![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Jyotipriya Mallick: 'আমি মুক্ত, ১১ দিনে ইডি বুঝতে পেরেছে আমি দোষী নই' মন্তব্য জ্যোতিপ্রিয়র
Jyotipriya Mallick On Ration Scam : আদালতে যাওয়ার আগে তাঁর দাবি, ' আদালত আমায় মুক্ত করবে।
![Jyotipriya Mallick: 'আমি মুক্ত, ১১ দিনে ইডি বুঝতে পেরেছে আমি দোষী নই' মন্তব্য জ্যোতিপ্রিয়র Jyotipriya Mallick Claims ED Understood He was not guilty Jyotipriya Mallick: 'আমি মুক্ত, ১১ দিনে ইডি বুঝতে পেরেছে আমি দোষী নই' মন্তব্য জ্যোতিপ্রিয়র](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/11/06/0eb1e273855767b9cca2be544e3e5ef6169926280433153_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রেশন বণ্টন দুর্নীতি মামলায় আজ ব্যাঙ্কশাল আদালতে পেশ করা হচ্ছে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে। তার আগে আবারও নিজেকে নির্দোষ দাবি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick )। 'আমি নির্দোষ, ওরা, অন্যায়, অনৈতিক কাজ করেছে' দাবি করলেন প্রাক্তন খাদ্য়মন্ত্রী। আদালতে যাওয়ার আগে তাঁর দাবি, আদালত আমায় মুক্ত করবে।
সূত্রের খবর, তদন্তে উঠে আসা বেশ কিছু নতুন তথ্য তুলে ধরে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী ও বনমন্ত্রীকে নিজেদের হেফাজতে চাইবে ED। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, তদন্তে উঠে এসেছে বেশ কিছু কোম্পানির নাম। ওই সব সংস্থায় বাকিবুরের জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে। অঙ্কিত ইন্ডিয়া লিমিটেড নামে আরও একটি সংস্থার হদিশ মিলেছে, যারা বাকিবুর-মডেলেই চাল কল, আটা কল, কর্পোরেট অফিস-সহ কলকাতা, হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায় সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে। এই সমস্ত সংস্থায় রেশন দুর্নীতির কালো টাকা ঢুকেছে বলে মনে করছে ED। এই সমস্ত তথ্য পেশ করে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীকে আরও জেরা করার জন্য আজ আদালতে আবেদন জানাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
এর আগে ৩ নভেম্বর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে নিয়ে যাওয়ার সময় তিনি দাবি করেছিলেন, ২ দিনের মধ্যে সত্য প্রকাশ হবে। ৬ তারিখ প্রমাণ করে দেব, আমি নির্দোষ। আদ তিনি আদালতে কী বলেন, তাই দেখার পালা।
এদিকে, সোমবারই বিস্ফোরক দাবি করেছেন মন্ত্রীর প্রাক্তন PA অভিজিৎ দাস। তাঁর দাবি, মন্ত্রীর নির্দেশেই তাঁর স্ত্রী ও মাকে ৩টি সংস্থার ডিরেক্টর পদে বসানো হয়েছিল। ED-র দাবি, রেশন দুর্নীতির কোটি কোটি কালো টাকা যে ৩টি সংস্থার মাধ্যমে সাদা করা হয়েছে সেই সংস্থাগুলিতে একসময় ডিরেক্টর ছিলেন মন্ত্রীর স্ত্রী মণিদীপা মল্লিক ও মেয়ে প্রিয়দর্শিনী মল্লিক। পরে এই ৩টি সংস্থার ডিরেক্টর হন মন্ত্রীর প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাসের স্ত্রী সুকন্যা ও মা মমতা দাস। অভিজিতের দাবি, মন্ত্রীর নির্দেশে ডিরেক্টর হলেও, সংস্থার কাজ সম্পর্কে কিছু জানা ছিল না। শুধু জানতেন মন্ত্রী ব্যবসা করবেন। ওই সংস্থাগুলি থেকে কোনও টাকা তাঁর স্ত্রী বা মায়ের অ্যাকাউন্টে ঢোকেনি বলেও দাবি করেছেন জ্যোতিপ্রিয়র প্রাক্তন PA অভিজিৎ। অভিজিতের দাবি, ২০১১-২০১৪ পর্যন্ত তিনি জ্যোতিপ্রিয়র আপ্ত সহায়ক ছিলেন। তিনি ইস্তফা দেওয়ার পরেই ডিরেক্টর পদ থেকে সরে যান তাঁর স্ত্রী ও মা।
এখন আদালত জ্যোতিপ্রিয়র মামলায় কী নির্দেশ দেয়, সেটাই দেখার।
আরও পড়ুন :
বিহারের পশু খাদ্য দুর্নীতি মামলার প্রধান অভিযুক্তর সঙ্গে বাংলার রেশন দুর্নীতির যোগ !
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)