![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Nadia News: চিকিত্সার গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগ, ধুন্ধুমার হাসপাতালে
এরপরই স্থানীয় গ্রামীণ হাসপাতালে ভাঙচুর চালায় মৃতের পরিবার ও গ্রামবাসীদের একাংশ। ভাঙচুর চলে অ্যাম্বুল্যান্সেও। পুলিশকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ।
![Nadia News: চিকিত্সার গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগ, ধুন্ধুমার হাসপাতালে nadia hospital vandalized hospital on allegation of death due to negligence of treatment Nadia News: চিকিত্সার গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগ, ধুন্ধুমার হাসপাতালে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/01/30/cf5332492d19ecf3ca5f52dc4d0658b3_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
প্রদ্যোৎ সরকার, নদিয়া: পথ দুর্ঘটনায় জখম বাইক আরোহীর চিকিত্সার গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগে নদিয়ার (Nadia) পলাশিপাড়ায় (Palashiparay) ধুন্ধুমার। হাসপাতালে ভাঙচুর। পুলিশকে (West Bengal Police) নিগ্রহের অভিযোগ। পুলিশ সূত্রে খবর, আজ সকালে পলাশিপাড়ায় লরির ধাক্কায় গুরতর জখম হন দুই বাইক আরোহী। অভিযোগ, অ্যাম্বুল্যান্স আসতে দেরি করায় একজনের মৃত্যু হয়। এরপরই স্থানীয় গ্রামীণ হাসপাতালে ভাঙচুর চালায় মৃতের পরিবার ও গ্রামবাসীদের একাংশ। ভাঙচুর চলে অ্যাম্বুল্যান্সেও। পুলিশকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি।
সম্প্রতি চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ ওঠে আলিপুরেও। গর্ভস্থ সন্তানের মৃত্যু ঘিরে তুমুল উত্তেজনা আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) জেলা হাসপাতালে (Hospital)। পরিবারের অভিযোগ, চিকিৎসায় গাফিলতির (Negligence in Treatment) জেরে ঘটেছে মৃত্যু। শিশুর মৃত্যুর (Child Death) জন্য হাসপাতালের চিকিৎসা গাফিলতি-ই দায়ী অভিযোগ তুলে অভিযোগকারীর পরিবারের তরফে হাসপাতালে চত্বরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। গোটা পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যে পুলিশ বাহিনীকে (Police) গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হয়। যদিও গোটা ঘটনা প্রসঙ্গে হাসপাতালের সুপার চিন্ময় বর্মন বলেছেন, একটা গন্ডগোল হয়েছে শুনেছি, কিন্তু এখনও লিখিত কোনও অভিযোগ আসেনি। যদিও অভিযোগের প্রক্রিয়া চলছে বলে পরিবারসূত্রে খবর।
জানা গিয়েছে, রাতে প্রসব যন্ত্রণা ওঠায় আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ভোলারবেড়ি এলাকার বাসিন্দা অনিমা সূত্রধরকে। পরিবারের তরফে অভিযোগ, সিজার করা হবে জানিয়ে সোমবার সারাদিন তাঁকে খেতে দেওয়া হয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে। প্রায় ১২ ঘণ্টা কোনও চিকিৎসক এসে প্রসূতির শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করে দেখেননি বলেও অভিযোগ। পরে চিকিৎসক এসে গর্ভস্থ শিশু-র শারীরিক অবস্থা ভাল বলেও তাঁকে জানানো হয় বলেই জানানো হয়েছে পরিবারের তরফে। চিকিৎসক দেখে যাওয়ার পরে তবেই প্রসূতিকে খেয়ে দেওয়া হয় বলেও জানায় পরিবার।
যদিও তাদের অভিযোগ, পরের দিনও কার্যত একই রকমের ঘটনাক্রমের পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকে। সেদিন একাধিক শারীরিক সমস্যা বোধ করে কর্তব্যরত নার্সদের একাধিকবার ডেকেও সাড়া পাওয়া যায়নি বলেই পরিবারের অভিযোগ। একসময় গর্ভস্থ সন্তানটির নড়াচড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছে বলে ওই মহিলা সন্দেহ করার পর পরিবারকে খোঁজ দেন। যার পর তাদের জোরাজুরিতেই আলটাসনোগ্রাফি করার পর গর্ভস্থ সন্তান মৃত বলে তাদের জানানো হয় বলেই অভিযোগ পরিবারের। গর্ভস্থ সন্তানের মৃত্যু হয়েছে জানার পরই ক্ষোভে ফেটে পড়ে মহিলার পরিবারের লোকজন। পুলিশ তখনকার মতো পরিস্থিতি সামলালেও আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালের ঘটনায় পরিস্থিতি যথেষ্ট থমথমে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)