Madhyamgram Water Crisis: পানীয় জলের সঙ্কটে চরমে দুর্ভোগ, মধ্যমগ্রামে বিক্ষোভ স্থানীয়দের
North 24 Parganas: প্রবল গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। এরইমধ্যে এবার দিকে দিকে পানীয় জলের সঙ্কট। স্থানীয়দের অভিযোগ, মধ্যমগ্রাম পুরসভা এলাকায় গত ৮ দিন ধরে জলের সঙ্কট দেখা দিয়েছে।

সমীরণ পাল, মধ্যমগ্রাম: তীব্র দাবদাহে মধ্যেই জলসঙ্কট। পানীয় জলের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান মধ্যমগ্রাম (Madhyamgram Water Crisis) পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের পাটুলি বাদামতলা এলাকার বাসিন্দারা। রাতের মধ্যে পানীয় জলের বন্দোবস্ত করে দিতে হবে বলে দাবি স্থানীয়দের।
জলের সঙ্কটে চরমে দুর্ভোগ: প্রবল গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। এরইমধ্যে এবার দিকে দিকে পানীয় জলের সঙ্কট। স্থানীয়দের অভিযোগ, মধ্যমগ্রাম পুরসভা এলাকায় গত ৮ দিন ধরে জলের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। জল না পাওয়ার কারণে ক্ষুব্দ এলাকাবাসী। এদিন কাউন্সিলর ও মধ্যমগ্রাম পুরসভার জল বিভাগের পুর পরিষদ সদস্যকে আটকে রেখে বিক্ষোভ শুরু করে। পরবর্তী সময় মধ্যমগ্রাম পুরসভার প্রধান নিমাই ঘোষ ও রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ এলাকায় এলে তাঁদেরও ঘিরেও বিক্ষোভ দেখায় এলাকাবাসী। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছায় মধ্যমগ্রাম থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। এলাকাবাসীর দাবি আজ রাতের মধ্যে পানীয় জলের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। স্থানীয়দের অভিযোগ, পুরসভা থেকে যে জলের গাড়ি পাঠানো হয়, কিন্তু সঠিক সময় রিফিল করা হয় না। সেই কারণেই এলাকার মানুষ জল সমস্যায় সম্মুখীন । সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত এই বিক্ষোভ কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। পাশাপাশি মধ্যমগ্রামের বিধায়ক তথা রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ বলেন, তিনি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে জল সমস্যা সমাধান করে তবেই ফিরবেন।
এদিকে গত কয়কেদিন ধরে প্রবল জল সঙ্কটে ভুগছে শিলিগুড়ি পুরসভার বেশিরভাগ ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। পুরসভার দাবি, সিকিমে অতি বৃষ্টির কারণে তিস্তায় ঘোলা জল আসছে, সেই জল শোধনে সমস্যা হচ্ছে। সেই কারণেই জল সঙ্কট দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন ডেপুটি মেয়র। পুরসভার ৪৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৩০টি ওয়ার্ডেই জল আসছে না। পানীয় জলটুকুও জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে স্থানীয়দের। মেয়র গৌতম দেবের পদত্যাগ দাবি করেছে বাম ও বিজেপি। দ্রুত সমস্যার সমাধান না হলে পুরসভা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়েছে সিপিএম। অতীতে শিলিগুড়ির বহু মানুষ কুয়োর জলকে পানীয় জল হিসেবে ব্যবহার করতেন। এখনও যাঁদের বাড়িতে কুয়ো আছে সেই জল ব্যবহার করছেন তাঁরা। বাইরে থেকে দামি পানীয় জল কিনে খেতে বাধ্য হচ্ছেন বাকিরা। দৈনন্দিন অন্য কোনও কাজের জন্য একেবারেই জল মিলছে না।





















