![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
BJP News : সিমলাপালে বিজেপির সভায় অনুমতি হাইকোর্টের
Justice on Rally : দুপুর ৩টে থেকে সন্ধে ৭টা পর্যন্ত সভার অনুমতি বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার।
![BJP News : সিমলাপালে বিজেপির সভায় অনুমতি হাইকোর্টের Calcutta High Court permits BJP Rally at Bankura Simlapal BJP News : সিমলাপালে বিজেপির সভায় অনুমতি হাইকোর্টের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/05/12/10a732933da75ed92c43767c0546622a1683875660615170_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সভায় ‘না’ পুলিশের, ‘হ্যাঁ’ আদালতের। বাঁকুড়ার সিমলাপালে বিজেপির সভার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ১৭ মে সিমলাপালে বিজেপির সভার অনুমতি দিল আদালত। দুপুর ৩টে থেকে সন্ধে ৭টা পর্যন্ত সভার অনুমতি বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার।
এনিয়ে রাজ্যের শাসকদলকে তীব্র আক্রমণ শানান রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, "সংসদীয় গণতন্ত্রে মুখ্যমন্ত্রীর পরেই সবচেয়ে সম্মানের স্থান বিরোধী দলনেতার। বিধানসভা-লোকসভার মালিকানা কিন্তু শাসকদলের নয়। এতে সবসময় বিরোধীদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। গণতন্ত্রের প্রাথমিক শর্তই হল, বিরোধিতার অধিকার। সমালোচনার অধিকার। পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান শাসকদল সেই অধিকারে বিশ্বাস করে না। যে রাজ্যে বিরোধী দলনেতা সভা করতে গেলে, কোর্টের দ্বারস্থ হতে হয় সেখানে গণতন্ত্র কোথায় আছে তা সহজেই অনুমেয়।"
পাল্টা সুর চড়ান তৃণমূলের রাজ্য সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার । তিনি বলেন, "ওদের ঘাড়ে তো রাজ্যের দায়িত্ব নেই। তাই যা ইচ্ছে তাই বলতে পারেন। কোনও অভিযোগ করতে পারেন। কিন্তু, প্রশাসনকে সাধারণ মানুষের স্বার্থ দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হয়।"
সামনে পঞ্চায়েত ভোট। জনসংযোগে শান দিতে, পথে নেমেছেন রাজনৈতিক নেতারা। চলছে সভা....হচ্ছে মিছিল।
ঠিক এই সময়ে, শুভেন্দু অধিকারীর কর্মসূচির পুলিশি অনুমতি ঘিরে ফের দানা বাধে বিতর্ক! ফের একবার বিরোধী দলনেতার সভার অনুমতি না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। এবার বাঁকুড়ার সিমলাপালে। সিমলাপাল বাজার লাগোয়া রাজবাড়ির মাঠে
শুভেন্দু অধিকারীর সভার প্রস্তুতি চলছিল জোরকদমে। কিন্তু, পুলিশ শেষ পর্যন্ত সেই সভার অনুমতি দেয়নি বলে বিজেপির অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে পঞ্চায়েত ভোটের আগে তেতে উঠেছে জঙ্গলমহলের রাজনীতির পারদ।
পুলিশ সূত্রের দাবি, মাওবাদী অধ্যুষিত এলাকায় এই ধরনের সভার আয়োজনের জন্য নির্দিষ্ট সময় মেনে আবেদন জানাতে হয়। কিন্তু, এক্ষেত্রে তা জানানো হয়নি। সভার আয়োজক দল হিসাবে বিজেপি উপযুক্ত নথি দাখিল করতে পারেনি। পুলিশ সূত্র দাবি করে, এই কারণেই শুভেন্দু অধিকারীর সভার অনুমতি দেওয়া যায়নি।
গত ১৪ মার্চ, নন্দীগ্রামে শুভেন্দু অধিকারীর সভার পুলিশি অনুমতি না পাওয়ার অভিযোগে আদালতে যায় বিজেপি। মাঠ ব্যবহারে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র দাবি করে, ২ এপ্রিল, পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোণার ঝাঁকরায় শুভেন্দুর সভার অনুমতি বাতিল করে পুলিশ! ৭ মে, পটাশপুরেও বিরোধী দলনেতার সভা ও মিছিলের অনুমতি দেয়নি পুলিশ। সেক্ষেত্রে ত্রুটিপূর্ণ আবেদনের কথা উল্লেখ করা হয় পুলিশের তরফে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)