(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Mithun Chakraborty : 'দেশের সেরা দশ জন রাজনীতিবিদদের মধ্যে একজন মমতা', এবিপি আনন্দকে বললেন মিঠুন
অভিষেকও খুব ভাল বক্তা, দারুন বক্তব্য রাখেন, শ্রোতাদের আটকে রাখতে পারেন। ' এবিপি আনন্দকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে বললেন মিঠুন চক্রবর্তী।
ব্রতদীপ ভট্টাচার্য, কলকাতা : ' দেশের সেরা দশ জন রাজনীতিবিদদের মধ্যে একজন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ( Mamata Banerjee ) । মমতা চার-পাঁচটা এমন মাস্টার স্ট্রোক মেরেছেন, যেগুলো বিজেপি ( BJP ), কংগ্রেস, সিপিএম, কেউই বুঝতেই পারেনি! অভিষেকও ( Abhishek Banerjee ) খুব ভাল বক্তা, দারুন বক্তব্য রাখেন, শ্রোতাদের আটকে রাখতে পারেন। ' বিজেপির হয়ে প্রচারে থাকাকালীন এবিপি আনন্দকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে বললেন মিঠুন চক্রবর্তী।
এবিপি আনন্দকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে ফের মিঠুন দাবি করলেন, '২১ জন নন, বরং তার থেকেও বেশি তৃণমূল বিধায়ক যোগাযোগ রাখছেন মিঠুনের সঙ্গে। এঁরা কারা ? কী তাঁদের নাম ? মিঠুনের জবাব, তিনি চাইলেই নাম বলতে পারেন। তাঁর যথাযোগ্য প্রমাণও রয়েছে। 'আমি ব্যাক আপ ছাড়া কথা বলি না... তাঁরা আছেন, স্ট্রংলি আছেন '। তবে, তাঁদের নাম তিনি আপাতত সামনে আনবেন না। কারণ সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে। মিঠুনের কথায়, এতে তাঁদের বিপদ বাড়তে পারে, প্রাণশঙ্কাও হতে পারে। '
আরও পড়ুন:
আরও পড়ুন ; ‘তৃণমূলের সবাই দুর্নীতিগ্রস্ত নয়, অনেকে ভাল লোক আছেন’ বললেন মিঠুন
বৃহস্পতিবার পুরুলিয়ার পর বাঁকুড়ায় সাংগঠনিক সভা করেন বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। শালতোড়ার বিজেপি বিধায়ক চন্দনা বাউড়ির বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারেন তিনি। বিকেলে মেজিয়া কলেজ মাঠের সভায় শোনেন স্থানীয় বিজেপি সমর্থকদের অভাব অভিযোগের কথা।
সভা থেকে তিনি প্রশ্ন তোলেন , ' কী পাওনি বল। ঘর পাওনি? ঘর পাবে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় সবাই ঘর পাবে। পয়সা স্থগিত করা হয়েছে, আটকে রাখা হয়নি। ...তুমি কি তৃণমূলের কোনও মামি, কাকি, কেউ নয়? তাহলে তো মুশকিল আছে। ঘর পেতে গেলে আগে তৃণমূলের মামি, কাকি, মাসি, ভাইপো, ভাইঝি হতে হবে। ...এই পঞ্চায়েতে যদি তৃণমূলের জায়গায় বিজেপি আসে, তাহলে প্রথম ঘর তোমার। '
ট্রাম্পকার্ড মহাগুরু: পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপির ট্রাম্পকার্ড মহাগুরু! লক্ষ্য ব্লকস্তরে সংগঠনকে মজবুত করা। সেই লক্ষ্যেই দু’মাসের মধ্যে ফের রাজ্যে এলেন মিঠুন চক্রবর্তী। ৫ দিনে ৫ জেলায় ঘুরবেন তিনি। করবেন সাংগঠনিক সভা। মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গী বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ঠিক পুজোর মুখে কলকাতায় এসেছিলেন ‘বাঙালি বাবু’। করেছিলেন একাধিক পুজোর উদ্বোধন। জনসংযোগ করতে গিয়েছিলেন উত্তরবঙ্গেও। তার ঠিক, দু’মাসের মধ্যে ফের রাজ্যে মিঠুন।