Purba Medinipur: ভিড়ের চাপে মণ্ডপের অস্থায়ী সিঁড়ি ভেঙে হলদিয়া দুর্গোৎসব কমিটির পুজোয় দুর্ঘটনা
Durga Puja 2022: ভিড়ের চাপে ভাঙল মণ্ডপে ঢোকার অস্থায়ী সিঁড়ি। হলদিয়া দুর্গোৎসব কমিটির পুজোয় অঘটন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েক জন দর্শনার্থী।
বিটন চক্রবর্তী, পূর্ব মেদিনীপুর: নবমীর (Nabami) দিনে পুজো (Durga Puja 2022) মণ্ডপে অঘটন। পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) হলদিয়া দুর্গোৎসব কমিটির (Haldia Durgotsav Committee) পুজোয় দুর্ঘটনা ঘটল। ভিড়ে চাপে অঘটনের শিকার একাধিক দর্শনার্থী।
হলদিয়ার পুজোয় দুর্ঘটনা
ভিড়ের চাপে ভাঙল মণ্ডপে ঢোকার অস্থায়ী সিঁড়ি। হলদিয়া দুর্গোৎসব কমিটির পুজোয় অঘটন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েক জন দর্শনার্থী। ভিড় সামলাতে বন্ধ করা হল মণ্ডপের মূল প্রবেশ দ্বার।
প্রশ্ন উঠছে এই পরিমাণ ভিড়ের মধ্যে কি তাহলে পর্যাপ্ত পরিমাণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না? জানা যাচ্ছে, পর্যাপ্ত পরিমাণেই নিরাপত্তা কর্মী সেখানে মোতায়েন ছিলেন। দুর্গোৎসব কমিটির নিয়োগ করা স্বেচ্ছাসেবক যেমন ছিলেন তেমনই ছিলেন পুলিশকর্মীরা। উদ্যোক্তাদের বক্তব্য, তাঁরা কল্পনাই করতে পারেননি যে ভিড় এত বেড়ে যাবে। প্রসঙ্গত বেশ কিছুদিন ধরেই ভিড় বাড়ছিল এই মণ্ডপে। নবমী রাতে সেই ভিড় একেবারে যেন আছড়ে পড়েছে। তার জেরেই ঘটে দুর্ঘটনা। এর ফলে বন্ধ করে দেওয়া হয় মণ্ডপের মূল প্রবেশদ্বার। কিন্তু তারপরেও দর্শনার্থীদের ঢলে একটুওও ভাটা পড়েনি।
এরপর মণ্ডপে দর্শনার্থীদের অন্য গেট দিয়ে ঢোকানো হয়। মূল প্রবেশদ্বার ভেঙে যাওয়ার পর ভিড় নিয়ন্ত্রণ যেমন করা হচ্ছে তেমনই বিকল্প ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে সেই ভয়াবহ মুহূর্তের ছবি।
অন্যদিকে, কাশের বনে আজ মন খারাপের হাওয়া! রাত পোহালেই বিচ্ছেদের বিজয়া! তার আগে, মহানবমীতে চরম ব্যস্ততা জেলার বনেদি পুজোগুলোতে! রাজা ও রাজপাট না থাকলেও, আজও প্রাচীন রীতি মেনেই পূজিত হন কোচবিহারের বড়দেবী।
৫০০ বছরের বেশি সময় ধরে চলে আসছে এই পুজো। কথিত আছে, একসময় এই পুজোয় নরবলি হত। এখন মহানবমীতে পাঁঠা ও পায়রা বলি দেওয়া হয়। কোচবিহারের বড়দেবী রক্তবর্ণা। বাহন চিতা বাঘ এবং সিংহ। অসুর সবুজ রঙের। দেবীর সঙ্গে ছেলেমেয়েরা থাকে না, থাকেন দুই সখী, জয়া ও বিজয়া।
কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির এই পুজো কয়েকশো বছরের পুরনো। মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের আমলের অনেক আগে থেকেই এই পুজো হয়ে আসছে। তবে তাঁর আমলে এই পুজো সর্বজনীন রূপ নেয় । মহালয়ার দিন যজ্ঞের মধ্যে দিয়ে পুজোর সূচনা হয়। মহানবমিতে আয়োজন করা হয় হোম-যজ্ঞের।