বাকি সদস্যরা নিজেদের হাতের শিরা কেটে ফেলে। এরপর বড় ভাই প্রণয়, ছোট ভাই প্রসূন ও বড় ভাইয়ের নাবালক ছেলে, ৩ জন ছাদে গিয়ে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয় বলে দাবি। মঙ্গলবার গভীর রাতে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যান প্রণয়, তাঁর ছেলে ও ছোট ভাই প্রসূন। দুই ভাইয়ের বয়ানের সত্যতা যাচাই করছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: Tangra News Update: ট্যাংরায় ৩ জনকেই খুন করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ






















