(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Nadia News: গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরেই খুনের চেষ্টা? চাকদায় গুলিবিদ্ধ তৃণমূল নেতা
সেখান থেকে রাতেই আনা হয় কলকাতার অ্যাপোলো হাসপাতালে। পুলিশ সূত্রে খবর, পেশায় ঠিকাদার ওই তৃণমূল কর্মী বাড়ির বাগানে একটি ঘরে আরও দু’জনের সঙ্গে গতকাল সন্ধেয় বসেছিলেন।
চাকদা: নদিয়ার (Nadia) চাকদায় (Chakda) গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মী। আক্রান্ত নারায়ণ দে, তৃণমূলের রানাঘাট দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলার সভাপতির অনুগামী হিসেবে পরিচিত। জেলা তৃণমূল যুব সভাপতির বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ করেছেন আক্রান্ত তৃণমূল কর্মী। গলায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে প্রথমে চাকদার একটি হাসপাতাল ও পরে কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে রাতেই আনা হয় কলকাতার অ্যাপোলো হাসপাতালে। পুলিশ সূত্রে খবর, পেশায় ঠিকাদার ওই তৃণমূল কর্মী (TMC) বাড়ির বাগানে একটি ঘরে আরও দু’জনের সঙ্গে গতকাল সন্ধেয় বসেছিলেন। অভিযোগ, সেই সময়েই তাঁকে জানলা দিয়ে গুলি করে কয়েকজন দুষ্কৃতী।
কাশীপুরে বিজেপি নেতা খুন: উল্লেখ্য, কাশীপুরে বিজেপি নেতা খুনে নয়া মোড়। মৃতের মায়ের বয়ানে চাঞ্চল্য। চারজনকে বলতে শুনেছি, খুন করে দেওয়ার কথা। কাশীপুরে বিজেপির যুব নেতার মৃত্যুতে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন মা। যদিও CBI তদন্তের দাবি নিয়ে ভিন্ন মত রয়েছে পরিবারে। অর্জুন চৌরাসিয়ার মৃত্যুর তদন্তে SIT গঠন করেছে কলকাতা পুলিশ।
কাশীপুরে বিজেপির যুব নেতা অর্জুন চৌরাসিয়াকে কি খুন করা হয়েছে? খুনের নেপথ্যে কি রয়েছে পরিকল্পনা? ঘটনার রাতে রহস্যজনক গাড়িতে করেই কি বিজেপির যুব নেতাকে রেলের পরিত্যক্ত কোয়ার্টারে আনা হয়েছিল? মৃতের মা ও দাদার চাঞ্চল্যকর দাবি ঘিরে এখন এসব প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছে পুলিশ!
ইতিমধ্যেই কাশীপুরে বিজেপির যুব নেতার মৃত্যুর তদন্তে স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম বা SIT গঠন করেছে কলকাতা পুলিশ। শুক্রবার সকালে যে জায়গা থেকে অর্জুনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল, তার আশেপাশে লাগানো দু’টি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে পুলিশ। যার একটিতে দেখা যাচ্ছে, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে একটি গাড়ি চলে যাচ্ছে।
ফুটেজের সময় অনুযায়ী তখন রাত ১২টা ১৫ মিনিট। এদিন SIT-র তরফে মৃত বিজেপি যুব নেতার মোবাইল ফোন ও ই-মেল আইডির পাসওয়ার্ড চেয়ে, তাঁর পরিবারকে নোটিস দেওয়া হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের থানায় যেতেও বলা হলেও, কিন্তু আদালতের নির্দেশ ছাড়া থানায় যেতে রাজি নন তাঁরা। পাশাপাশি, CBI তদন্তের দাবি নিয়ে ভিন্ন মত রয়েছে মৃতের মা ও দাদার।