IIM Joka Incident: জোকা IIM-এর হস্টেলেই ধর্ষণের অভিযোগ ! কী বলছে কলেজ কর্তৃপক্ষ ?
Joka IIM: ফের কলকাতার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্ষণের অভিযোগ। দেশের নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান IIM জোকায় ধর্ষণের অভিযোগ। কী বলছে আইআইএম কর্তৃপক্ষ?

কৃষ্ণেন্দু অধিকারী, কলকাতা : হস্টেলেই ধর্ষণের অভিযোগ, অবশেষে জোকা IIM-এর বয়ান। 'আমাদের ছাত্রের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ। অভিযোগকারিণী ইনস্টিটিউটের কেউ নন। প্রশাসনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করা হচ্ছে। এই ধরনের ঘটনায় জিরো টলারেন্স নীতি IIM-এর। তদন্ত চলাকালীন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবে কর্তৃপক্ষ', হস্টেলে ধর্ষণের অভিযোগে বিবৃতি ভারপ্রাপ্ত অধিকর্তা শৈবাল চট্টোপাধ্যায়।
কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছেন, পুলিশ প্রশাসনের তরফেই গোটা বিষয়টা তাঁরা জানতে পেরেছেন। অভিযুক্ত যে ছাত্রকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে আইআইএম কর্তৃপক্ষ কোনও ব্যবস্থা বা পদক্ষেপ নিচ্ছে কিনা সে ব্যাপারে স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি বিবৃতিতে। পুলিশের মাধ্যমে ঘটনাটি জানার পর প্রশাসন এবং আইনজ্ঞের সঙ্গে কথা বলেছে আইআইএম কর্তৃপক্ষ।
জোকা IIM-এর হস্টেলেই ধর্ষণের অভিযোগ! ম্যানেজমেন্টের ছাত্রের বিরুদ্ধেই ধর্ষণের অভিযোগ। কাউন্সেলিং করাতে আসা তরুণীকেই ধর্ষণের অভিযোগ। 'শুক্রবার সকাল ১১.৪৫: ম্যানেজমেন্ট ছাত্রকে কাউন্সেলিং করাতে আসেন নির্যাতিতা'। 'কাউন্সেলিংয়ের পর লাঞ্চে তরুণীকে পিৎজা-জল দেয় অভিযুক্ত পড়ুয়া'। 'লাঞ্চের পরেই আচ্ছন্ন হয়ে পড়ি, পুলিশকে জানিয়েছেন অভিযোগকারিণী'। 'আচ্ছন্ন অবস্থা কাটলে তরুণী দেখেন তিনি অভিযুক্তর হস্টেলের রুমের বেডে', আচ্ছন্ন অবস্থাতেই নির্যাতন চলে, বাধা দিলে মারধর, অভিযোগ নির্যাতিতার। 'বয়েজ হস্টেলে ঢোকার পর সেখানে ভিজিটর্স বুকেও সই করতে দেওয়া হয়নি'। 'নিজের প্রভাব খাটিয়ে ভিজিটর্স বুকে সই করতে দেয়নি অভিযুক্ত পড়ুয়া'। 'ধৃত কর্ণাটকের বাসিন্দা পরমানন্দ তোপ্পাঁওয়ার পূর্ব পরিচিত', জোকা IIM হস্টেলে 'ধর্ষণ' নিয়ে পুলিশের কাছে এমনই অভিযোগ তরুণীর। রাতেই হরিদেবপুর থানায় FIR, ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ পুলিশের। নির্যাতিতার মেডিকো-লিগাল টেস্ট হয়েছে, এরপর ম্যাজিস্ট্রেটের গোপন জবানবন্দি। হস্টেল ইনচার্জ ও নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ পুলিশের। ধৃত তাঁর পূর্ব পরিচিত, দাবি নির্যাতিতার।
ফের কলকাতার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্ষণের অভিযোগ। দেশের নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান IIM জোকায় 'ধর্ষণ'। কসবা ল’ কলেজের পর IIM জোকার বয়েজ হস্টেলে ধর্ষণের অভিযোগ। ধৃত পড়ুয়ার ১৯ জুলাই পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ। IIM-এর দ্বিতীয় বর্ষের ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়ার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ। অভিযুক্ত পড়ুয়াকে গ্রেফতার করেছে হরিদেবপুর থানার পুলিশ। কাউন্সেলিং করাতে আসা তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ
হস্টেলের রুমে কাউন্সেলিং করাতে আসা তরুণীকে 'ধর্ষণ'। সকাল ১১.৪৫-এ অভিযুক্ত ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়াকে কাউন্সেলিং করাতে আসেন নির্যাতিতা। কাউন্সেলিংয়ের পর লাঞ্চে তরুণীকে পিৎজা-জল দেয় অভিযুক্ত পড়ুয়া। লাঞ্চের পরেই আচ্ছন্ন হয়ে পড়ি, পুলিশকে জানিয়েছেন নির্যাতিতা। 'আচ্ছন্ন অবস্থা কাটলে তরুণী দেখেন তিনি অভিযুক্তর হস্টেলের রুমের বেডে', আচ্ছন্ন অবস্থাতেই তাঁর উপর নির্যাতন চলে, বাধা দিলে মারধর, অভিযোগ নির্যাতিতার। 'বয়েজ হস্টেলে ঢোকার পর সেখানে ভিজিটর্স বুকেও সই করতে দেওয়া হয়নি'। 'নিজের প্রভাব খাটিয়ে ভিজিটর্স বুকে সই করতে দেয়নি অভিযুক্ত পড়ুয়া'। গতকাল হরিদেবপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। নির্যাতিতার মেডিকো-লিগাল টেস্ট হয়েছে, এরপর ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হবে গোপন জবানবন্দি। হস্টেল ইনচার্জ ও নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ পুলিশের। BNS ৬৪: ধর্ষণের ধারায় মামলা রুজু। BNS ১২৩: অপরাধের উদ্দেশ্যে কিছু খাইয়ে আচ্ছন্ন করা- এই ধারাতেও মামলা রুজু হয়েছে।
৮ ঘণ্টা ক্যাম্পাসেই ছিলেন নির্যাতিতা। সকাল ১১.৪৫-রাত ৮.৩৫ ক্যাম্পাসে ছিলেন। হস্টেলের লেক ভিউ হস্টেলে, রুম নাম্বার ১৫১- এই রুম থেকেই রাত ১২টার পরে গ্রেফতার অভিযুক্ত। রুম সিল করা হয়েছে। আঘাত, জোর করে আটকে রাখা সহ নতুন ৩টি ধারা যুক্ত। সোশাল মিডিয়ায় তরুণীর সঙ্গে আলাপ। পেশায় মনোবিদ তরুণী। কাউন্সেলিং করতে গিয়েছিলেন। লাঞ্চ করার পর আচ্ছন্ন হয়ে যান তিনি। রাত ৮.৩৫ নাগাদ হুঁশ ফেরে তরুণীর।






















