Kolkata News: বাঁশদ্রোণীতে নিজের বাড়ি থেকেই গলাকাটা দেহ উদ্ধার ব্যক্তির, খুন বলে অনুমান পুলিশের !
Bansdroni Sonali Park Area: স্থানীয় সূত্রে খবর, পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তির ছেলে বাড়ির পাশেই অন্যত্র থাকেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর একাই থাকতেন রামকৃষ্ণ।
কলকাতা : বাঁশদ্রোণীতে এক ব্যক্তির মৃত্যু ঘিরে রহস্য দানা বেঁধেছে। সোনালি পার্কে নিজের বাড়ি থেকেই উদ্ধার গলাকাটা দেহ । খুন বলেই প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। মৃতের নাম রামকৃষ্ণ নন্দী।
স্থানীয় সূত্রে খবর, পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তির ছেলে বাড়ির পাশেই অন্যত্র থাকেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর একাই থাকতেন রামকৃষ্ণ। তাঁর পৈতৃক জমি প্রোমোটারের হাতে তুলে দেওয়ার কথা চলছিল। সেই নিয়ে কোনও গন্ডগোলের জেরে খুন কি না, খতিয়ে দেখছে বাঁশদ্রোণী থানার পুলিশ। তদন্তে নেমেছে লালবাজারের হোমিসাইড শাখাও।
বেহালায় খুনের চেষ্টার অভিযোগ !
এদিকে আজ স্ত্রী ও শ্বশুর-শাশুড়িকে খুনের চেষ্টার অভিযোগ ওঠে জামাইয়ের বিরুদ্ধে । শ্বশুরবাড়িতে ঢুকে স্ত্রী ও শ্বশুর-শাশুড়িকে খুনের চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। আজ সকালে ঘটনাটি ঘটে বেহালার পর্ণশ্রী থানা এলাকায়। অভিযুক্তকে আটক করেছে পর্ণশ্রী থানার পুলিশ। দাম্পত্য অশান্তির জেরেই হামলা বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের।
সোনালি পার্কের কাছে আগেও মৃতদেহ উদ্ধার !
২০২২ সালে জুলাই মাসে এই এলাকায় মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। বাঁশদ্রোণী থানা (Bansdroni) এলাকার সোনালি পার্কের কাছে নর্দমা থেকে উদ্ধার হয় অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির মৃতদেহ। স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেন। এমআর বাঙুর হাসপাতালে (MR Bangur Hospital) নিয়ে যাওয়া হলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
লোকজন সবে কাজে বেরোতে শুরু করেছে, বাসিন্দাদের আচমকাই চোখ যায় এই ড্রেনে। দেখেন, বাঁশদ্রোণীর সোনালি পার্ক এলাকার এই নর্দমার মধ্যে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছেন এক ব্যক্তি। গলায় কলকাতা পুরসভার আইকার্ড ছিল বলে দাবি। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় বাঁশদ্রোনী থানায়। পুলিশ এসে উদ্ধার করে MR বাঙুর হাসপাতালে (MR Bangur Hospital) নিয়ে গেলে চিকিত্সকরা ওই ব্যক্তিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই বছরেই জুলাই মাসে মডেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। কলকাতার (Kolkata News) বাঁশদ্রোণী (Bansdroni) এলাকার ঘটনা। বাঁশদ্রোণী থানার উল্টো দিকের একটি বহুতল থেকে ওই তরুণীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। ফ্ল্যাটের মধ্যে থেকে দেহটি উদ্ধার হয়। তাঁর সঙ্গীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। দু'জনের মধ্যে অশান্তি হয়েছিল কিনা, ওই তরুণী মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন কিনা, খতিয়ে দেখে পুলিশ। পেশায় মডেল (Bansdroni Model Death) ওই তরুণী এক বন্ধুর সঙ্গে একছাদের নীচে থাকতেন বলে জানা যায়। স্থানীয়দের দাবি, প্রায়শই দু'জনের মধ্যে ঝামেলা লেগে থাকত। তার পরই তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।