Malda News: কংগ্রেস কর্মীদের বাড়িতে আগুন লাগানোর অভিযোগ, Congress-TMC সংঘর্ষে উত্তপ্ত চাঁচল
Malda Congress TMC Clash: মহালয়ার দিন ফুটবল খেলাকে ঘিরে গন্ডগোলের সূত্রপাত। সপ্তমীর দিন কংগ্রেসকর্মীদের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ।
মালদা: কংগ্রেস-তৃণমূল সংঘর্ষে উত্তপ্ত চাঁচল (Congress TMC Clash)। তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানের ভাইকে মারধরের অভিযোগ। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ তৃণমূলের। মহালয়ার দিন ফুটবল খেলাকে ঘিরে গন্ডগোলের সূত্রপাত। সপ্তমীর দিন কংগ্রেসকর্মীদের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ। তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। পাল্টা তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানের ভাইকে মারধরের অভিযোগ। পরিস্থিতি সামলাতে পুলিশের লাঠিচার্জ (Lathi Charge)।
প্রসঙ্গত এর আগে জুলাই মাসে দিনহাটার ওকরাবাড়িতে কংগ্রেস প্রার্থী জহিরুল মিয়ার বাড়িতে বোমাবাজির (Bomb Blast) অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের (TMC) বিরুদ্ধে। বোমা ছোড়ার ফলে একটি ঘরে আগুন ধরে গিয়েছিল বলে অভিযোগ। পরে স্থানীয় বাসিন্দা ও দমকলের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণ আনা হয়। সেসময় প্রার্থীর আত্মীয় রুহুল আমিন অভিযোগ করেছিলেন, তাঁরা যখন বসে কর্মীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন। সেই সময় বোমাবাজি করে পালায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা।
সেবার জনতার মাঝে নেমে গিয়ে, সকলের সমস্যার কথা নিজে দাঁড়িয়ে থেকে শুনেছিলেন রাজ্যপাল। কখনও হাওড়ায়, কখনও রিষড়ায়, কখনও উত্তপ্ত ভাঙড় ক্যানিংয়ে, কখনওবা দাঁড়িয়েছেন করমণ্ডল দুর্ঘটনায় সন্তানহারাদের পাশে। রাজ্যপাল বলেছিলেন, 'মানুষ চাইলে রাস্তায় আমায় দাঁড় করিয়ে কথা বলতে পারবেন। দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে, বাংলায় এই ধরনের হিংসা আর বরদাস্ত করা হবে না। রাজ্য নির্বাচন কমিশনার যথেষ্ট যোগ্য একজন আধিকারিক। কিন্তু সিস্টেমকেও যোগ্য হয়ে উঠতে হবে' কোচবিহারে পৌঁছে কড়া বার্তা দিয়েছিলেন রাজ্যপাল।
আরও পড়ুন, 'কে মিথ্যা বলছেন ?..' নিশিকান্তের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে পাল্টা মহুয়া
তবে শুধুই বিরোধী দলের সঙ্গেই নয়, একাধিকবার তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলও প্রকাশ্যে এসেছে। এবার পুজোর মধ্যেই ঘর ভাঙচুরের ঘটনায় একে অন্যের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ তুলেছে। হলদিয়ায় তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছে (TMC Clash)। থানায় FIR দায়ের করেছে দু-পক্ষ। 'দোষীরা শাস্তি পাবে', বলেছেন কুণাল ঘোষ। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পর, গত জানুয়ারিতে হলদিয়া পুরসভার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের বিষ্ণুরামচকে বিদ্যুৎ আসে। এবার সেখানেই তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর বিবাদ প্রকাশ্যে এসেছে। কার্যত আড়াআড়ি ভাগ হয়ে গেছে ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল সভাপতি শেখ আলম। এবং তমলুক সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল সহ সভাপতি দেবপ্রসাদ মণ্ডলের গোষ্ঠীর। দলের ওয়ার্ড সভাপতির অভিযোগ, সহ সভাপতির এক অনুগামী, রাস্তা দখল করে বাড়ির সামনে বেড়া দিচ্ছিলেন। প্রতিবাদ করায় তাঁকে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ।