![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Durga Puja 2022 : মহালয়ার দিনই বোধন থেকে বিসর্জন, আসানসোলে এ পুজোয় কেন এমন নিয়ম ?
Durga Ma 2022 : মা পূজিতা হন মহামায়া রূপে । এখানে দেবীর সঙ্গে আসেন না তাঁর কোনও সন্তান সন্ততি, এমনকি অসুরও !
![Durga Puja 2022 : মহালয়ার দিনই বোধন থেকে বিসর্জন, আসানসোলে এ পুজোয় কেন এমন নিয়ম ? Durga Puja 2022 Asansol Hirapur Puja Has Exceptional tradition Durga Puja 2022 : মহালয়ার দিনই বোধন থেকে বিসর্জন, আসানসোলে এ পুজোয় কেন এমন নিয়ম ?](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/09/26/42ae6d7ac6bf13b76e0724619d5dbe51166416886364953_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কৌশিক গাঁতাইত, পশ্চিম বর্ধমান : আবাহনের দিনই বিসর্জন । এক দিনেই অনুষ্ঠিত হল সপ্তমী, অষ্টমী , নবমী ও দশমীর পুজো । পশ্চিমবঙ্গের আর কোথাও এই ধরনের পুজো হয় বলে বড় একটা শোনা যায় না ।
দেবীপক্ষের সূচনাতেই বোধন থেকে বিসর্জন
মহালয়ার দিন, দেবীপক্ষের সূচনাতেই এই ভাবে দুর্গাপুজো হয়ে আসছে আসানসোলে। আসানসোলের হীরাপুরের ধেনুয়া গ্রামে একই দিনে দুর্গাদুর্গাপুজো" href="https://bengali.abplive.com/topic/durga-puja" data-type="interlinkingkeywords">পুজোর সবতিথির পুজো হয়ে যায় আর সেদিনই প্রতিমা নিরঞ্জন হয়ে যায়। এই পুজোর অন্যতম উদ্যোক্তা সুবল চন্দ্র খাঁ এবিপি আনন্দ-এ জানালেন, ১৯৭৮ সালে থেকেই এই পুজো চলে আসছে ।
একদিনেই এই পুজো সম্পন্ন হয় । এখানে মা পূজিতা হন মহামায়া রূপে । এখানে দেবীর সঙ্গে আসেন না তাঁর কোনও সন্তান সন্ততি, এমনকি অসুরও ! পরিবর্তে এখানে মা আসেন তাঁর দুই সখী জয়া ও বিজয়াকে সঙ্গে নিয়ে ।
মহালয়ার দিনেই ষষ্ঠী থেকে দশমী , বোধন থেকে বিসর্জন, সব পুজো অনুষ্ঠিত হয় । এদিনই হয় ঘট বিসর্জন । যদিও মূর্তি বিসর্জন হয় সেই দশমীতেই ।
কীভাবে পুজো শুরু
পুজোর পুরোহিত আশিস কুমার ঠাকুর জানান মহাসাধক তেজানন্দ ব্রহ্মচারির স্বপ্নাদেশে এই পুজো শুরু হয় । কলকাতা থেকে এই পুজো দেখতে আসা রিক্তা দাস মহাপাত্র তো বিস্মিত এই পুজো দেখে । তিনি বলেন , বাংলায় মহালয়ার দিন এই ধরনের পুজো কথা শোনেননি ।
মহালয়ার পুণ্য তিথিতে সাধারণত প্রতিমার চক্ষুদান পর্ব সারা হয়। এবছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। কলকাতায় আহিরীটোলা যুবকবৃন্দ ক্লাবে দৃষ্টিহীনদের হাতে প্রতিমার চক্ষুদান হয়। এর উদ্যোগ নেন মন্ত্রী শশী পাঁজা। এছাড়া কুমারটুলি সর্বজনীনে
কুমারটুলি সর্বজনীনের মণ্ডপে মায়ের চক্ষুদান করেন শিল্পী নবকুমার পাল। তাদের এবারের থিম শিরোনাম। জানা-অজানা শিল্পীদের কাজ তুলে ধরা হয়েছে মণ্ডপ সজ্জায়। টালা পার্ক প্রত্যয়ে মায়ের চক্ষুদান করেন শিল্পী সুশান্ত পাল। পুজোর বয়স ৯৭ বছর। এবারের থিম ঋতি মানে গতি। বিভিন্ন আঙ্গিকে এই গতির মাধ্যমেই মানবসম্পদের ব্যবহারকে ফুটিয়ে তুলেছেন শিল্পী। মানবসম্পদেরই উদযাপনই মণ্ডপসজ্জায় প্রাণ পেয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)