![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
South 24 Parganas:মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, অভিযুক্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের পরিচালক
Money Launder:মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠল বঙ্গীয় গ্রামীণ বিকাশ ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের পরিচালকের বিরুদ্ধে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঢোলাহাট থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
![South 24 Parganas:মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, অভিযুক্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের পরিচালক Huge Amount Of Money Allegedly Laundered By Rural Bank As Mentioned By Self Help Group In South 24 Parganas South 24 Parganas:মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, অভিযুক্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের পরিচালক](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/03/24/24086a110640794c806d1c7c54b3eb2b1711260582288482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
গৌতম মণ্ডল, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের (Self Help Group) অভিযোগ উঠল বঙ্গীয় গ্রামীণ বিকাশ ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের পরিচালকের বিরুদ্ধে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঢোলাহাট (South 24 Parganas Money Laundering) থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তবে অভিযুক্ত ফেরার। অভিযোগের তদন্ত করছে ব্যাঙ্ক।
কী জানা গেল?
দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলপি ব্লকের ঢোলাহাট গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় একাধিক স্বনির্ভর গোষ্ঠী রয়েছে। এই গোষ্ঠীর মহিলা সদস্যরা ব্যাঙ্কের মাধ্যমে ঋণ নিয়ে ছোটোখাটো ব্যবসা করেন। টাকা শোধ করা হয়ে গেলে নতুন করে আবার ঋণ নেন। এই পঞ্চায়েতের নাকালি সীমা মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠী জানাচ্ছে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি বঙ্গীয় গ্রামীণ বিকাশ ব্যাঙ্কের ঢোলাহাট শাখা থেকে ৬ লক্ষ টাকা ঋণ অনুমোদন হয়েছিল। সেই টাকা গোষ্ঠীর অ্যাকাউন্টেও ঢুকেছিল। এর পর সেই টাকা মহিলা সদস্যরা নিজেদের ব্যবসার কাছে লাগানোর জন্য তুলতে যান। ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে টাকাটি নাকালি গ্রামের গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্র থেকে তুলতে বলা হয়। এই পরিষেবা কেন্দ্রটিই চালান জহর মান্না। অভিযোগ, ৭ জন মহিলার টিপ ছাপ নিয়ে সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন জহর। টাকা চাইতে গেলে বার বার ঘোরানো হয়। এর মধ্যে পরিষেবা কেন্দ্র বন্ধ করে অভিযুক্ত জহর মান্না পালিয়ে যায়। অসহায় মহিলারা জহরের বাড়িতে গেলে পরিবারের লোকজন অপমান করে বের করে দেয় বলেও শোনা যাচ্ছে। এর পরেই ঢোলাহাট থানায় গোষ্ঠীর সভানেত্রী লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এই গোষ্ঠী ছাড়াও একাধিক গোষ্ঠীর ৩২ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে জহর মান্নার বিরুদ্ধে। জহরের দাদা গৌতম মান্না ভাইয়ের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তের দাবি জানান। বঙ্গীয় গ্রামীণ বিকাশ ব্যাঙ্কের ঢোলাহাট শাখার সহকারি ম্যানেজার সঞ্জয় ঘোড়াই ঘটনার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, 'লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত শুরু হয়েছে। ব্যাঙ্ক এই দুর্নীতির সঙ্গে কোনভাবে জড়িত নয়।'
আর যা..
অভিযুক্ত জহর মান্না পঞ্চায়েতে বিজেপির হয়ে লড়াই করলেও দলের কোনও পদে ছিলেন না। গ্রাহক পরিষেবা খোলার পর শাসক দলের সঙ্গে তাঁর সখ্য বেড়েছিল বলে দাবি ওই পঞ্চায়েতের বিজেপির সদস্য জয়ন্ত বৈদ্য। মথুরাপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী তথা দলের সুন্দরবন সাংগঠনিক জেলার যুব সভাপতি বাপি হালদার অবশ্য় বলেন, 'আইন আইনের পথে চলবে। কেউ দোষ করলে শাস্তি পাবে।'
আরও পড়ুন:খাস জমি রয়েছে, শিক্ষক ও বিধায়ক হিসেবে পান বেতন, ঋণ, সম্পত্তির খতিয়ান দিলেন BJP-র মনোজ
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)